অনুসন্ধান

ইউজার লগইন

অনলাইনে

এখন জন অতিথি অনলাইন

হেলায় ফেলায় যায় যে বেলা

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ কোরানটাইন বিল্ডিং
৩১/৭/২০২১

হেলায় ফেলায় যায় যে বেলা সাঙ্গ হবে ভবের খেলা
আজ না হয় কাল বাজবে বাঁশি এই তো ধরনীর খেলা।
হেলায় ফেলায় যায় যে বেলা।

এতসাধের বাগান খানি রয়ে যাবে আছে যেমনি
তুমি শুধু থাকবে নাকো যতই আশা করে থাকো
আদরের ছেলে আদরের মেয়ে, স্বরণ করবে মাঝে
মাঝে দুএক বেলা।
হেলায় ফেলায় যায় যে বেলা।

তোমার যাবার পথের বাহন, যার যার বেলায় আছে যেমন
হয়েছে কি জোগার বাহনের খরচ, যার জন্য যেমন ফরজ
না হইলে পথের ধারে রবে পড়ে অনন্ত বেলা।
হেলায় ফেলায় যায় যে বেলা।

সকাল দুপুর গেল চলে গোধুলী চলছে এখন

গান/ সকাল দুপুর গেল চলে গুধুলি চলছে এখন
আহসান হাবিব
২৬৬/৩ শীতল ছায়া সোসাইটি
মানিকদী, ঢাকা সেনানিবাস

সকাল দুপুর গেল চলে গুধুলি চলছে এখন
হারকিন বাতি কুপি জ্বালাও রাতে হবে হবেই প্রয়োজন।
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান হলো হারকিন বাতি কুপির উদাহরন
যার যা নিয়ে চলিবে পথ যখন আসিবে সখের মরন।
সকাল দুপুর গেল চলে গুধুলি চলছে এখন।।

গোধুলিতে এসেও মনে হয় আমার ধর্ম সত্য অপরের সব মিছা
বানিয়েছেন যিনি পারেন নিশ্চয়ই তিনি দিতে একই পথের দিশা।
আরো আছে নাস্তিক যত, চলে আপনা আপনা মত
হবে কি তাদের মরন আসিবে যখন।
সকাল দুপুর গেল চলে গুধুলি চলছে এখন

কত রকম খেলা তোমার বুঝার সাধ্য কি বল আমার
সাজাও সযতনে বাগান, আবার ইছামত দেও টান
ভাংগ তুমি গড়ও তুমি, ইচছা মত, চাও যাহা যখন যেমন।
সকাল দুপুর গেল চলে গুধুলি চলছে এখন।

হয় যদি সে পথ

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ আর্মি ক্যাম্প
২২/৭/২০২১
আমি হইতে পারি মেঠো পথ বা পায়ে চলার পথ
হয় যদি সে পথ ওগো বন্ধু তোমার চলার পথ।
আমি যুগের পর যুগ বসে থাকবো চলার পথের ধারে
চেয়ে থাকবো পথের দিকে তোমার আসার তরে
আজ না হয় কাল আসবে তুমি আশায় রবো হইবো না কভু ব্যর্থ মনোরথ।
হয় যদি সে পথ ওগো বন্ধু তোমার চলার পথ।

ফুল ফুটিলে ভ্রমর আসে মধু খাবার তরে
তুমি ফুল হয়ে ফুটবে কখন, আমি চেয়ে রবো তোমার ফুটার তরে।
কত ফুল ফুটে নিত্য চিনবো কেমন করে
তোমার চুলের বেনীর গন্ধে চলেছি কত দিগংগনার পথ।
হয় যদি সে পথ ওগো বন্ধু তোমার চলার পথ।
খেয়ার নেয়ে হয়ে আমি করবো পারাপার
কোন বা নায়ে আসবে তুমি জানবো কেমনে উপায় কি চেনার
আলতা রাঙা পা তোমার শতদল হেন কত হেরেছি হইয়া ভীষণ মনোরথ।
হয় যদি সে পথ ওগো বন্ধু তোমার চলার পথ।

