আধা-টেকি পোস্টঃ নিজ হাতে লেখা মোর কাকের ঠ্যাং খাসা !
আমরা বন্ধুর টেক্সট এডিটর ব্যাপক ঝামেলার। তাই শুরুতেই মূল পোস্টের লিঙ্ক। যারা এইখানে পড়ে বুঝতে পারবেন না, তাদের জন্য।
অন্তর্জালে ইংরেজির জন্য হাজার হাজার ফন্ট। সংখ্যাটা কি কম বলে ফেললাম? লাখ লাখ বলবো? ফন্ট নিয়ে গুতাগুতি করার সময় আমি এমন একটা সাইটও দেখেছি যেটায় নিজের হাতের লেখায় ৬২টা চিহ্ন(ইংরেজি লেটার ২৬টা বড় হাতের, ২৬টা ছোট হাতের+অঙ্ক ১০টা+ আর কোনো অপশনাল চিহ্ন) সাইটের সরবরাহ করা পিডিএফের নির্দিষ্ট জায়গায় লিখে আপলোড করে দিলে সাইট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেই চিহ্ন অনুযায়ী তৈরি করে দিবে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন... ইংরেজিতে ফন্টের আসল সংখ্যাটা কতো, তা কারো বলার সাধ্যি নেই। কিন্তু বাংলায় ফন্ট আসলে কয়টা? যে কেউ গুনে বলে ফেলতে পারবে। এখনো হ্যান্ডরাইটিং ফন্টও তৈরি করা শুরু হয়নি। তাই ডিজাইন করতে গিয়ে ক্লিশে ধরণের ডিজাইন হয়ে যায় বারবার...শুধু একঘেয়ে ফণ্টের কারণে। এই সমস্যার সমাধান হলো নিজের হাতের লেখা ব্যবহার করা। চাইলে কোনো বন্ধুর সুন্দর হাতের লেখাও ব্যবহার করা যাবে...যদি না সেই বন্ধু হাতের লেখার উপরে এম.জে সীল মারে!
পুরো পোস্ট শুরু করার আগে কিছু আগাম সতর্কবাণী+টিপস দিয়ে নিই
- এই কাজটা সময় নিবে বেশ। সুতরাং ইচ্ছে আর সময় না থাকলে বাকিটা পড়ার দরকার নেই।
- এই পদ্ধতিতে আপনি পুরো ফন্ট তৈরি করছেন না, শুধু কয়েকটা অক্ষর বা শব্দ আঁকবেন। ব্যাপারটা সময়সাপেক্ষ, পরিশ্রমও আছে, সুতরাং বেশি অক্ষর নিয়ে কাজ করা যাবে না। তবে আপনার অধ্যবসায়ের মাত্রা যেহেতু আমার জানা নেই, আপনি কয়টা অক্ষর নিয়ে কাজ করবেন তা পুরোপুরি আপনার ওপর। আমার সর্বোচ্চ কাজটা "আমরা বন্ধু" শব্দদুটি নিয়ে, এই এক কাজ দিয়ে তিন-চারখান ব্যানার বানিয়ে আমি সে কষ্ট পুষিয়েও ফেলেছি। তবে এই টিউটোরিয়ালে বেশি কষ্ট করবো না
, "তানিম" শব্দটা দিয়ে কাজ চালিয়ে দিবো।
- পুরো কাজটা ইলাস্ট্রেটরে করবো, আর অধিকাংশ কাজটা যেই টুলটা ব্যবহার করে করবো সেটা হচ্ছে পেন টুল। এক অর্থে এই টিউটোরিয়ালটাকে পেন টুলের টিউটোরিয়ালও বলা যায়। আর আমার আগের স্কেচগুলো যারা দেখেছেন, তাদের উদ্দেশ্যেও বলি, পেন টুলের এই বিদ্যা কাজে লাগিয়ে আপনি স্কেচের আউটলাইনও দিতে পারবেন।
এবার আসল কাজ শুরু করা যাক! প্রথমেই খাতায় নিজের নাম লিখে ফেললাম...মানে "তানিম" আর কি ! তারপর চটপট সেই লেখার ছবি তুলে কম্পিউটারে নিয়ে নিলাম। নাম পেন্সিল-কলম-সাইনপেন যেকোনো কিছু ব্যবহার করে লেখতে পারেন, ছবিও ভিজিএ ক্যামেরা দিয়ে তুললেও সমস্যা নাই। শুধু কম্পিউটারে নিজের হাতের লেখাটার অবয়ব বুঝতে পারলেই চলবে।
