মোস্তফা জব্বার, যদি মনে করেন 'অভ্র' বিজয়ের পাইরেটেড, মেহদী বিজয় হ্যাক করে অভ্র বানিয়েছে, তাহলে তা প্রমাণ করুন
কম্পিউটারে বাংলা লেখায় বিজয় মাইল ফলক হয়ে এসেছিলো। বিজয়ের অবদানকে অস্বীকার করার কিছু নেই। এখনো প্রফেশনাল প্রিন্টিংয়ের কাজে বিজয়ের বিকল্প নেই।
কিন্তু ইন্টারনেটের এই প্রসারের যুগে বিজয় ধীরে ধীরে অকেজো হয়ে যাচ্ছে। ইউনিকোডের যুগে বিজয় চলে না। তাই নতুন সময়ের দাবীতেই এলো অভ্র। মেহদী হাসান খান নামের এক তরুণ সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করলেন অভ্র নামক একটি সফটওয়্যার। এবং যা তিনি বিনামূল্যে ছড়িয়ে দিলেন সমস্ত বিশ্বে। যে কেউ চাইলেই এই সফটওয়্যার ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন।
অভ্রর জনপ্রিয়তা এখন আকাশচুম্বী। ধীরে ধীরে শুরু হয়ে গেছে বিজয় বর্জন। এখন অনেক কম্পিউটারেই বিজয়ের লেশ মাত্র নেই।
মূলত ইউনিকোড ভিত্তিক হওয়ায় ইন্টারনেটে লেখালেখির সুবিধা আর ফোনেটিক পদ্ধতিতে লেখার সুযোগ, এই দুটো কারণে তরুণ প্রজন্মের কাছে অভ্র খুব সহজেই জনপ্রিয় হয়ে গেলো।
আর তার চেয়ে বড় কথা, যারা টাইপিং অসুবিধার জন্য বাংলায় লিখতে পারত না, রোমান হরফে বাংলা লেখার মত একটা জঘন্য স্টাইল চালু হয়েছিল, অভ্র তাদের জন্য এলো আশীর্বাদ হয়ে।
অভ্র না থাকলে বাংলা ভাষায় রোমান হরফ চর্চা আজকে কোথায় চলে যেত, সেটা ভাবনার বিষয়। কিন্তু এখন ব্লগ, ফেসবুক, চ্যাটরুম সবখানে অভ্র দিয়ে বাংলা লেখা হচ্ছে। ধীরে ধীরে রোমান হরফে বাংলা লেখার চর্চা বাদ দিয়ে তরুণ প্রজন্ম প্রাণের ভাষা বাংলাতেই ইন্টারনেট চর্চা চালিয়ে যাচ্ছে। এর জন্য অবশ্যই কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ অভ্রর প্রতি, অমিক্রনল্যাব-এর প্রতি। এবং অবশ্যই মেহদী হাসান খান-এর প্রতি।
এক বিজয় কাঁধে নিয়ে মোস্তফা জব্বার বাংলাদেশের আইটি সেক্টরের প্রধান বিশেষজ্ঞের গদিনশীন হয়েছেন। পত্রিকাগুলোতে উপসম্পাদকীয় লিখে চলেছেন। সরকারকে আইটি পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন।
আমাদের দেশের সরকার আইটি বান্ধব না। জানার পরিধি কম, তাই মোস্তফা জব্বার যা বলেন তাই বিশেষজ্ঞীয় বলে মেনে নেন। আমাদের দেশের আপামর জনতা আরো বেশি আইটি অবান্ধব। মোস্তফা জব্বারের লেখাকেই তারা সত্য ভেবে বসে থাকেন।
কিন্তু আমরা জানি, জব্বার সাহেব সর্বদা সত্য কথা বলেন না, ভুল বা মিথ্যে বলেন অনেক ক্ষেত্রেই। সম্প্রতি যেমন বলেছেন এই লেখাটিতে।
এখানে তিনি অভ্রকে পাইরেটেড সফটওয়্যার বলেছেন। এটা ভুল না, মিথ্যে কথা। একজন আইটি বিশেষজ্ঞ [!] জানেন না মুক্ত সফটওয়্যার হলেই সেটা পাইরেটেড হয়ে যায় না।
