মুন্নিময় মুহুর্ত
কেনো যেন সাংবাদিকদের সাথে আমার বেশ রাশির গড়মিল যাচ্ছে। এক "সাংবাদিক" আমাকে বেশ গালাগাল দিল। কারণ সাভার ট্র্যাজেডি নিয়ে সাংবাদিকদের অনুভূতিহীন রিপোর্টিং করা সম্বন্ধে কড়া একখানা মন্তব্য করেছিলাম। উল্রেখ্য তিনি এও বলেন, অসাংবাদিক কেন সাংবাদিকতা নিয়ে কথা বলবে! সাংবাদিকতা নিয়ে শুধু কথা বলবে সাংবাদিক!! যাই হোক, তিনি নিতান্তই বয়সে বড় বলে আচ্ছাসে ধোলাই করিনি। বলিনি যে, তাহলে রাজনীতি নিয়েও আমাদের কারো কথা বলা বাঞ্ছণীয় হবে না, কারণ আমরা কেউ রাজনীতি করি না। কোন কিছু নিয়েই হয়তো বলা ঠিক হবে না নিজের গণ্ডি ছাড়া।
যাই হোক আজকের আলোচনার বিষয় কিন্তু সাংবাদিকতা না। আমি সাংবাদিকতা ভালোবাসি। পারলে আবার ঐ চিরচেনা পরিসরে ফিরে যাবো। আজকের বিষয় বিশিষ্ট সাংবাদিক। আমাদের সবার প্রিয় মুন্নি সাহা। এখন নানা ধরনের বিষয় সোশ্যাল-ক্রিটিক্যাল-ইলেক্ট্রনিক-ডিজিটাল- এনালগ মিডিয়া মাতিয়ে রেখেছে। সেখানে মুন্নি সাহা কি করে একটি লেখার মূল বিষয়- এটা প্রশ্ন হিসেবে আসতেই পারে। কিন্তু বিগত চার-পাঁচ বছরে আপার রিপোর্টিং যেভাবে নানা বিষয়ের সাথে প্যাচ খেয়ে গেছে- আপাকে সেকারণে ধরতেই হয়।
(ভুলত্রুটির জন্য বরাবরের মতই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আফটার অল অসাংবাদিক কি না!)
১. এমনিতে একটা আমল ছিল যখন হাসনাইন খুরশেদ, শাহনাজ মুন্নি, মুন্নি সাহা, জ.ই. মামুন রীতিমত ক্রেজ ছিল। তখন থেকে আপাকে ভালো লাগতো নি:সন্দেহে। এরপর আপা বিশাল পদ কামড়ে চলে এলেন ইভা রহমানের সুরে পাগলপারা চ্যানেল এটিএন-এ। সব ঠিকঠাক। কিন্তু ছোট্ট একটি ঘটনা আমার মনে সন্দেহের সৃষ্টি করে। ঘটনাটা বিয়ের। তাও আবার অভিষেক বচ্চনের। এটিএন বাংলা থেকে ফলাও করে বলা হলো, মুন্নি দিদিকে নাকী বচ্চনরা দাওয়াত দিয়েছে! ভালো এই খবরকে হাস্যকর লাগলো যখন এটিএন বাংলায় এর সম্প্রচার করা হয়। মুন্নি আপা ছিল ঐইইইই গেটের বাইরে। যেখানে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার সাধারণ মানুষ বচ্চনদের হাত নাড়ার অপেক্ষায় থাকে আর কী! মুন্নি আপার এহেন দাওয়াত খাওয়া দেখে একটা কথাই তখন মাথা এসেছিল- একজন উচ্চ পদস্ত সাংবাদিক কি এমন বেহায়ার মতন ভারতে যাবার লোভ সামলাতে পারতেন না? "ঐ দেখা যায় বচ্চনের বাড়ি"- কি না বললেই হতো না? মুন্নি তুমি "বদনাম"..