ঐ রেলস্টেশনে শুয়ে আছে যে মানুষগুলা

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ আর্মি ক্যাম্প
১৭/৭/২০২১
গান/ঐ রেলস্টেশনে শুয়ে আছে যে মানুষগুলা
ঔই রাস্তার ধারে পথের পারে
ঔই রাস্তার ধারে পথের পারে, ঐ রেলস্টেশনে
শুয়ে আছে যে মানুষগুলা
আমার তোমার না হইলেও ওরা, এই দেশের সন্তান,
এই দেশের মাইয়া, দেশের পোলা।
ঐ রেলস্টেশনে শুয়ে আছে যে মানুষগুলা

ওরা ভিক্ষা করে,না খেয়ে থাকে, দ্বারে দ্বারে ঘুরতে থাকে
ঠেলা টানে মজদুরি করে, ওরা কাউকে না বকে কাউকে না মারে
কিন্তু এই দেশটাকে ভালোবাসার বেলায় ওরা সমান সমান বিন্দু মাত্র করে না হেলা।
ঐ রেলষ্টশনে শুয়ে আছে যে মানুষগুলা।

আমি তুমি জন্মেছি সোনার চামুচ মুখে দিয়ে
ওরা জন্মের পরে পায়নি খেতে, শুধু কেঁদেছে চিৎকার দিয়ে
ওরা অবহেলিত অনাকাঙ্ক্ষিত আনন্দের ফসল
তাই তো ওরা না খেয়ে থাকার দল,
সবাই ওদের ফেলে গেলেও ফেলেনি বাংলাদেশ করেনি হেলা।
ঐ রেলস্টেশনে শুয়ে আছে যে মানুষগুলা

ফেসবুক পেইজ চালান

১.

আপনারা প্রায় সবাই ফেসবুক পেইজ চালান। ফেসবুক বর্তমানে ব্যাবসার অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে। বিশেষত শপিং সেন্টার কিংবা তথাকথিত 'ফিজিক্যাল' বিক্রয়কেন্দ্রবিহীন ব্যাবসাগুলোর কাছে, খরিদ্দারের কাছে খবর পৌঁছানোর অন্যতম মাধ্যম হিসেবে বর্তমানে জনপ্রিয়তার তালিকায় প্রথম দিকেই অবস্থান করছে ফেসবুক।

এর অন্যতম কারণ হচ্ছে ফেসবুকের সুবিশাল তথ্য-ব্যাংক। বর্তমান বিশ্বের মোট জনসংখ্যার সাথে তুলনা করে বলতে গেলে-
পৃথিবীতে যতো মানুষ রয়েছে তার এক-তৃতীয়াংশ সমপরিমাণ ফেসবুক প্রোফাইল রয়েছে। যার অন্তত ৫০ শতাংশ নন-ফেক তথা প্রকৃত মানুষের প্রোফাইল। অর্থাৎ পৃথিবীর প্রতি ছয় থেকে সাত জন মানুষের জন্য রয়েছে একটি করে অরিজিনাল ফেসবুক প্রোফাইল!

তুমিও যেমন অহংকারী আমিও কম কিসে

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ আর্মি ক্যাম্প
১৪/০৭/২০২১
গান/তুমিও যেমন অহংকারী আমিও বা কম কিসে

তুমিও যেমন অহংকারী আমিও বা কম কিসে
ভালোবাসার জায়গা নাই হেতা যদিও মরে বেবুজ মন ভালোবাসারই বিষে।
মনে মনে মন পুড়ে যায়, দর্শন গন্ধ না পাই
এই বুঝি ফোনটা বাজলো বলে ব্যাকুল মনটা সদাই
এপাশ ওপাস কোন পাশেই খবর নাই অহংকারেরই বসে।
তুমিও যেমন অহংকারী আমিও বা কম কিসে।।

গর্বের অহংকারে পাহাড়ে চড়বে নামতে পারবে না
অহংকারে তেতুল মিলবে কমলা জুটবে না
ছাড় দেয়ার অভ্যাস না গড়লে ভালোবাসা গড়ে না।
তাই বলি ব্যক্তিত্ব রাখ অহংকার ছাড় ভালোবাসায় হও বিলিন হারাও মিলেমিশে।
তুমিও যেমন অহংকারী আমিও বা কম কিসে।।

সেকেন্ড মিনিট ঘন্টা চলে যায় বছরের পর বছর
ভিতরে ভিতরে পুড়ে সারা তবু কেউ না নেয় কারো খবর।
টাকা আছে সন্মান আছে, আছে অহংকার, শুধু ভালোবাসাটাই হলো মিছে।
তুমিও যেমন অহংকারী আমিও বা কম কিসে।।