এই লেখাটি নিয়ে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ব্লগ সাইটে প্রতিবাদের ঝড় বয়ে যাচ্ছে। অধিকাংশই উপহাসমূলক। কিন্তু মোস্তফা জব্বার শুধু মিথ্যে বলেননি, এটা একটা কূটকৌশল। অভ্রকে বলেছেন পাইরেটেড সফটওয়্যার, যা বিজয় হ্যাক করে করা হয়েছে এবং এর নির্মাতা অর্থাৎ মেহদীকে বলেছেন হ্যাকার।
অভিযোগ কিন্তু মোটেও ফেলনা নয়। গুরুতর। একই সঙ্গে তিনি হ্যাকারদের কারণে যে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে এসব বলছেন। সরকারী অনেকগুলো সাইট হ্যাক হয়ে যাচ্ছে, র্যাবের সাইট হ্যাক হয়েছে, এসব তথ্য দিয়ে তিনি প্রকারান্তরে হ্যাকার নির্মূল অভিযানের জন্য সরকারকে প্ররোচিতই করলেন। এখন সরকার যদি দেশের প্রধান আইটি বিশেষজ্ঞ [!] মোস্তফা জব্বারের কলাম পড়ে হ্যাকার ধরতে নামে তখন মেহদীর কী হবে?
এখন প্রশ্ন হলো তিনি কি সত্যি জানেন না নাকি ইচ্ছে করে এই মিথ্যাচার?
জানা কথা অভ্রর এই বিপুল জনপ্রিয়তায় বিজয় তলানীতে আশ্রয় নিচ্ছে। এতবছরের জীবনে বিজয় আর বড় বড় কথা ছাড়া মোস্তফা জব্বারের আর কোনো কীর্তি নেই। এই জাতিকে যে তিনি নতুন আর কিছুই দিতে পারবেন না, সেটা নিশ্চিত। বিজয়ের জায়গা অভ্র নিয়ে নিলে সেটা মোস্তফা জব্বারের অস্তিত্ব নিয়েই টান দেবে। ব্যবসায়িক ক্ষতি তো আছেই।
মোস্তফা জব্বার শঙ্কিত। তাই এই মিথ্যাচার। নির্বাচন কমিশন যখন ভোটার আইডির কাজে বিজয় না ব্যবহার করে অভ্র ব্যবহার করলো, তখনই তার গাত্রদাহ প্রবল হয়েছিলো। এমনকী সরকারকে ভুল বুঝিয়ে কিবোর্ড লেআউটের কপিরাইটও তিনি নিজের নামে করিয়ে নেন। যা অবৈধ। আর পাশাপাশি নিজের খ্যাতিকে কাজে লাগিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন অভ্রর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার। আর এই করে করে তিনি নিজেই নিজেকে হাস্যকর প্রমাণ করছেন, আমাদের যেখানে উনাকে শ্রদ্ধা করার কথা ছিলো, সেখানে এখন তার প্রতি ঘৃণা তৈরি হচ্ছে। নতুন মেধাকে উদারতার সঙ্গেই গ্রহণ করা উচিত ছিলো তার। না করে বেছে নিলেন নোঙড়া পথ। মেহদীর উদারতা দেখেও লোকটা কিছুই শিখলো না।
অভ্রকে পাইরেটেড সফটওয়্যার বলায় অভ্রর হয়তো কিছুই যাবে আসবে না, কিন্তু সাধারণ মানুষ যারা অভ্র সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না, তারা একে পাইরেটেডই জানবেন! সরকারও মেনে নেবেন অভ্রকে পাইরেটেড সফটওয়্যার হিসেবে। আর সব মিলিয়ে মেধাবী, নির্লোভ মেহদী হাসান খান চোর হিসেবে চিহ্নিত হবেন!
