ইউজার লগইন
ব্লগ
ইচ্ছেকথা: সে আমার পাশে ছিল শস্যের পতনে
=================================
২১
পাহাড়ী হলো বাঙালির উগ্র জাতীয়তাবাদের কাছে জীবন বিসর্জন দেয়া মানুষ।
২২
সকালে উঠে পান্তাভাত খাই; সহজলভ্য, ঝামেলা কম। গাড়ি ধরতে না পারলে দিনের কাজ অন্ধপাখি। বৈশাখে তাই সকালে নাস্তা করি না। কাটখোট্টা গাড়িচালক কাঞ্জি আর পাকা মরিচের স্বাদ জানলে চাকরী ছেড়ে দিত। বেচারা।
বোহেমিয়ান সূচনা অথবা একজন ভজঘটক এর শুরু !
সূচনাটা কি হবে সেইটা নিয়ে কনফিউশন আমার এখনো যায় নাই ।
গরু রচনার সময় ধুমধাম লিখে দিতাম "গরু একটি উপকারী প্রাণী "।
কিন্তু এরপর জীবনের যত রচনাই লিখেছি প্রথম বাক্য নিয়ে একটা কনফিউশন ছিল-ই ।
অনেক গল্প অসমাপ্তির অন্ধ গলিতে আটকে আছে, শুরু কিভাবে করব তা বুঝছি না দেখে!
শুরু টা আমাকে দিয়ে হয় না ।
(কাছের মানুষরা অবশ্য বলবে তোকে দিয়ে ঠিক কি হয়?!!)
শুভেছা সবাইকে...!
নতুন বন্ধু হিসেবে সবাইকে শুভেছা অভিনন্দন,কত টুকু কাছের বন্ধু হতে পারব জানিনা...তবে মনে হছে এটা যেন কেবল বন্ধুদের মিলন মেলা ই নয়, তোমাদের প্রানের মেলা,তোমাদের এই মেলায় যোগ দিয়ে নিজেকে ভাজ্ঞবান মনে করছি...!
এই আমি ...
এই আমি, প্রথম প্রকাশ - ২০১০
এইটা কি হইল, কষ্ট কইরা এত কিছু লিখলাম, এখন দেখি গায়েব ...
খুব কষ্ট হইল ...
ফড়িং
"ভাইয়া শোন"
"এই ভাইয়া, শোন না!"
"ভাইয়া, শোন না..."
আলতো করে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিলাম মিতুকে, "সর তো, জ্বালাসনে!"
বেশ বুঝতে পারছি মিতুর চোখ ছলোছলো। খানিকটা পর আস্তে করে বললো, "ভাইয়া, আমাকে একটা ফড়িং ধরে দে না।"
"এই ভাইয়া, দে না একটা ফড়িং ধরে!"
"ভাইয়া, শোন না," ওর ক্ষুদে আঙ্গুল দিয়ে আমাকে গুঁতাতে লাগলো।
বিরক্তির শেষ সীমায় আমি, এতো বোকা কেন মেয়েটা? এখানে আমি ফড়িং কোথায় পাবো?
"এই ভাইয়া! ভাইয়া রে...দে না একটা ফড়িং!"
হঠাৎ মাথায় যেন আগুন জ্বলে উঠলো। এক ধাক্কায় ছুড়ে ফেললাম মিতুকে ঐ ধূসর দেয়ালে। আর তাল মিলিয়ে ঝনঝন করে কাঁচ ভাঙ্গার শব্দ শোনা গেল।
রায়হান ভাইয়ের ৫ পয়সা দান এবং...
