আধা টেকি পোস্টঃ ব্যানার কথন
এক.
আমি বেশ নিরাবেগ মানুষ। খুব আবেগী কথাবার্তা-কাজকর্ম আমারে দিয়ে হয় না। আমার মধ্যে অনুভূতি জিনিসটাই কম...স্টোন-কোল্ড যাকে বলে আর কি! বিপদে পড়লাম মা দিবসের ব্যানার করতে গিয়ে। অদ্ভূত রকম বিপদ।
একটা ব্যানার বানাতে খুব বেশি সময় নেই না আমি। মোটামুটি পনের থেকে বিশ মিনিট। এর মধ্যে দশ-বারো মিনিট যায় রিসোর্স খুঁজতে। বাকি পাঁচ-দশ মিনিটে আমি সেই রিসোর্স খিচুড়ি পাকিয়ে ব্যানার পয়দা করে ফেলি। শুধু যে ব্যানার তা না। কাজকাম না পেলে টুকটাক ওয়ালপেপারও একই ফর্মুলায় বানাই। তারপরে কোন এক চিপায় ফেলে দিই। মা দিবসের ব্যানারের জন্য আমরাবন্ধু ব্লগের টুটুল ভাই প্রায় দশ-বারো দিন আগে ফরমায়েশ দিয়েছেন। আমি এরই মধ্যে রিসোর্স যোগাড় করে ফেলেছি। ব্যানার তো এইবার হাতের ময়লা...ঝেড়ে দিবো নাহয়। শুক্রবার কোন কাজ না থাকায় বসলাম ব্যানার বানাতে। এবার পড়লাম বিপদে! ব্যানারের মাঝে কি লিখি? আমি কবিতা বুঝি না, কবিদের উপমা বুঝে বুঝে কবিতার অর্থ ধরতে ধরতে ঘুম পেয়ে যায়। আমার বাসায় অজস্র গল্প উপন্যাসের বই থাকলেও কবিতার কোন বই নাই, এমনকি রবীন্দ্রনাথের একটুকরা কবিতাও আমার শেলফে জায়গা করে নিতে পারে নাই। ব্যানারের মাঝে তাহলে কি লেখি?!
ভাবলাম গুগলিং করি। গুগলিং করে অজস্র ইংরেজি কোটেশন পেলাম। নামীদামী লেখক-কবি-মনীষীদের লেখা। সেগুলা অনুবাদ করার সাহস পেলাম না। এক কবিবন্ধু (যার নিয়মিত ছাইপাঁশ অতি মনোযোগ দিয়ে পড়তাম, তবুও বুঝতাম না...ও নিজে বুঝে কিনা সন্দেহ :পি ) অনলাইনে ছিল। ওকে খটখটিয়ে বললাম, আমাকে মা নিয়ে খুব ভাল কিছু লিখে দিতে। অপদার্থটা পারলো না কিছু লেখে দিতে। বাংলায় মা লিখে গুগল মারলাম। এবার কিছু রেজাল্ট আসলো, যার কোনটাই আমার কাজে আসলো না। বিডিনিউজ২৪ এর কিডজ সেকশনের একটা পাতা নজরে আসলো, মা নিয়ে অনেক অনেক কবিতা। ভাল লাগলো পড়ে। আরো একটা কবিতার সাইটের খোঁজ পেলাম, বেশ অগোছালো; তাই বোঝা যায় না যে অনেক কবিতা এই সাইটটায় আছে। সাইটটার সার্চ কাজ করে না। আমার তেমন একটা ফায়দা হলো না। শেষ পর্যন্ত হুমায়ূন আজাদের আমাদের মা কবিতার শেষ দুটি লাইন মনে ধরলো। ব্যানারের দুশ্চিন্তা মাথা থেকে নামলো।
কম্যুনিটি ব্লগসাইটগুলোয় কতো শতো ব্লগার...সারাদিন অবিরাম কপিপেস্ট চলছে খবরের কাগজের, কপিরাইট নিয়ে কারো দুশ্চিন্তা নাই। কি হতো বড় বড় লেখক-কবিদের কয়েকটা কবিতা-সাহিত্য ব্লগে কপি-পেস্ট করে দিলে? নাকি তাতে হিটের কোন সম্ভাবনা নাই?