শুধু বিজয় নিয়ে মোস্তফা জব্বার একাধারে ব্যবসা আর খ্যাতি দুই-ই কামিয়েছেন। আর তরুণ মেধাবী মেহদী হাসান খান ব্যবসা তো করতেই চাননি, খ্যাতিকেও উল্টো সরিয়ে রাখেন। প্রচারবিমুখ এই মানুষটা নিজে কখনোই কিছু করবেন না বলে শুনেছি। কিন্তু আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব এবং কর্তব্য অভ্র, মেহদীর কীর্তির কথা প্রচার করা।
মোস্তফা জব্বারের এই মিথ্যাচারের প্রতিবাদ আমরা দায়িত্বের সঙ্গেই করবো। পাশাপাশি প্রতিবাদ এবং ধিক্কার জানাবো। মোস্তফা জব্বার, হয় আপনি আপনার কথা প্রমাণ করুন। প্রমাণ করুন যে অভ্র একটি পাইরেটেড সফটওয়্যার, মেহদী হাসান খান একজন হ্যাকার। নতুবা ক্ষমা প্রার্থণা করুন প্রকাশ্যে।
শ্রদ্ধা জানাই মেহদী হাসান খান এবং অভ্র টিমের প্রতিটি কর্মীকে। যারা একেবারেই কোনো লাভের আশা ছাড়া শুধু আমাদের জন্য পরিশ্রম করে যাচ্ছেন দিনের পর দিন।
স্যালুট জানাই মেহদী হাসান খান আপনাকে
জানবেন, আমরা আপনার পাশে আছি, থাকবো।
অভ্রর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিয়ে বড় বড় কথা বলা অক্ষমতার পরিচায়ক। অভ্র যদি পাইরেটেড হয়, সেটার বিরুদ্ধে মামলা হোক, হাইকোর্ট-সুপ্রীমকোর্টে রিট হোক। জনকণ্ঠের মতো শীর্ষ পত্রিকার দায়িত্বজ্ঞানহীন সম্পাদনা-প্রকাশনাও আমাদের প্রতিবাদের লক্ষ্য হোক।
মোস্তফা জব্বারের হ্যাকার আর হ্যাকিং বিষয়ে জ্ঞান আজকের যুগের পাঁচ বছরের শিশুর চেয়ে সামান্য কম। যেখানে সারা দুনিয়াতে জাতীয়তাবাদ নিয়ে হ্যাকিং চলে, সেখানে উনি দেশের হ্যাকার মেরে বিদেশী হ্যাকার ভরতে চান জেলে...হাস্যকর! গুগল পারলো না, আমেরিকা পারলো না চীনের হ্যাকার সামলাতে; উনি বিশিষ্ট প্রযুক্তিবিদ আসছেন হ্যাকারদের জেলে ভরতে...আর বাংলাদেশী হ্যাকারদের দিয়াই নাকি শুরু করবে!
এই ধরণের জ্ঞানপাপী ডিজিটাল বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিলে বাংলাদেশী মেধাবী তরুণদের জেলেই পচতে হবে। বাংলা লেখার সফটওয়ার বানালে জেলে ঢুকতে হবে, লেয়াউট বানালে জেলে ঢুকতে হবে(ইউনিজয়ের বিরুদ্ধেও অতীতে অভিযোগ করছিলেন উনি), দেশের ওয়েবসাইটের সিকিউরিটি পরামর্শ দিতে গেলে জেলে ঢুকতে হবে। খালি ফেসবুক আর পর্ণ নিয়া থাকলেই জব্বরীয় ডিজিটাল বাংলাদেশ হবে!
ভাঙ্গার কাছে একটা টেকি পোস্ট চাই..
ওমিক্রন এবং বিজয়ের বিষয়টি নিয়ে একটা টেকি বিশ্লেষণ চাই।
এরকম একটি পোস্ট এখন খুব জরুরী ভিত্তিতে প্রয়োজন। বিষয়টি সম্পর্কে যাদের জ্ঞান আছে, তাদের অনুরোধ করবো লিখতে
এইটা ঠিক আমার এন্টেনার জিনিস না, উপরের জিনিস। আমি ইউনিকোড ফন্টের জন্য কিছু চেষ্টা করছিলাম, প্রায় শূন্যের সমান চেষ্টাই বলা যায়। লেআউট কিংবা অভ্রর মতো সফটওয়ারের বিশ্লেষণ আরো অভিজ্ঞ কেউ দিলে ভাল হয়।
এইসব বৈলা কোন ফয়দা হপে না

নাইমা পরো
টুটুল | এপ্রিল ১৭, ২০১০ - ৪:৫৬ অপরাহ্ন বলেছেন-
এইসব বৈলা কোন ফয়দা হপে না Smile
নাইমা পরো Smile
টুটুল ভাইয়ের দাবীতে সহমতাইলাম
হ টেকি পুষ্ট চাই!