২. এরপর মনে পড়ে বিডিআর বিদ্রোহের দিন। আপাকে কি আর ঘরে বাঁধা যায়। ওদিকে ভিতরে ধ্বংসযজ্ঞ চলছে আর বাইরে ম্যাডাম চালডালের হিসাব গুনে দিন পার করছেন। বেলা শেষে আপা বললেন, "দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ এমন করে"। এরপর যখন একের পর এক সেনা কর্মকর্তার লাশ বের হতে থাকে তখন আপা ভ্যানিশ। কারণ সেও জানতো কি ভুল সে করেছে।
৩. হ্যাকিং নিয়ে একটা সময় বেশ উত্তেজনা। এদেশ ওদেশের সাইট হ্যাক করে, ওদেশ আবার এদেশের। এখন মুন্নি কি করে চুপ থাকে। এক ভাইকে মুখোশ পড়িয়ে এনে দিব্যি ইন্টারভিউ নিয়ে এলো! যেন হ্যাকার সাহেব তার পাশের বাসায় থাকতেন আর মাইকিং করতেন হ্যাকিং নিয়ে। যদিও হ্যাকারদের দল থেকে জানানো হয় এই ব্যক্তি হ্যাকার নয়- তাতে কি? মুন্নি আপা কি তা শুনে? সে তো দাও ফেলে ভেবে বুক চিতিয়ে বসে থাকে। মুন্নি এবার তুমি "বদনা"...
৪. আমার মা বলেন, যে ঘরের না সে কারোর না। ছোট্ট করে মনে করিয়ে দেই। সাগর-রুনি হত্যার পর এই মুন্নিই কিন্তু ছোট্ট মেঘের ইন্টারভিউ আপত্তিকরভাবে নিয়ে রুনির চরিত্র নিয়ে উদ্দেশ্যমূলক রিপোর্ট করে ছিলেন। সাধু সাবধান। মুন্নি সাথে কোন পার্টি নয় কিন্তু! কোন ছবিও নয়। আপা কিন্তু..
৫. দিন যায়, মাস যায়- মুন্নি থেমে থাকে না। অনন্ত জলিলকে নিয়ে কিছু না করলে বিশ টাকা বেতন বাড়বে না। তাই বিষ ঢালা একটা ইন্টারভিউ তাকে করতেই হলো। একজন সাংবাদিক কতটুকু নীচে নামলে কুরুচিপূর্ণ- উদ্দেশ্যমূলক প্রশ্ন করতে পারে সেই ইন্টারভিউ তার প্রমান। ব্যক্তিগত আক্রমণ থেকে শুরু করে অপমান সবই মুন্নি করেছে। নিজের উচ্চারণের যেখানে বালাই নাই সেখানে জলিল সাহেবকে অপদস্ত করেছে। মুন্নি আপার যদি এতই প্রবলেম হয় উচ্চারণ নিয়ে তাহলে সেমিকে স্যামি, দেশকে দ্যাশ বলা রিপোর্টারদের ওয়ার্কশপ নিলেই পারেন! আর তার ফিল্মের চিন্তায় ঘুম আসেনা- পরিচালক দেবাশীষকে নিয়ে অনুষ্ঠান করলেই হয়! "মেরে ইয়ারকি শাদি" কপি পেস্টের ফর্মুলাটাও নিতে পারতেন বটে। মুন্নি এবার তুমি সত্যি "বদ"..