বিভিন্ন রেফারেন্স খোঁজার জন্য উইকিপিডিয়া আমাদের সবার প্রিয়। উইকিপিডিয়ার দুইটা পাতা দেখুন।
আফসোস...আফসোস!
দুই.
ধৈর্য ধরে যারা হাবিজাবি পড়েছেন এবার তাদের জন্য ব্যানারের খুটিনাটি। কিছু শিখতে পারবেন এই গ্যারান্টি দিচ্ছি না। আমার কাছ থেকে কেউ ফটোশপ শিখবে এই দুরাশাও আমার নাই।
ব্যানারের সাইজ ১০০০*১৫০। ফটোশপে একটা নিউ ডকুমেন্ট খুলুন এই সাইজে।
এবার ডানপাশে লেয়ার উইন্ডোটার দিকে তাকান। খুঁজে না পেলে F7 চাপুন কিংবা
উপরের মেনুবার থেকে উইন্ডো>লেয়ার সিলেক্ট করুন। কী দেখতে পাচ্ছেন? এরকম
কিছু?
এবার ব্যাকগ্রাউন্ড লেখাটার উপরে ডাবল ক্লিক করুন। নতুন একটা লেয়ার তৈরি
হবে লেয়ার ০ নামে। এবার উপরের মেনু থেকে লেয়ার>লেয়ার
স্টাইল>গ্রাডিয়েন্ট ওভারলে অপশনে ক্লিক করুন।
এরকম একটা ছবি দেখতে পাওয়ার কথা। মাঝের সাদা কালো রং দিয়ে গ্রাডিয়েন্টের কি
রং হবে তা বোঝা যাচ্ছে। সাদাকালো রংটার উপর ক্লিক করুন। গ্রাডিয়েন্ট এডিটর
নামে নতুন একটা উইন্ডো আসবে। তাতে উপরে অনেকগুলো প্রিসেট দেখা যাবে। দুই
রঙা যেকোন একটা প্রিসেট বিশেষ করে ফোরগ্রাউন্ড টু ব্যাকগ্রাউন্ডটা সিলেক্ট
করুন।
উপরের ছবিটা খেয়াল করুন। দুইরঙা প্রিসেট সিলেক্ট করার পরে লাল তীর চিহ্নিত
বাটন দুটায় ডাবল ক্লিক করুন। তাহলে আপনি রং বাছাই করার অপশন পাবেন।
আমার বাছাই করা রং দুটোর ইমেজ কোড #55b243 আর #7fb274। ওকে চাপুন। চাপতে
থাকুন।
খেয়াল করুন গ্রাডিয়েন্টের পাশে রিভার্স একটা চেকবক্স আছে। টিক দিয়ে দিন।
ওকে চেপে দেখুন আপনার ছবিটা এরকম কিনা।
এবার কন্ট্রোল+শিফট+এন চেপে নতুন লেয়ার তৈরি করুন, নাম দিন একটা যেমন jigg.