এই ধররেনর জ্ঞানপাপীদের প্রতিহত করা জরুরী। না হলে স্বল্প টেকি জ্ঞান সম্পন্য লোকজন জাব্বার সাহেবের কথা শুনতে শুনতে এক সময় বিশ্বাস করতে শুরু করবে।
মেহেদী হাসান খানকে স্যালুট।
আমার বাংলা লেখালেখির পুরোটাই অভ্রের অবদান। বিজয়ের জটিল কীবোর্ডের কারনে আমি বাংলা টাইপ শেখার আগ্রহ বোধ করিনি দীর্ঘকাল। বিজয় দিয়ে অনেকবার চেষ্টা করেও আগ্রহটা আনতে পারিনি। আমার বন্ধুরা যারা বাংলা টাইপ করতে পারতো, আমি অবাক হয়ে দেখতাম কী প্রতিভা ওদের। বিজয়ের মতো জটিল একটা জিনিস রপ্ত করে ফেলেছে। খুব হিংসে হতো।
যেদিন প্রথম অভ্রের সন্ধান পেলাম তার সাতদিন পর আমি বাংলায় ঢুকে গেলাম। মাত্র এক মাসে আমি আবার বিজয় বন্ধুদের চেয়ে দ্রুত টাইপ করতে পারি!! এমনকি ইংরেজীর চেয়ে আমি বাংলায় দ্রত টাইপ করতে পারি। এটা বাঙালী হিসেবে আমার আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে দিয়েছে। ইংরেজীতে লেখালেখি করতে হতো বলে দীর্ঘকাল আত্মগ্লানিতে ভুগতাম। আমি অভ্রের কাছে চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকবো এরকম সহজ একটা কীবোর্ড লেআউট বিনামূল্যে দিয়ে দেবার জন্য। আমার মতো আরো বহু মানুষ অভ্রের কারনে ব্লগে, পত্রিকায় লেখালেখি করছে।
বাংলা টাইপিং এ বিজয়ের অবদান অস্বীকার না করেও বলা যায় মোস্তফা জব্বার একজন ভন্ড মানুষ। বিজয় সফটওয়ারটি সম্ভবতঃ তার ছেলের নামে দেয়া হয়েছে। কিন্তু মূল সফটওয়ার যিনি/যারা ডেভেলাপ করেছিলেন তাদের নাম নিশানাও মুছে ফেলেছেন জব্বার সাহেব। আর এখন লেগেছে মেহেদীর মতো নির্লোভ ডেভেলাপারের বিরূদ্ধে। আজকে অন্য ব্লগেও দেখছি হৈ চৈ এটা নিয়ে। সব শুনে মনে হচ্ছে সোজা বাংলায় জুতোনো উচিত এইসব ভন্ড লবিষ্টদের। লবিগিরি/ ধান্ধাবাজি করে দেশের সফটওয়্যার খাতকে বহু বছর আগ বাড়তে দেয়নি মোস্তফা জব্বারের মতো মানুষেরা।
ভালো লিখেছেন...এই মোস্তফা জব্বার লোকটারে দুই চোখে দেখতে পারিনা কেন জানি। শালা আস্ত ভন্ড।
বাংলা কম্পিউটিং এর সুচনা শুরু হয়েছিল বিজয়ের মাধ্যমে। আমরা মোস্তফা জব্বারের কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকতে পারতাম, এই লোকটা অনেক শ্রদ্ধার পাত্র হতে পারত। কিন্তু লোভ তাকে একেবারে রসাতলে নিয়ে গেছে।
আপনি হয়ত জানেন না ''বিজয়''ও জব্বার সাহেবের কৃতিত্ত না ।
উনি নিজেই একজন ''ফুটানীবাজ'' ............ !