এবার অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটর খুলি। যারা সিএস৪ কিংবা সিএস৫ ভার্সন ব্যবহার করছেন, তারা Like Photoshop মোডে উইন্ডো ভিউ সেট করুন। অন্যরা শুধু খেয়াল রাখুন যাতে ডান পাশে Appearance এবং Layers ট্যাবটা থাকে। না থাকলে উপরের মেনুবার থেকে Windows>Appearance আর Windows>Layers সিলেক্ট করুন অথবা Shift+F6 এবং F7 চাপুন।
সোর্স ছবি, টিউটোরিয়ালের সাথে প্র্যাকটিসের জন্য ক্লিক করে মূল ছবি ওপেন করুন আর সেভ করুন।
এবার Ctrl+O দিয়ে উপরের "তানিম" লেখা ছবিটা খুলুন। এই ছবির উপরেই আমরা কাজ শুরু করবো।
কাজ শুরু করার আগে পেন টুলের কিছু বেসিক শিখে নিই। সবচাইতে সহজ এবং ভাল টিউটোরিয়াল হচ্ছে টুটসপ্লাস এর এই টিউটোরিয়ালটি। আর অ্যাডোবির অফিসিয়াল টিউটোরিয়ালও কেউ দেখতে পারেন। আমি এই পোস্টে শুধু এই কাজের জন্য যতোটুকু লাগে শুধু সেটুকু কম কথায় বলে নিবো।
Pen Tool নিয়মাবলীঃ
- একটা নতুন Path তৈরি করতে P চাপবো। এতে করে পেন টুলের কারসরের নিচে একটা X মতো চিহ্ন দেখা যাবে।
- কোনো একটা Path এর মাঝে Anchor point তৈরি করতে চাইলে ঐ Path এর মাঝে ক্লিক করলেই হবে, নতুন Anchor point তৈরি হবে, এই সময় পেন টুলের কারসরের নিচে + চিহ্ন দেখা যাবে।
একই ভাবে কোনো Anchor point এর উপর ক্লিক করলে সেটা মুছে যাবে, এই সময় পেন টুলের কারসরের নিচে - চিহ্ন দেখা যাবে।
- যদি যেকোনো একটা Path আঁকার মাঝামাঝি সময়ে আমরা শুরুর Anchor point এর উপর মাউস নেই, তাহলে কারসরের নিচে একটা o চিহ্ন দেখতে পারবো।
এটা দিয়ে বোঝায় যে ক্লিক করলে ঠিক শেষ বিন্দু থেকে শুরুর বিন্দু পর্যন্ত Path জোড়া লাগবে আর এটাই হবে এই Path আঁকার শেষ ধাপ। আমি সাধারণত এই কাজ করবো না, বেশিরভাগ সময় আরেকবার P চেপে নতুন Path তৈরি করি, আগের Path এক্ষেত্রে যেখানে শেষ করি, সেটুকুই হয়ে থাকবে।
- কড়া curve বা বাঁকের সময় কিংবা কখনো যদি ঠিক আগের anchor point এর হ্যাণ্ডলারের কারণে পরের কার্ভটা আঁকতে সমস্যা হয় তখন ঠিক আগের অ্যাংকর পয়েন্টের উপর মাউস নিলে
এরকম চিহ্ন দেখাবে। ক্লিক করলে আগের পয়েন্টের হ্যান্ডলার আংশিক বন্ধ হবে আর পরবর্তী অ্যাংকর পয়েন্ট আঁকাতেও সমস্যা থাকবে না।
- পেন টুলে কাজ করার সময় পাশের appearance ট্যাবে দুটা ভ্যালু দেখা যাবে। Stroke আর Fill. এই কাজের জন্য আমি Stroke চাই, কিন্তু Fill না। আপাতত Stroke 1pt আর fill none চাই। কখনো পেন টুল ব্যবহার করছেন, অথচ দাগ হচ্ছে না, বা path এর ভেতরের দিকটা রং দিয়ে ভরে হচ্ছে এরকম পরিস্থিতি হলে এই দুটো ভ্যালু ঠিক আছে কিনা নিশ্চিত হন।
স্ট্রোকঃ প্রথম তীর চিহ্ন বরাবর ক্লিক করুন, দ্বিতীয়টা 1pt হয়েছে কিনা নিশ্চিত হন। - ফটোশপে যেমন কোন একটা কাজ ভুল হলে হিস্টোরি ট্যাব থেকে আনডু করতে হয়, ইলাস্ট্রেটরে সেই ঝামেলা নেই। Ctrl+Z পাশে আছে সবসময়।