৬. এবারে সরাসরি আসি সাভার ঘটনায়। এবারে তিনি অনুভূতি সংগ্রহের যে রেকর্ড তৈরি করেছেন তা নিসন্দেহে সবার স্মৃতির পাতায় লেখা থাকবে। তার আগে সম্ভবত ২৬ এপ্রিল মুন্নি সাভারে গিয়ে সেন কর্মকর্তাকে রীতিমত বিব্রত করেন হেফাজতের কথা বলে। হেফাজতকে বের করে দেয়ার জন্য সেনা বাহিনীর পদক্ষেপ কি- এমন প্রশ্ন ছিল তার। এরপর শুরু হয় তার অনুভূতিহীন অনুভূতি নেয়ার পালা। এইবার অবশ্য তার দল ভারী করেছেন সময় টিভি, চ্যানেল ২৪, আর টিভির বিভিন্ন সাংবাদিক। কেউ বিল্ডিং-এর গর্ত দিয়ে মাইক ফেলে অনুভূতি জানতে চেয়েছেন, কেউ কবরে জুতা পায়ে দিয়ে নেমে পরপারের ঠিকানা নিয়ে দরাজ গলায় লাইভ করেছেন। হায়রে লাইভ!! আর শুনেছি মুন্নি আপা নাকি স্টুডিওতে ডেকে এনে অনুভূতি নিয়েছেন। সেটা দেখার দুর্ভাগ্য হয়নি। তবে আজ লাইভে দেখলাম মুন্নির কেরামতি। রেশমা উদ্ধার হবার পর ঘর্মাক্ত সেনা কর্মীকে রীতিমত জেরা করেছে মুন্নি। তার প্রশ্নে মনে হলো, রেশমা বেচে যাওয়ায় আপা একটু বিরক্তই বটে। তা না হলে কোন বুদ্ধিতে মুন্নি আপা প্রশ্ন করে, "রেশমার গায়ে তো দেখি জামা কাপড় আছে, আবার বেশ ফ্রেশ".. আরে গান্ডু আওরাত - রেশমাকে কি অবস্থায় দেখলে তোমার মুখ বন্ধ হইতো? নাহ মুন্নি তুমি সত্যি একটা "ব"..
মুন্নি সাহা আজ পরিণত হতে পারতেন সাংবাদিকতার দৃষ্টান্তে। কিন্ত মুন্নি সাহা এভাবেই পরিণত হয়েছে মশ্করাতে- ঠাট্টায়। তার মেধা- উন্নয়ন সবই এখন সবাই দেখে বাঁকা চোখে। এর কারণ একটাই, মুন্নি সাহা কেবল ঘণ দুধ দেখেই জ্বাল দিয়ে তার সরটা মেরে দিতে চেয়েছেন। কষ্ট না করেই। দেখেননি দুধটা খাঁটি ছিল নাকি বিষ মিশানো। নাকী পানি। অথচ নিজেই দেখেছি, একজন বিচক্ষণ সাংবাদিক আগে পরখ করেন তারপর সর হজম করেন।
আর এমন অবিচক্ষণ সাংবাদিকদের সমালোচনা করার জন্য সাধারণ জ্ঞান সম্বলিত অসাংবাদিকই যথেষ্ট। এর জন্য সাংবাদিকতায় পিএইচডির প্রয়োজন আছে বলে তো খুব একটা মনে হয় না।..
রেশমার মিরাকল হয়ে ফিরে আসার দিনেও
মেজাজ বিগড়ে দিল। পিস এক খান!
প্রতিটা সিনেমায় একটা করে কমেডিয়ান থাকে। আপাকেও তেমন কমেডিয়ানের জায়গায় বসিয়ে নিন.. ব্যাপক বিনোদন কিন্তু..
আমার কাছে মনে হয় আল্লাহ এইসব পিচ দের নিজ হাতে এই দেশের জন্য বানাইছে!
নষ্ট রাজনীতিবিদ মুন্নীর মতো সাংবাদিক বিজিএমইএর মতো ব্যবসায়ী ঘুষখোর আমলা অতি বাজে নিয়তি সব খারাপ শুধু আমাদের জন্যই!
লেখা দারুন!
যখনই প্রতিটা পেশার বটম লাইন "ব্যবসা" হবে তখনই মুন্নি, আবুল, যদু,মদু জন্মাবে .. আত্মোন্নয়নের বিকল্প নেই..
ধন্যবাদ ..
বাংলা একটা গান মনে পড়ে গেল-
"তোমার নিঃশ্বাসে বিষ ছিল, আমি বিশ্বাস করিনি।"
সেদিন পরিচিত এক নাম করা ব্যবসায়ী বললেন মুন্নির নাকি ইণ্ডিয়া এবং বাংলাদেশ মিলিয়ে ১৭ টা বাড়ি আছে....। (হতে পারে ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে বলেছেন, বিশ্বাস করিনি)।
তবে তার রিপোর্টিং দেখলে মনে হয় তিনি
আসলে এখন ওভার কনফিডেন্ট। আর ওভার কনফিডেন্স মানুষকে নামতে সাহায্য করে।
আহা..এটা করা চলবে না। কাউকে পেশার অবমাননা করতে দেখলে তাকে ঐ পেশা নিয়েই সমালোচনা করা ভালো। ব্যক্তিগত আক্রমণ করলে অভিযোগ দূর্বল হয়ে যায়। পেশাগত ভাবে মুন্নি কতটা সঙ্কটে আছে সেটাই না হয় দেখি..