সে অনেক কাল আগের কথা। আরবের লোকেরা তখন গুহায় থাকতো। রায়হান ভাই স্কুলে পড়তেন। আমাদের বিমা হয়ত ভুমিষ্ঠই হয় নাই। মুক্লা অ, আ পড়তো। সেটা ছিলো এক পয়সা, দুই পয়সার যুগ। একদিন রায়হান ভাই স্কুলের নাম করে অঞ্জু ঘোষের বাংলা সিনেমা দেখতে যাইতেছিলেন। কিছুদুর যাবার পর দুই ফকির তার কাছে এসে দীর্ঘসময় ঘ্যান ঘ্যান করার পর তিনি অনিচ্ছা স্বত্বেও দুই ফকিরকে ৫ পয়সা দিয়ে ভাগ করে নিতে বললেন। তারপ
ইজতেমার বয়ান ও বেয়ান
[আগামী বছর থেকে নাকি ইজতেমা ২ বার হবে । একটু চিন্তায় আছি, আখেরী মোনাজাত কি ২ বার হবে নাকি?? যাই হোক , একটা ইজতেমা নিয়ে স্মৃতি আমরা বন্ধু জন্য দিলাম, আগেও প্রকাশ করেছিলাম অন্য ব্লগে। ]
সুশীলতম উৎপাত
সবাই সুশীল হতে পারে না। একবার না পারিলে শতবার চেষ্টা করেও কেউ কেউ পুরোপুরি সুশীল হয় না। সুশীল হতে হলে জীনের সাহায্য লাগে। মানে জেনেটিক্যালি হয়ে আসতে হয়। ট্রেনিং, শিক্ষাদীক্ষা ঝাড়ফুঁক ইত্যাদি নিয়ে কেউ সুশীল হতে পারে না। আমি ভদ্রসমাজে সুশীল ভান করে থাকি ঠিকই। কিন্তু রাস্তায় মেজাজ খারাপ হলে মুখ দিয়ে যা বের হয় তার সাথে সুশীলতা মেলানো যায় না। বিপরীত দিকে বখে যাবার জন্যও যোগ্যতা লাগে। আমি বাল্যকালে অতীব
হাতুড়ে গদ্য (সাদা-কালো-লাল-নীল)
কুর্কুমা বাটো মেন্দি বাটো ----- ৪
যাপিত জীবন ১
ঠিক কবে থেকে জীবন যাপন উপভোগ করতে শিখেছি মনে নেই। কখন থেকে যে বেঁচে থাকাটা অনেক বেশি আনন্দের মনে হয় সেটার হিসেবও জানা নেই। হয়তো ছাপোষা মধ্যবিত্ত বলে এত এত উপলক্ষ্যের ভিড়ে হারিয়ে গেছে সবচেয়ে বড় এই উপলক্ষ্যটা। কিংবা একটু ঘুরিয়ে বললে মধ্যবিত্তের ছাপোষা মনোবৃত্তিতে এটা আসলেই কোনো উপলক্ষ্য নয়। তারপরেও যতদুর মনে পড়ে মধ্যবিত্তের লেবেলে আমার এই যাপিত জীবনের প্রায় প্রতিটি দিনই কোনো না কোনো ভাবে 'আমি মধ্
সবাই ভালো থাকুন।
সবাইকে শুভেচ্ছা। আজ অনুমতি পেলাম এই ব্লগে লেখার। ভাল্লাগছে। জানি না এই ব্লগের কাদের আমি আগে থেকেই চিনি আর কাদের সাথে পরিচিত হব। আমরা বন্ধুর জন্য শুভ কামনা। উদ্যোক্তাদের ধন্যবাদ।
আশা করছি নিয়মিত এবং নিয়মে থেকেই আমরা বন্ধু ব্লগে লিখে যাবো। সবাই ভালো থাকুন।
সবাই ভালো থাকুন।
নবম মাত্রার রোবট সংক্রান্ত বিশেষ বিজ্ঞপ্তি
১)
পৃথা কমলা রং এর কমলার রস পান করতে করতে রিক্তর কথা ভাবছিলো, রিক্তর কথা ভাবতে তার যত ভালো লাগে কমলা রং এর কমলার রস পান করতে তার ততই বিরক্ত লাগে। পৃথার প্রিয় হচ্ছে স্বপ্ন পানীয়, যেকোন স্বপ্ন পানীয়ই তার মনে চনমনে ভাব নিয়ে আসে, নিয়ে যায় তন্দ্রার জগতে। বিশেষ করে মার্কেটে যে নতুন ড্রিংকস টা এসেছে বেগুনি রং এর জারুল ফ্লেভারের পার্পলী সেটা এখনো চেখেই দেখা হোলো না।
বিন্যাস
আমাদের কোনও গল্প ছিলো না ।
অথচ -
আমাদের একটা গল্প থাকতেই পারতো ;
চরিত্রগুলো টানটান তৈরি ছিলো
গল্পের আবহে ঢুকে পড়ার তাগিদে -
কিন্তু কারিগর জানেন ,
সম্ভাবনা তৈরি না করেই মরে যায়
যে পাখি -
তার ডানার রোদ সব ঘাস সব পাতা গিলে ফেলে
তাই সব গল্পই মূলত বিকেন্দ্রিক ;
সম্পর্কহীন বন্ধনীতে
যেমন সাহচর্য জানে মাটি ও মেঘ ,
তেমনি আমরা শূন্যাশূন্য বোধে
-ছড়িয়েও গেলাম
বিডিআর বিদ্রোহ ও পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ১ বছর
বিডিআর বিদ্রোহ ও হত্যাকাণ্ডের একবছর হয়ে গেলো। ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনের মর্মান্তিক ও অমানবিক মৃত্যুর কোনো সুষ্ঠু বিচার এখনো হয়নি। এমনকি প্রকাশ করা হয়নি কোনো তদন্ত রিপোর্ট, দাখিল করা হয়নি চার্জশিট। প্রায় আড়াই হাজার বিডিআর সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখনো জাতি জানতে পারেনি রুদ্ধশ্বাসের সেই দুইদিনে আসলে কী ঘটেছিলো? কেন ঘটেছিলো? কারা ছিলো এর নেপথ্যে?