যারা টুটসপ্লাসের লিঙ্কের টিউটোরিয়াল দেখে টুকটাক চেষ্টা করেছেন, তারা বাকি অংশ আরামসে করতে পারবেন, এমন কি বাকি টিউটোরিয়াল না পড়লেও চলবে।
শুরুতে ছবিটাকে একটু ঝাপসা করে দিতে হবে, যাতে পেন টুল দিয়ে আমি কি আঁকি তা ভালমতো বোঝা যায়। তাই লেয়ার ট্যাবে ইমেজ কথাটার পাশের নীল বাক্সটা ক্লিক করে সিলেক্ট করি আর তার ওপ্যাসিটি কমিয়ে দিই।
হাতে লেখার সময় যেভাবে লেখা শুরু করেছিলাম, সেভাবে শুরুর বিন্দুটা হবে Anchor point, অর্থাৎ ত এর মাত্রার শুরু টা। মাউসের একটা ক্লিক করি, ভালো হয় মাউস একটু ড্র্যাগ করলে... কিন্তু না করলেও চলবে, কারণ এটা স্টার্টিং পয়েন্ট।
প্রথম অ্যাংকর পয়েন্ট, নীল বক্সটা
তারপর খেয়াল করলে দেখা যাবে যে ত এর আগ পর্যন্ত আমার মাত্রাটা নিখুঁত বৃত্তাকার বাঁক না, তাই মাঝামাঝি একটা anchor point নিলাম। মানে মাউসের একটা ক্লিক না কিন্তু...এবার একটুখানি ড্র্যাগ করবো।
দ্বিতীয় অ্যাংকর পয়েন্ট, খানিকটা ড্র্যাগ করে পয়েন্ট নিতে হবে
ড্র্যাগ করলে দুদিকে দুটা হ্যান্ডলার আসবে। এই হ্যাণ্ডলার নেড়েচেড়ে আমরা বাঁক বা curve এর আকার-আকৃতি ঠিক করবো।
লাল তীর দুটো হ্যান্ডলার চেনাচ্ছে
এবার তৃতীয় পয়েন্ট নিই...এবারও কিছুটা ড্র্যাগ করবো। তাতে করে হ্যান্ডলার আসবে, আবারও নাড়াচাড়া করে কতোটুকু বাঁক হবে Path এর আর আকার কিরকম হবে ঠিক করা যাবে।
বুঝতেই পারছেন, হ্যান্ডলার হ্যান্ডল করাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং একটু প্র্যাকটিসের দরকার আছে। আর সবসময়ই Path আঁকার সময় পেন টুল দিয়ে ক্লিকের বদলে ড্র্যাগ করা ভালো অভ্যাস, তাতে প্রয়োজনের সময় হ্যান্ডলার পাওয়া যায়। একই ভাবে path আঁকতে আঁকতে কিন্তু খুব সহজেই কয়েকটা ধাপে আমি "ত" এঁকে ফেললাম।
খেয়াল করুন, মাঝে মাঝে এমন হতে পারে যে আপনার আঁকা path ঠিক আপনার ছবির উপর খাপে খাপ হয়ে মিলছে না। নিচের ছবিটার মতো সমস্যায় পড়তে পারেন।
সমস্যার সমাধান লাল তীরের মাথায়
অর্থাৎ, লাল তীর দেয়া অ্যাংকর পয়েন্টের লম্বা হ্যাণ্ডলারটার জন্য পরবর্তী পয়েন্ট দিতে গিয়ে কার্ভ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। Ctrl+Z দিয়ে একধাপ পেছান। তারপর পেন টুলের নিয়ম #৪ অনুযায়ী লাল চিহ্নিত পয়েন্টে ক্লিক করুন, দেখবেন লম্বা হ্যান্ডলার গায়েব। তারপর বাকি ছবি আঁকতে কোনো সমস্যাই হবে না।
এবার যেখানে সমস্যায় পড়তে পারেন... আপনি আ-কার আঁকতে গেলে দেখবেন ছবিটা নিচের মতো হবে...কারণ আপনি আগের path শেষ করেন নি।
সুতরাং ত এর শুরুর পয়েন্টে ক্লিক করে path শেষ না করলে নতুন anchor point তৈরি করার সময় নতুন anchor pointকে আগের path এর সাথে জোড়া লাগাবে। তাই নিয়ম #১ অনুসরণ করুন অর্থাৎ P চাপুন এবং আ-কারের শুরুতে নতুন path শুরু করুন।
আ-কারের শুরুতে নীল বাক্স...নতুন অ্যাংকর পয়েন্ট!