এখন আপনাকে ব্রাশের ব্যবহার শিখতে হবে। খুব মজার এই জিনিস দিয়ে অনেক কিছু
করা যায়, আপনি আর্টিস্ট না হয়েও আর্টিস্ট হয়ে যেতে পারবেন। আপাতত আপনি এই ব্রাশটি
ডাউনলোড করুন। এবার আগের লেয়ার উইন্ডোর মতো করে মেনু থেকে
উইন্ডো>ব্রাশ সিলেক্ট করে ব্রাশ উইন্ডোটা ডানপাশে আনুন।
লাল তীর চিহ্ন দেয়া বাটনটা ক্লিক করুন। লোড ব্রাশ প্রিসেটস সিলেক্ট করুন। সেখান থেকে মাত্রই ডাউনলোড করা ব্রাশ(*.abr ফাইল) সিলেক্ট করে দিন। ব্রাশ লোড হয়ে গেল। এবার লেয়ার উইন্ডোতে নতুন তৈরি করা jigg লেয়ার সিলেক্ট করুন। B কী চাপুন। ব্রাশ উইন্ডো থেকে পাজলের মতো আকৃতিটা সিলেক্ট করুন।
ফটোশপের একেবারে উপরে, মেনুর ঠিক নিচে flow নামে একটা অপশন আছে। ঐটায়
৩০-৪০% দিয়ে দিন। যেমনটা আপনার ভাল লাগে। এবার ছবিতে এলোপাথারি ক্লিক করতে
থাকুন। অনেকটা এরকম হবে।
ইরেজার(E) দিয়ে বাম পাশে একটু মুছে দেয়া হয়েছে, কারণ ঐখানে ছবি যোগ করবো।
এবার আপনাকে দুটো ছবি নামাতে হবে। এর মধ্যে একটা ছবি আমি কেটেই দিয়েছি। আরেকটা ছবি আপনাকে কাটতে হবে। ছবি
কাটার জন্য আপনাকে ছবিটা ফটোশপের আলাদা একটা ট্যাবে ওপেন করতে হবে। তারপর
এই টিউটোরিয়াল
থেকে শিখে নিন কিভাবে একটা নির্দিষ্ট অংশ সিলেক্ট করবেন। এই কাজে
ম্যাগ্নেটিক ল্যাসো, কুইক সিলেকশন অথবা ওয়ান্ড টুল ব্যবহার করতে পারেন।
সিলেক্ট করা অংশটুকু তে রাইট ক্লিক করে কপি লেয়ার দিন। তাহলে লেয়ার
উইন্ডোতে নতুন একটা লেয়ার সিলেক্ট হবে।
এবার লেয়ার উইন্ডোর ব্যাকগ্রাউন্ড লেয়ারটা সিলেক্ট করে ডিলিট চাপুন। দেখবেন
শুধুমাত্র সিলেক্ট করা অংশ রয়ে যাবে।
এবার V চাপুন। মাউসের কারসর
বদলে যাবে। এই ছবিটার উপর ক্লিক করে ড্র্যাগ করুন, আগের ব্যানারের ছবিতে
নিয়ে ফেলুন। রিসাইজ করতে চাইলে কন্ট্রোল+টি চাপুন।প্রয়োজন মতো রিসাইজ করুন।
তারপরে এন্টার চেপে শেষ
করুন। এবার আবার V চেপে এই নতুন ছবিটাকে জায়গামতো এনে বসান। একইভাবে আশা
করি দ্বিতীয় ছবি কেটে জায়গামতো বসাতে কোন অসুবিধা হবে না।
নতুন ড্র্যাগ করে আনা মায়ের ছবিটাও খেয়াল করুন একটা লেয়ার হিসাবে আছে।
লেয়ারটা সিলেক্ট করুন। এবার উপরের মেনু থেকে লেয়ার>লেয়ার স্টাইলস
সিলেক্ট করুন। বিভিন্ন স্টাইল বসিয়ে দেখতে পারেন কিরকম হয়। আমার সিলেক্ট
করা ছিল আউটার গ্লো আর ড্রপ শ্যাডো। নিচের দুই ছবিতে তার বিস্তারিত
দেখালাম।
এবার ব্যানারে বাকি রইলো টেক্সটটুকু। আরেকটা ব্রাশ নামাতে হবে এবার। ডাউনলোড
করুন