যিনি ''বিজয়'' এর আসল programmer উনি BUET এর ছাত্র এবং যথাসম্ভব এখন Microsoft এ আছেন .
Proof লাগবে ?
আওয়াজ দেন ভাইজান ............
http://www.youtube.com/watch?v=VF2VIDEtJOY
জব্বার কাগুরে ঘিন্না, মেহদীরে স্যালুট।
মেহদীরে আমি কইছি এইটা নিয়া প্রতিবাদ করতে। প্রয়োজনে আমি সব সাহায্য করবো তারে। মেহদী এখন ঢাকার বাইরে গেছে, ফিরে আসুক। এইবার জব্বার কাগুরে একটা শিক্ষা দিতে হইবো।
হ ।
সহমত!
লেখাটা ফেইসবুকে শেয়ার দিলাম
স্যালুট জানাই মেহদী হাসান খান আপনাকে
জানবেন, আমরা আপনার পাশে আছি, থাকবো।
জুবায়ের ভাইয়ের মৃত্যুবার্ষিকীর মিলাদে রিটন ভাই (লুৎফর রহমান রিটন) বলেছিলেন -অভ্রর স্রষ্টা মেহেদিরএকুশে পদক পাওয়া উচিত ।
মোস্তফা জব্বার নিয়ে বলার কিছু নেই । আসলে মেজাজ বিলা -মুখ খারাপ করতে চাই না ।
আমি নিশ্চিত, কাগু একুশের জন্য জোর লবিং করতেছে...
আমিও মনে করি বাংলা ভাষার প্রসারে মেহদীর অবদান অতুলনীয়, একুশে পদক পাওয়া উচিত। জুবায়ের ভাইয়ের মৃত্যুবার্ষিকীর মিলাদে ছিলাম আমি। আমিই পরিচয় করায়া দিছিলাম রিটন ভাইয়ের সাথে মেহদীরে। রিটন ভাই প্রথমে কিছুক্ষণ হা করে তাকায়া ছিলো পোলাটার দিকে...
এমন জিনিয়াস একজনকে যে আমি চিনি এর জন্য আমি গর্বিত ।
বুইড়া ভাম, জোচ্চোর, মিথ্যুক মোস্তফা জব্বারের মুখে থুথু দিই।
নিতান্তই যদি বিজয় দরকার হয়, এই ওয়েবসাইটে গিয়ে ইউনিকোড থেকে কনভার্ট করে নেয়া যায়।
মোস্তফা জব্বার নিজেই তো একটা হেরোইনচি, মানুষের আবিষ্কার নিজের নামে চালাইতেছে..
অভ্রের কারণে আমি এখন বাংলায় লিখতে পারি.।
হ ।
ফেসবুকে এই পোস্ট টা শেয়ার করেছিলাম... বন্ধুদের কিছু মতামত আপনার অবগতীর জন্য তুলে দিলাম
============
Mahadib Hadi
"আমার বিজয় সফটওয়্যারের পাইরেটেড সংস্করণ ইন্টারনেটে প্রদান করার ক্ষেত্রে এই হ্যাকাররা চরম পারদর্শিতা প্রদর্শন করেছে। এই হ্যাকার ও পাইরেটদের সহায়তা করার ক্ষেত্রে ইউএনডিপির নামও যুক্ত আছে। অভ্র নামক একটি পাইরেটেড বাংলা সফটওয়্যারকে নির্বাচন কমিশনে অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে ইউএনডিপির অবদান সবচেয়ে বেশি। ফলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন সেল... See Moreের ওয়েবসাইট হ্যাক হলে তার দায় থেকেও ইউএনডিপিকে ছাড় দেয়া যায় না।"
>> লাইন গুলা পড়েন। এই গাধাটারে একটা কইষ্যা চটকানা দিতে ইচ্ছা করে। গাধাটার ইমেইল আড mustafajabbar@gmail.com e পাঠাইতেছি, আপ্নারাও পাঠান।
43 minutes ago ·
Ismat Rabbani Ivu
মোস্তফা জব্বার নিজেই তো একটা হেরোইনচি, মানুষের আবিষ্কার নিজের নামে চালাইতেছে...