ওইরাত ছিল শুধু ভালোবাসার রাত

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ আর্মি ক্যাম্প
১৩/০৭/২০২১
গান/ ওই রাত ছিল শুধু ভালোবাসার রাত।

ওইরাত ছিল ভালবাসার, কথা বলার, কাছে আসার রাত,
সে যে এসেছিল দক্ষিণা বারান্দায় যেন হুরপরি, দিয়ে ছিল সাথ।
ওইরাত ছিল শুধু ভালবাসার রাত।

আকাশেতে ছিল না পূর্নিমা, ছিল তারা নিহারিকা ছিল আবছা আলো আধারি
বাতাসে ছিল সুনসুন সুর, পাতায় পাতায় কি যে হিল্লোল, ছিল জোনাকির সারি
তারি মাঝে দুটি কপোত কপোতি যেন হারিয়েছিল করেছিল নিশব্দ কত বাত।
ওইরাত ছিল শুধু ভালবাসার রাত।

পাশে বহা পদ্মা, ধলেশ্বরী, বুড়িগঙ্গা বলেনি মোদের কিছু
উজান ভাটি ছিল না তাদের কি যে শান্ত আজি, ছিল পাহাড়ায়, ছিল মোদের পিছু পিছু।
জান হে বন্ধু, ওহে প্রিয়তম প্রকৃতিও চায়,মোদের মিলন হায়, রই যেন জনম জনম সাথ সাথ।
ওইরাত ছিল শুধু ভালবাসার রাত।

কোন দিন আমি গাইবো সেই গান?

ওয়ারফেজের মোটামুটি শ্রোতা পছন্দের গান, বিচ্ছিন্ন আবেগ। যদিও ইউটিউবে হিট কম, মিজান বালাম বা পলাশ কেউই গানটা গায় না। গানটা লেখা ও সুর জানতাম বাবনা করিমের। কিন্তু সে গায় নাই। গেয়েছে তুষার, অন্য এক ব্যান্ডের ভোকাল। গানটা এক অদ্ভুত নষ্টালজিয়া আর ডিপ্রেশনে ভরা। লোকমুখে প্রচলিত গানটা বাবনা করিম লিখেছিল ভাইয়ের মৃত্যুর পর। গানটা আপনি আশাবাদী হিসেবে ধরতে পারেন আবার বিষন্নতারও ভাবতে পারেন। শিল্পী জানাচ্ছে, কোন দিন আমি গাইবো সেই গান যেখানে থাকবে না মলিন অহংকার/ যে গানে থাকবে জোৎস্নার স্বচ্ছতা/ যে গানে থাকবে মহাশূন্যের উদারতা। এইটিজের দ্যা দ্যা ব্যান্ডের একটা গান আছে, দিজ ইস দ্যা ডে, লাইফ উইল শিউরলি চ্যাঞ্জ। সেরকম কোনো একটা দিন কি আসে জীবনে? সবদিনই তো ঘুরে ফিরে একইরকম আঁধারের।

গল্প: ডুবে যাওয়া সন্ধ্যার মাস্তুল

১.

অঝোর ধারায় বৃষ্টি ঝরছে। বাড়ির টানা বারান্দায় বসে আনমনে মুখ, কপাল আর কপালের ওপর পড়ে থাকা চুলগুলোকে ভেজাচ্ছিলাম। যদিও কতক্ষণ ধরে ভেজাচ্ছিলাম মনে নেই। এর মধ্যে শরীফ এক কাপ রং চা দিয়ে গিয়েছিল। ওকে চা দিতে বলতে হয় নি। নিজে থেকেই আমায় বারান্দায় বসে থাকতে দেখা চা দিয়ে গেছে। বৃষ্টি নিয়ে কোনো কথাও বলে নি। অন্য কেউ, যেমন মা বা বাবা হলে বৃষ্টিতে ভেজা থেকে বিরত থাকার কথা বলতো হয়তো। শরীফটা আমার মনের ভাব বেশ ভাল বোঝে। তাই চুপচাপ চা রেখে চলে গেছে।