B চাপুন, তারপরে ব্রাশ প্রিসেট উইন্ডো থেকে ইউফোরিয়া ব্রাশটা লোড করুন।
অনেকগুলো ব্রাশ আসবে। নিচের ছবির ব্রাশটা সিলেক্ট করুন।
এবার নতুন একটা লেয়ারে এই ব্রাশ দিয়ে কাজ শুরু করুন। শিফট চেপে ব্রাশটা
ড্র্যাগ করুন বাম থেকে ডানে। পরিমাণমতো ড্র্যাগ করার পর ছেড়ে দিন। এরকম
একটা অবস্থা দাঁড়াবে।
সামান্য মুছে টুছে নিলে আপনি আমার ব্যানারটার মতোই তৈরি করতে পারবেন। এবার
বাংলায় "আমরা বন্ধু" লিখুন। ফটোশপে বাংলা লেখতে সিএস৪ অথবা সিএস৫ ব্যবহার
করুন, সাথে লাগবে এই
পোস্টের সাহায্য । এখান থেকে ওয়ার্ল্ড
রেডি পিএসডি ফাইল নামিয়ে নিন। ওয়ার্ল্ড রেডি পিএসডি ফাইলটা আলাদা একটা
ট্যাবে ওপেন করে আমরা বন্ধু লিখে নিন।
এবার l2r লেয়ার সিলেক্ট করা অবস্থায় V চাপুন। আর আগের মতো করে এটা ড্র্যাগ
করে নিয়ে যান ব্যানারের উপরে। এবার যেই ইউনিকোড বাংলা ফন্ট ইচ্ছা ব্যবহার
করুন(নিচের ছবিতে একুশে আজাদ ব্যবহার করা হয়েছে)। লেয়ার স্টাইলসে গিয়ে
সামান্য আউটার গ্লো ব্যবহার করুন। ফলাফল নিচের মতো কিছু একটা তৈরি হবে।
আপনাদের
বাকি হোমওয়ার্ক মায়ের দ্বিতীয় ছবিটা
কেটে আমরা বন্ধুর উপরে বসানো। আশা করি পারবেন। আর ব্যানারের মাঝে হুমায়ূন
আজাদের কবিতা থেকে উদ্ধৃত অংশটুকু লেখার জন্য ওয়ার্ল্ড রেডি ফটোশপ পিএসডিটা
আবার ব্যবহার করুন।
শেষে এসে ফলাফল দাঁড়াবে এরকমঃ
রেফারেন্স হিসাবে ব্যানারের পিএসডি ফাইলটা আপলোড করে
দিলাম। ফটোশপে খুলে দেখে নিতে পারেন কোন লেয়ারের কি অবস্থা।
ফটোশপে প্রতিটা কাজ আলাদা লেয়ার তৈরি করে করার সুবিধা আছে। যেমন চাইলেই
যেকোনো লেয়ার বাদ দিয়ে দেয়া যায়। আরো অনেক ফায়দা, বলার দম পাচ্ছি না।
আপাতত, ব্যানারের পিএসডি ফাইলটায় খেয়াল করে দেখুন, লেয়ারের পাশে চোখের মতো
চিহ্ন আছে। ক্লিক করে চিহ্নগুলো উঠিয়ে দিয়ে দেখতে পারেন কি হয়। কিংবা লেয়ার
স্টাইলসে গিয়ে গুতাগুতি করে দেখতে পারেন কি হইলে কি হয়!
এই ব্যানারটাই যে আপনাকে বানাতে হবে এমন কোন কথা নাই। উল্টেপাল্টে নেড়েচেড়ে
দেখুন, আপনার হাত দিয়ে হয়তো আরো দারুণ কিছু বেরিয়ে আসবে! আর বিশাল
টিউটোরিয়াল লেখতে গেলে যা হয়, অনেক ভুলভাল থাকে, অনেক কথা অস্পষ্ট রয়ে যায়।
সে জন্য মন্তব্যের বক্স তো খোলাই আছে।
দয়া কইরা ডেভু মডূ কেউ পোস্টটা একটূ সাইজ কইরা দিয়েন। এইটা টিউটোরিয়াল, কবিতা না
অনেক কিছু শিখলাম... অনেক কিছু জানলাম... কিন্তু ভাঙা পেন্সিলের যে আইডিয়া ওইটা কই পামু? এইটা তো সবার থাকেনারে ভাইডি ...