37 minutes ago ·
Sohel কাজী
জব্বাইরার পাছায় চোতরা পাতা ডইল্যা দিয়া দুপুরের ঝাঝা রইদের মইধ্যে উদাম গতরে খাড়া করাইয়া রাখন দরকার।
হেয় বলে টেকি বিশেষজ্ঞ, হালায় সারা জীবনে একটা জঘন্য তম কিবোর্ড ছাড়া আই কি কামের জিনিষ বানাইছে? বাচ্চাগো গেম লেইগ্যা কিছু লো কোয়ালিটির বালছাল গেম বনাইছে। আর এই ধরণের গেম বানাইতে কোন মেধার দরকার হয়না। এই বালছাল গেম বানানির সফটোয়ার বহুত আগেই বাজারে পাওয়া যায়। পোলাপাইনেও তার থেনে ভালা গেম বানাইতে পারে।
উলটা তার বিরুদ্ধে কেইস কইরা দেয়া উচিত, অভ্রের পরে অভ্রের দেখাদেখি হেয় বিজয় ইউনিকোড বানাইছে।
শুধু মাত্র অভ্রের কারণে আজ নেটে লাখ লাখ বাঙ্গালী বাংলায় লেখে। তাও আবার অভ্র পুরাই ফ্রি। আর জব্বাইরা ধনাই তার বাল ছাল কিবোর্ডের লাইসেন্সড কপি ছাড়া ইন্সটল করতে দেয় না।
পত্রিকায় যারা লেখালেখি করেন তাদের জাতীয় স্বার্থে এই গুলান খোলতাই করা উচিত। জব্বাইরারে কইস্যা থাব্রানীর সময় সমাগত হইছে।
এই কথা গুলান বাংলায় লেখছি তার ক্রেডিট পুরাই ওমিক্রন ল্যাব এর।
ওমিক্রনের সবাইরে স্যালুট।
(সরি ফর দ্যা স্লাং, খবর পইড়া মিজাজ পুরাই বিলা)
34 minutes ago ·
Nazrul Islam
কাজী,
আমি যদ্দুর জানি বিজয় ইউনিকোড যেটা বানাইছে, সেখানে কাগুর কোনো অবদানই নাই। ডেভেলপার যারা, তারাও মেহদীরই বন্ধুবান্ধব
31 minutes ago ·
Mahadib Hadi
ফেসবুকে শেয়ারান, ব্লগে শেয়ার দেন, ফোরামে শেয়ার দেন, গ্রুপসে শেয়ার দেন, জব্বাইরা কাগুরে ওও মেইলান। পাব্লিক কি ভাবে হেয় বুঝুক।
25 minutes ago ·
Nazrul Islam
হাদীর সাথে একমত... জনে জনে ছড়ায়া দেন। আর কাগুরে মেইলান... বুঝুক যে এখন জনকণ্ঠের চাইতে লোকজন ব্লগ বেশি পড়ে... হুশ কইরা কথা য্যান কয়
23 minutes ago ·
Tutul Chowdhury
হাদী ভাই আপনেও উদ্যোগ নেন... চলেন আমরা একটি ক্যাম্পেইন চালাই
22 minutes ago ·
Sohel কাজী
নজরুল ভাই, জব্বাইরা একটা ধূর্ত বণিক ছাড়া আর কিছুই না। এই এক কিবোর্ড দিয়া সে বিরাট ব্যাবসা করছে, টিভিতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রোগ্রাম কইরা পয়সা কামাইছে, পত্রিকায় কলাম লেইখ্যা পয়সা কামাইছে। যদিও জানিনা তবু মনে হয় সরকারী কোন সংস্থা থেকেইক্যা সে পয়সা পায় নিয়মিত।
মোদ্দা কথা তার সমস্ত কর্মকান্ডই অর্থনৈতিক। আর অপর দিকে পুরা জাতিরে যে লোক ইন্টারনেটে রিপ্রেজেন্ট করল তার অর্জন কি? তারতো কোন পয়সা অর্জন নাই। অভ্র কিবোর্ডের পেছনে দেয়া পুরা সময়টাই তার লস। সে চাইলে নিশ্চই এই সময়ে অন্য কাম করা পয়সা কামাইতে পারত।
ধিক জব্বার ধিক
21 minutes ago ·
Nazrul Islam
একবার মেহদী ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিছিলো সিগারেট কেনার টাকা শেষ হয়ে গেছে লিখে। আর কাগু কী একটা ঘোড়ারডিম বানায়া হালায় কোটিপতি হয়া গেলো... দিক্কার...