মুন্নি বদনাম হোয়ে...
ডারলিং তেরে লিয়ে
এটিএন বদনাম হুয়ি
মুন্নি তেরে লিয়ে..
দুদিন রানা প্লাজার নিচে বসায়ে রাখেন মুন্নি সাহারে। অনুভূতি তখন নিজেই বুঝতে পারবে।
মুন্নি আপাকে একদির জনতার প্রশ্নবানের সামনে দাড় করালে কেমন হয়?
মুন্নি, চরম বিরক্তকর একটি প্রানি।
মানি মানি, সবাই মানি..
উনাকে আমার কখনই পছন্দ নয়।কথা বলার ধরনটাই আক্রমনাত্ত্বক এবং অশোভন। টক শোতে কথা বলা শুরু করলে আর কারো কথা বলার সুযোগ নাই। পুরো সময়ের ৬০ % একাই বকর বকর করে। এ- এ- এ- ও- ও- ও-... এই করে একটা বিরুক্তিকর উপস্থাপনা।সাংবাদিকগন পেশাগত দায়িত্ত্ব পালনকালে কোন পক্ষ নিতে পারে কীনা ? এই প্রশ্নটা উনাকে করা যেতে পারে। উত্তরটা আমার জানা নাই। উনাকে টিভিতে লাইভ রিপোটিং করার পর পরই উঁচু মঞ্চে দাড়িয়ে শ্লোগান দিতে দেখেছি শাহবাগে। হয়তো শাহবাগ বলেই এটি যাযেজ (!!!!!!!)। কেউ কি বিষয়টি বলবেন ? জানার জন্যই জিগ্যাসা।সকালেই চ্যানেল ঘোরাতে ঘোরাতে এটিএন এ রেশমাকে নিয়ে উনার টকশো শুনছিলাম (পুনঃপ্রচার ছিল), আর মিটিমিটি হাসছিলাম...... কি জঘন্য উপষ্থাপনা।
আমি একদিন বিরক্ত হয়ে লিখেছিলাম, শাহবাগকে উগ্রপন্থী এবং মুন্নি-মুক্ত রাখুন..
লক্ষ প্রাণের আবেগ,আশার প্রতীক শাহাবাগকে কারা হাইজ্যাক করে নরকে নিয়ে গেছে তার উত্তর একদিন দিতে হবে দায়ীদের ।
অবশ্যই.. এর বিকল্প নেই..
sotti mejajta emonkharap hoisilona kalke
সবারই..
প্রথম প্যারায় যেই সাংবাদিকের নাম কৈলেন হেয় কেডা? ঝাতি জানতে চায়। ইনবক্সে লিঙ্কটা দেন। হালকায়ে ডলা দিয়া আসি।
কেউ যদি ব্যাঙের মতো পেট ফুলিয়ে নিজেকে সেরা বলতে চায়- বলুক.. ফাটবে তো নিজেরটাই। নো ইস্যুজ.. থাক না উনি উনার মতন।
ও মুন্নীরে ও মুন্নীরে
তেরা গলি গলি মে চর্চারে
হায় জামা নফরত দা নফরত দা পর্চারে
জামা নফরত দা নফরত দা পর্চারে
ও মুন্নীরে
নোট: দাবাং ছবির মুল গানের ইসক (প্রেম) শব্দের পরিবর্তে নফরত (ঘৃণা) ব্যবহার করা হৈছে, হেতু বলাবাহুল্য >)
দারুণ ! মিডিয়াগুলো মুন্নি টাইপের দানব / অমানবিক / অপসাংবাদিকদের কবল থেকে মুক্ত রাখা অবশ্য করণীয় হয়ে পড়েছে ।
অনেকদিন পর একটা ভাল লেখা পড়লাম । অনেক অনেক ধন্যবাদ !