অশেষ ধৈন্যা...
এই ব্যানারটাও জোশ হইছে... মাইন্ড ব্লোয়িং... তুমি এবির ব্যানার অফিসার হৈয়া যাও
অভ্রর ব্যানার দুইটাও ফাটাফাটি হইছে
মাঝে মে দিবসের বৃত্ত বন্দির ব্যনারটাও কৈলাম সুন্দর হৈছে
হুমম, তবে রবিবাবুর জন্মদিনেরটা ভাল লাগে নাই।
কয়েকটা পেন্সিল ভাইঙ্গা দেখেন, আইডিয়া আসলেও আসতে পারে ...
বিরাট ধৈর্য্যের একখান কাম করলেন। স্যালুট। এত সুন্দর কইরা বুঝাইতে পারে কয়জনে? করা সহজ, কিন্তু শিখাইতে হইলে মাস্টার হইতে হয়।
ব্যানার যথারীতি দারুণ হইছে।
আপনের ব্লগ স্পটটা পছন্দ হইছে। এইরম একটা ছিমেছাম ব্লগস্পট কেম্নে বানামু সেই টিউটোরিয়াল দেন
ব্লগস্পটের থীম নামায় নিছি। আর কিছু এডিট করছি যেমন চওড়া বানাইছি ফটোশপ দিয়া আর কিছু সিএসএস কোডিং কইরা। এইচটিএমএল সিএসএস না জানা থাকলে বুঝানো কঠিন কিছু উইজেট নেট থেকে নামাইছি। এই তো!
এর পর থেকে কবিতা টবিতার অভাবে ব্যানার বানান আটকায়া গেলে আমারে একটা টোকা দিয়েন। নিজে দুইলাইন লিখে রবীন্দ্রনাথের বলে চালায়ে দিবোনে... অথবা রবীন্দ্রনাথ মেরে নিজের নামে চালাবোনে
আইচ্ছা
ব্যানার বানানো শিখলাম
অনেক কঠিন
ট্রাই না কইরাই বললেন নাকি?
ব্যাপার না, গুতানো শুরু করেন, সোজা লাগা শুরু হবে। এইটাই বানানো শুরু করেন। কোন স্টেপে আটকাইলেন সেটা বইলেন, তারপর পার কইরা দিব।
লেখার উপরের অংশ পড়ে ভালই লাগলো কিন্তু ব্যানার শিখার পার্ট আর পড়লাম না।
ব্যাপার না, ঐটা মনে হয় আপ্নের জন্য না
আজকে সকালে বয়ানার দেইখাই টুটুলরে বলছি, মাইন্ড ব্লোয়িং। টিউটরিয়ালও চমৎকার হইছে।
থেঙ্কু!
আমি সকালেই ব্যানারটা দেখে মুগ্ধ হইছিলাম। অসাধারণ হইছে। আপনারে অনেক ধন্যবাদ।
টিউটোরিয়ালটা পড়লাম। কিন্তু আমার মতো অপদার্থের পক্ষে এই জিনিষ বানানো সম্ভব না।
অপদার্থ আর আপনে! কি যে কন! আমার তো আপনারে দেইখা সাংবাদিক হইতে মঞ্চায়
হিভি টিটুরাল। আম্মো বানামু....
হ, আপ্নারেই তো খুঁজতাছি
আধাটা পড়লাম, বাকি আধাটার দরকার নাই
হেহে, বাকি আধাটার সমঝদার বহুত কম তবু ঐটা নিয়া লেইখা রাখি, নাইলে পরে নিজেই ভুইলা যামু
ধন্যবাদ
অনেকেরই কাজে লাগবে হয়তো
সেটাই উদ্দেশ্য লেখার
ব্যানার আসলেই ব্যাপক ভালু হইছে ভাইডি! অভিনন্দন !