সেদিন সিগারেট, চা, বৃষ্টি, বারান্দা, উচুঁ দালানকোঠা, খোপ খোপ জানালা, আধো আলো আর আধো অন্ধকার- সবকিছু মিলিয়ে পরিবেশটা বেশ জমে উঠেছিল। বেতো ঘোড়ার মতো কয়েকটা নাগরিক বৃক্ষকে বাতাসের ঝাপটায় খুব করে দুলতে দেখে হঠাৎ আমার শৈশবের অনেকগুলো স্মৃতি মনে পড়ে গিয়েছিল।

দিনলিপি -

Smile Smile অনেকদিন পরে আসলাম ... ......... নিজেকে প্রায়ই ভূলতে বসেছিলাম ।

সকালে উঠে নিজ দেহের মোটর গাড়িটা স্টার্ট দেই ... তারপর খানা-খন্দ , অলি-গলি পেরিয়ে .... অফিসের পথ ...... মাপা আবেগ --- দেড় ইঞ্চি মাপের হাসি প্রসারিত করে দেড় ফুটের হাসি হেসে ..... বসের মোটর গাড়িতে তেল প্রবাহিত করতে হয় .... ...... এরপর আবার ষ্টার্ট
.........

লোকেশন ---- বরাবরের জন্য রাসবিহারীর নৈবদ্য লাভের মতো .....

ধন্যবাদ ........ আমরাবন্ধু ............. Smile Smile আমাকে এখনো ভূলে যাওনি...............

তোমরা আসলেই আমার === তোমার ======= সকলের বন্ধু.....

এগিয়ে যাও .... শুভেচ্ছা রইল ।।

কেন য ঘুম আসে না

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ আর্মি ক্যাম্প
৩/৬/২০২১

কেন যে ঘুম আসে না,এত রাত হয়ে গেল
, হাজার স্মৃতি মনে আসে,শুধু দু চোখে ঘুম আসে না।
ঘুৃম আসে না, ঘুম আসে না,দু চোখে ঘুম আসে না।

শুয়েছি সেই সে কখন, সারা দুনিয়া করেছি ভ্রমণ
শুধু এপাশ ওপাশ করে বেড়াই, কোন কিছু খুঁজে না পাই
কি খুজি কারে খুজি, মনে হয় এই পেয়েছি
কি করে পাব তারে, কি খুজি নিজেই জানিনা।
ঘুৃম আসে না, ঘুম আসে না,দু চোখে ঘুম আসে না।

প্রায়শই শুবার পরে, মাথাটা যায়গো ভরে
কেন এ দুনিয়ায় এলাম, আসার আগে কোথায় ছিলাম।
আবার তবে কোথায় যাব,সেখানে কি বা খাবো
আজব আজব চিন্তা যত, করে আমায় ক্ষতবিক্ষত
যতই চাই মুক্ত হতে,পারি আর পারি না।
ঘুৃম আসে না, ঘুম আসে না,দু চোখে ঘুম আসে না।

বন্ধুত্বের জয় হউক

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ আর্মি ক্যাম্প
৩১/৫/২০২১

বন্ধুত্বের জয় হউক//

বন্ধু তপন ভারসেটাইল গুনের অধিকারী। তাই রুয়েট ৮৫ সিরিজের বন্ধুরা আদর করে নাম দিয়েছি তপোবন।
সবাই এই গ্রুপে বন্ধু হলেও, কেউ হয়ে গেছে মামা, কেউ বড় ভাই, কেউ শালা কেউ দুলভাই এ এক আজব গ্রুপ।
কারো নামই মনে হয় আর অক্ষত থাকবে না। এই ভয়ে ইতিমধ্যে অনেকের চোখ ও নাকের পানি বইতে আরম্ভ করেছে।।

এদিকে ভুল বাটনে চাপ পড়ে মালেক মামার গ্রুপ থেকে নাম ডেলিট হয়ে গেছে,আর তাতেই ঘটেছে বিপত্তি। মালেক মামার নামে শোকজ থেকে আরম্ভ করে আরো কতকিছু।
মালেক মামা গ্রুপ থেকে চলে গেলে আমাদের সকলেরই ক্ষতি। মালেক মামার আশুলিয়ায় বাগান বাড়ির আম, জাম,কাঠাল সাবাড় করতে একটু সমষ্যাই হবে। তাই অত্তসব।
আমি ছাপোষা মানুষ থাকি নিরিবিলি। টুকটাক লিখি। ভাবলাম মালেক মামার পক্ষে কিছু লিখি।