বাকি কাজটা আগের মতোই। এখানে খানিকটা টিপস, যতো কম সংখ্যক Anchor point ব্যবহার করুন, তাতে আপনার আঁকা ছবি স্মুথ হবে। প্রথম প্রথম হয়তো হবে না, কিন্তু আপনি প্রাকটিস করতে করতে কার্ভের কোথায় অ্যাংকর পয়েন্ট হবে সেটা বুঝতে পারবেন, তখন কম সংখ্যক অ্যাংকর পয়েন্ট ব্যবহার করেই আঁকতে পারবেন। শুধুমাত্র যেখানে আপনার আঁকা সরলরেখা বা curve এর দিক পরিবর্তন হয় সেখানেই নতুন Anchor point তৈরি করতে হবে। জ্যামিতির স্পর্শক সম্পর্কে ধারণা থাকলে ইতোমধ্যে হ্যান্ডলার আর কার্ভের মধ্যিকার সম্পর্কটা বুঝতে পারার কথা।
আর সরলরেখা আঁকতে shift কী চেপে পেন টুল দিয়ে ক্লিক/ড্র্যাগ করুন। shift কী চেপে ড্র্যাগ করলে ৪৫°, ৯০°, ১৩৫°, ১৮০° কোণের curve আঁকতে পারবেন।
মাঝে মাঝে এমন অবস্থা হতে পারে যে আপনার আঁকা path কিছুটা অতিরিক্ত হয়ে গেছে।
লাল চিহ্নিত অংশের উপরের অংশটুকু অতিরিক্ত
সেক্ষেত্রে V চাপুন, তারপরে যেই path এ অতিরিক্ত অংশ আছে সেটার উপর ক্লিক করুন। pathটুকু সিলেক্ট হবে।
Shift+E চেপে ইরেজার অন করুন। অতিরিক্ত অংশ মুছে ফেলুন।
V কমান্ডটা আরো কাজে আসবে মাঝে মাঝে। যদি কোনো path নড়াচড়া করাতে হয়, সেক্ষেত্রে V চেপে সিলেক্ট করুন, তারপর ড্র্যাগ করুন যেখানে খুশি।
সব শেষে এরকম একটা চেহারা আসলো।
যাই হোক, এখন ওপ্যাসিটি কমিয়ে দেয়া মূল ছবিটার আর দরকার নেই। সুতরাং ঐ লেয়ারটা ইনভিজিবল কিংবা মুছে দেয়া যায়। আমি সাধারণত মুছে দিই।
এবার আমরা কিছু সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করতে পারি। V চেপে path সিলেক্ট করুন। তারপর উপরের মেনু থেকে অপশন নাড়াচাড়া করুন।
উপরে দেখুন, স্ট্রোক 3pt রেখে স্ট্রোক প্রোফাইল(ডান থেকে দ্বিতীয় তীর) পাল্টে দিয়েছি। একেবারে ডানের তীরটা ব্রাশ, ডিফল্টটাই সিলেক্ট করা। চাইলে নেট থেকে ইলাস্ট্রেটরের ব্রাশ নামিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এভাবে আমি একেক অক্ষরের জন্য একেকরকম কম্বিনেশন ব্যবহার করলাম কিংবা একই কম্বিনেশন ব্যবহার করলেও চলে...যেভাবে আপনার ভাল লাগে।