আমিও একদিন ব্যানার বানামু! আপাতত প্রিয় পোস্টে তুইলা রাখলাম।
মা দিবসের ব্যানারটা সুন্দর হইছে
থেঙ্কু
ভাঙ্গা রক্স!
দেশে গুছগাছ কইরা স্থির হইয়া পড়ছেন?
তোমার মাত্র ১৫/২০ মিনিট লাগে?!
আমি ১/১ এ ফটোশপ নিয়া কিছু গুতাগুতি করছিলাম । এরপর আর কিছু করি নাই
ব্যানার এর কালার পছন্দ হয় নাই । কিন্তু ডিজাইন ভালো লাগছে। তোমার ডিজাইন জ্ঞান আসলেই ভালু ।
পোস্ট টা পছন্দ ব্যাপক হইছে ।
রিসোর্স খুঁজতে টাইম বেশি লাগে। আমি তো ফাঁকিবাজ ডীজাইনার, ব্রাশ আর ছবি দিয়াই সব শেষ কইরা ফেলি। নেক্সট একটা ব্যানার আসতাছে, ঐটা দুই মিনিটে যে কেউ বানাতে পারবে।
প্রথম ভাগটি সুখ পাঠ্য...আর ২য় ভাগ এ পড়ে ভাংগা দাত হতে চাই না...আমার ব্যনার লাগলে অগ্রিম হেল্প চেয়ে রাখছি।। ...
অবশ্যই, ভাঙ্গা দাঁত হওয়া কামের কথা না
অফলাইনে পড়ছিলাম।
কামেল লোকদের পুস্টই আলাদা।
ব্যানার বানানির একটা খায়েশ আছিল মনে। দুই-তিন দিন ট্রাই নিছিলাম। পরে আর তাল রাখতারি নাই।
তোমার পোস্ট কাজে লাগবে। আপাতত প্রিয়তে রাখলাম।
আর, ব্যানারটা চমৎকার হইছে।
আমারো মন্চাইছিলো---কিন্তু বাংলা লেখায় কুল কর্তারিনা---যুক্তাক্ষর সব ব্যাড়াছ্যাড়া লেগে যায়---
এইটা নামায় নেন, এইটায় লেখবেন, তারপর ড্র্যাগ কইরা যেখানে দরকার আছাড় মারবেন
ঝক্কির বহর দেখে তো ইচ্ছে কমে যাচ্ছে। হায় হায়। তবু একটা ট্রাই নেবো ভাবছি।
আমি একদিন নিছিলাম।কোন কূলকিনারা করতে পারি নাই।
যেইখানে আটকাইবেন, বলবেন না!
যদি বাংলা নিজে লিখতে চাই... মানে যে সব ফনট দেওয়া আছে তা থেকে আলাদা... তবে কি করে লিখব?
যদি হাতে আকি তবে ত ব্যাকাট্যরা হয়ে যাবে... ছবি দিতাম কিনতু এখানে নিলো না।
হেলপ চাই...
নিজের হাতের লেখা চাইলে ফটোশপ বা ইলাস্ট্রেটরের পেন টুল ব্যবহার করতে হবে। আমার রিকমেন্ডেশন ইলাস্ট্রেটরের পেন টুল।
আমার ব্যক্তিগত ব্লগে আমার বানানো ব্যানারগুলো নিয়ে একটা ব্যানার গ্যালারি আছে। সেখানে শেষের দিকে আমরা বন্ধুর কয়েকটা ব্যানার দেখতে পাবেন, যেখানে আমি নিজের হাতের লেখা ব্যবহার করেছি।
http://www.amrabondhu.com/vangapencil/1823
আপনার এখনকার ব্যানারগুলোর টেক্সটগুলো চমৎকার লাগে।
অনেক ধন্যবাদ
দারুন একটা পোষ্ট করেছেন। যদিও, কাজ টা সহজ। কিন্তু, আমি তো কিছুই জানি না, তাই আমার কাছে একটু জটিলই
মন্তব্য করুন