আসলে হাসি ঠাট্টায় বিষয় উড়িয়ে দিলেও মুন্নি সাহার রিপোর্টিং কিন্তু আসলেই প্রশ্নবিদ্ধ। সাংবাদিকতার কিছু নৈতিকতা আছে, দ্বায়িত্ব আছে। সেটা নিয়ে না চর্চা করলে অনুসারীরা ক্ষতিগ্রস্ত্র হবে নিশ্চিত। সময় এসেছে এসব নিয়ে আলোচনা করার।
যে মহিলা ৫ শব্দের একটা বাক্য উচ্চারণ করতে গিয়ে ২০ বার 'ম্যা ম্যা ম্যা' করে তারে নিয়ে এত হাজার হাজার শব্দ খরচ কইরা ফালাইছেন আপনি!

আপনার পরিশ্রমের মূল্য যদি মহিলাটা দিতে পারে, তবেই আপনি সার্থক।
হ... পরিশ্রমটা কিন্তু করেই ফেললুম..
এই মহিলা আসলেই সাংঘাতিক।
মহিলা সাংঘাতিক বেতাল..
এইভাবে লিখলেন!
আপামনির অপমান হল যে!
এরা যে অনেক দামী মানুষ!
Keo unar ekhkhan photo post korben ? Pls
গুগলে সার্চ দিলেই চাঁদবদন দেখা যাবে। খামাখা লেখায় দাগ না দেই...
বইনে, তুমি অসাংবাদিক এটা মানলা ক্যামনে ? আমরা তো জানতাম তুমি ভোরের কাগজে রিপোর্টার ছিলা বা কনট্রিবিউটর ছিলা। আর এ টি এন মোটামুটি একটি এন্টারটেইনম্যান্ট চ্যানেল। বাইরেও ভেতরে ও.. নাসির গোল্ড থেকে শুরু করে এটি এন বাংলা, অবিরাম ইভার মুখ অথবা ড.মাহফুজ এর সঙ্গীত সব কিছুতেই একটা নির্মল আনন্দ আছে। মুন্নি সাহা তো নস্যি। তবে এটা সত্যি যে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের কলেজ কর্মসূচীর প্রথম ব্যাচ এর সদস্য হয়ে তার কথা বলা এত অসংগ্লগ্ন তা মানা যায় না। কি আর করা.. মানুষ বদলায়, কারনে অকারনে বদলায়...
কি বলবো বইন। শুধু ভোরের কাগজ না, সংবাদ, ইত্তেফাক, আনন্দ আলো- নামে হিসাব করলে পাল্লা ভারীই হবে। যিনি অসাংবাদিক বলেছেন দূভার্গ্যজনক হলেও তিনিও বিসাকে সদস্য- সিনিয়র। তাই তিনি না জেনে মন্তব্য করাতেও কোন উত্তর দেইনি। জানো তো, যারা চক্ষু বন্ধ করে ঘুমের ভান করে থাকে তাদের জাগানো বড় মুশকিল। আর না জেনে মন্তব্য করার ফ্যাশনটা এতই প্রকট যে এটাকে জ্ঞান দিয়েই প্রতিহত করতে হবে। উনি যদি মনে করেন, মোরা সাংবাদিক - মোরা কি "হনু" রে। আমি কেবল সেই হনু-র সাথে "মান" যোগ করে দিবো.. আর মিটিমিটি হাসবো। কারণ আমি বিশ্বাস করি, হুজুগের শেষে জ্ঞানের জয় হবেই।
এই প্রভাবশালী সাংবাদিকের অনেক প্রভাব দেখেছি কিন্তু সহকর্মী রুনির(সাগর-রুনি)
প্রতি সামান্য দায়িত্ব টুকু পালন করতে দেখলাম না।
ইহাই ট্র্যাজেডি...
ফেবুতে একটা সট্যাটাস দেখলাম, আপারে খাটের পায়ার সাথে বাইনধা রাখতে বলছে কে একজন ------- লাইকড দিস, আমিও অসাংবাদিক কিনা

মন্তব্য করুন