বোঝার সুবিধার্থে আমার ইলাস্ট্রেটর ফাইলটা আপলোড করে দিলাম। পুরো টিউটোরিয়াল ইলাস্ট্রেটর সিএস৫ এ করা, সবার সুবিধার্থে সিএস৫-সিএস১ এবং ইলাস্ট্রেটর১০ এর জন্য .ai ফাইল আর মূল ছবি আপলোড করে দিলাম।
যারা এই পর্যন্ত আসতে পেরেছেন, তাদের জন্য বলি ... পুরোটা রিডিং পড়ে গেলে কিংবা স্ক্রল করে গেলে বেশ কঠিন...কাজে না নামলে আসলে বোঝা যাবে না। সাহস করে কাজ শুরু করুন। কোনো ধাপে আটকে গেলে প্রশ্ন করুন...আমিও বুঝতে পারবো কোথায় আমি দুর্বোধ্য। প্রয়োজনে স্ক্রিনশট দিয়ে মন্তব্য করুন। আশা করি, সাহায্য করতে পারবো।
আর বাই দ্যা ওয়ে... খারাপ হস্তাক্ষরের জন্য দুঃখিত।
বিশাল টিউটোরিয়াল...মনে থাকল। কাজে লাগলে,ট্রাই করাযাবে..
অনেক ধন্যবাদ।
মিয়াভাই, ঈদের ফ্রোজেন শুভেচ্ছা লন
কাজের পুষ্ট দিসেন। কিন্তু মন আমার উড়ু উড়ু.এই মনে কেম্নে পড়ু(পড়বো)? তাই প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। বেঁচে থাকলে পড়ে নেবো সময় করে। আমার একটা কইচ্চান ছিলু ভাইডি..পুষ্ট প্রাইভেট করে কেম্নে? এট্টু কইলে কৃতজ্ঞ থাকতাম
ব্যাপক ধইন্যা আপনারে। ভালো থাকবেন সর্বক্ষণ।
ভাঙ্গা মানেই এলেমদার পোস্ট
প্র্যাক্টিস কৈরা কৃতজ্ঞতা জানামুনে
মাথার উপ্রে দিয়া মনে হয়
শিক্ষামূলক না ভাঙামূলক পোষ্ট, কোনটা ভাবতেছি


এই পোষ্ট থেকে আমি শিখলাম ভাঙ্গার নাম "তানিম"
এই পোষ্ট থেকে আমি শিখলাম ভাঙ্গার নাম "তানিম"
পোলাপাইন কি চালাক।।! কৌশলে নিজের নাম টা কত্ত সুন্দর কইরা জানাই গেল.।পছন্দ হইলো ইশটাইল টা। টিউটোরিয়াল টাও। ভাল থাকেন।সবাই।
আমি তো ভাবতাম আমার নাম সবাই জানে
এই ব্লগে রেজিস্টারের সময় স্বনামে নামবো কিনা একটা সেকেণ্ড থট দিছিলাম...ভাগ্যিস !
ফুল টেকি পোস্ট! আধা-টেকি নয়!!
শুভেচ্ছা।
তোমার নাম যে তানিম সেইটা সেই কবেই জানছি, নতুন আর কী শিখাইলা?
আচ্ছা ঠিকাছে, ইমোগুলি কেম্নে দিছো শিখাও
http://messenger.yahoo.com/features/emoticons/
http://messenger.yahoo.com/features/hiddenemoticons/
উপরের লিঙ্কগুলা থেকে ইমোগুলার ছবি সিলেক্ট করে কপি ইমেজ কমান্ড দিবেন।

তারপর রিচ টেক্সট অন করা অবস্থায় পেস্ট করবেন
আমি অবশ্য ব্লগারে লেখি পোস্ট, আমরাবন্ধুর এডিটর ভাল না।
এই পোষ্ট থেকে আমিও জানলাম ভাঙ্গার নাম তানিম।
দারুণ!!
মন্তব্য করুন