এই দুনিয়া সরাই খানা

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ আর্মি ক্যাম্প
৩০/৫/২০২১

এই দুনিয়া সরাই খানা//
এই যে দুনিয়া সরাই খানা কদিন থাকবো আর
আইতে না আইতেই যাবার জন্য হইতে হয় তৈয়ার
আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিলো এই রঙের দুনিয়ায়
এটা করতে বাকি ওটা করতে বাকি কোনটা করবো আর।
আইতে না আইতেই যাবার জন্য হইতে হয় তৈয়ার

শীশুকালের শিশুতোষ স্মৃতি, মনে পরে অল্প অতি
কিশোর কালটা গেল কবে টেরই পাইলাম না
যৌবন কালের রঙের ঘোড়া বানতে চাইলেও ছুটছে তেরা
যৌবনের কালের রঙিন জীবন ফুরুত কইরা হইয়া গেল পার।
আইতে না আইতেই যাবার জন্য হইতে হয় তৈয়ার

যখন পড়লাম ভবের মায়ায়, দেখি পাক ধরেছে চুলের গোড়ায়
সুরের রাজ্যে সন্তরণ করি, কি যে সাদ আহা মরি মরি
সাহিত্যের শাখায় বিচরন করি প্রেমে পড়েছি কারি কারি
আরো কত কিছু করতে বাকী কয়টা বলবো আর
আইতে না আইতেই যাবার জন্য হইতে হয় তৈয়ার

যখন চালাই সাধের গাড়ি, মনটা চায় যেন হাওয়ায় উড়ি

রঙের ঘোড়া

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ আর্মি ক্যাম্প
২৬/৫/২০২১

রঙের ঘোড়া।

রঙের ঘোড়া বলছো তুমি, বল রং কি কভূ শেষ হয়
বয়সটা ৫৩ হলেও মনে টিন এজের বাতাস বয়।

বাদল মামার সাহস ভীষন দিল খোলে কথা কয়
আমরা তার লেজ টেনে ধরি এটা মোদের পরাজয়
মনের ঘোড়ার তেজ কমে না কভূ, সদাই যৌবন রয়
বয়সটা ৫৩ হলেও মনে টিন এজের বাতাস বয়।

পুকুর পাড়ে নদীর ধারে টিন এজের ভীরে হারিয়ে গেলে
নিজের বয়সটা যাই যে ভুলে, মন চায় কারো দেখা মেলে
হাওয়ায় হাওয়ায় রঙিন হাওয়ায় কত স্বপন বয়
বয়সটা ৫৩ হলেও মনে টিন এজের বাতাস বয়।

সে কি জানে

আহসান হাবিব
হাসনাবাদ আর্মি ক্যাম্প
২৯/০৫/২০২১
সে কি জানে//

আমি যার তরে থাকি জেগে সেকি এসব জানে
কে জানে কে জানে
আমি যে স্বপন দেখি, ব্যাকুল হয় যে দুটি আখি
বল, বলগো কেউ তার কানে কানে
সে কি জানে?
কে জানে কে জানে।

একটি নয় গো সাতটি আকাশ, শন শন বয় বিরহ বাতাস।
আমার হৃদয়ের গানের সুর, হারিয়ে যায় কোন সে সুদুর
তার বিরহে আমার নিঃশ্বাস, বন্ধ হয় যে থাকি থাকি।
সে কি জানে।
কে জানে কে জানে।
এই যে এই নিশুতি রাতি, সুনশান নীরবতা অতি
মাঝে মাখে ঝি ঝি পোকা, কার বিরহে গাইছে একা
যাও গো ঝি ঝি বল তারে, বিরহ আর সইতে নারে
বল বলো গো তার কানে কানে
সে কি জানে
কে জানে কে জানে।

ব্যানার

আমরা বন্ধু ব্লগের জন্য যে কেউ ব্যানার করতে পারেন। ব্যানার প্রদর্শনের ব্যাপারে নির্বাচকমণ্ডলীর সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত। আকার ১০০০ x ১৫০ পিক্সেল। ইমেইল করে দিন zogazog এট আমরাবন্ধু ডট com এবং সেই সাথে ফ্লিকার থ্রেডে আপলোড করুন ফ্লিকার থ্রেড

● আজকের ব্যানার শিল্পী : নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

ব্যানারালোচনা

সপ্তাহের সেরা পাঁচ