19 minutes ago ·
Haroon Rashid
বিজয় তো জব্বরের পোলার নাম। বিজয় কীবোর্ড তো সে নিজেই হ্যাক(ছিনতাই) করছে ডেভেলাপারের কাছ থেকে। চোরের মার বড় গলা! কেচো খুড়লে সাপ বের হয়ে পড়বে।
8 minutes ago ·
জব্বর মামা কি বুইঝা অভ্রকে বিজয়ের নকল কইলো? দুইটা সফটওয়ারই বাংলা লেখার জন্য ব্যাবহার করা হয় - এইটাই কি একমাত্র মিল না? আবাল আর কারে কয়।
প্রিন্ট মিডিয়াতে বিজয়ের অবদান সবচাইতে বেশী। এখন পর্যন্ত এডবির ফটোশপ, ইলাষ্ট্রেটর, কোরেলের কোরেল ড্র - কোনটাই ইউনিকোড বাংলা সাপোর্ট করেনা। ফলে, বাংলা লেখা ASCII তে কনভার্ট করে নেয়া লাগে। যাকে সোজা ভাষায় বিজয়ে কনভার্ট করা বলে। কিন্তু বিজয়ের সবচাইতে বড় ড্র-ব্যাক হচ্ছে এর কি বোর্ড লে আউট। বিজয় লিখতে হলে কি বোর্ড লে আউট জানা লাগে, অথবা বিজয় কি বোর্ড থাকতে হয়। যেটা একই সাথে কষ্টকর এবং বিরক্তিকরও। তার পরেও বিজয়ের কারনেই আজকে মোস্তফা জব্বার একজন আইটি স্টার।
অভ্রর জন্ম মুলত সহজ ভাবে বাংলা লেখার চাহিদাকে সামনে রেখেই। বিজয় যেমন প্রিন্ট মিডিয়ায় সফল, অভ্র তেমনি সফট মিডিয়াতে তথা ওয়েবে বাংলা লেখার ক্ষেত্রে সফল। অভ্রর জনপ্রিয়তা কিন্তু মুক্ত সফটওয়ার হিসেবে নয়, সহজ পদ্ধতিতে বাংলা লেখার সুবিধার কারনে। অনেকেই হয়তো মনে করতে পারবেন - আগে নতুন কম্পিউটার নিলেই তার সাথে বিজয় ইনষ্টল করে দেয়া হোত যার সিরিয়াল ছিলো "11111111111"। খুব বেশী মানুষ বিজয় কিনে ব্যাবহার করতেন না। অভ্র আসার পর বিজয়ের সে ব্যবসা আরও কমে যায়। দেশে সম্ভবত বিজয় কি বোর্ড বিক্রিও কমে গেছে। তাই জব্বার মামার মত মানুষদের আঁতে লেগেছে ব্যাপারটা।
প্রতিদ্বন্দিকে হারানোর দুটি উপায় আছে। একটি হচ্ছে সন্মুখ সমরে, অপরটি কৌশলে। জব্বার মিয়া এই দুটোর কোনটাই করেননি। মাঝখানে বিজয় একুশে ও বিজয় ইউনিকোড নিয়ে প্রতিদ্বন্দিতায় নিজের অবস্থানকে কিছুটা সামনে এনেছিলেন, পরে সেগুলোও তেমন সুবিধা করতে না পারায় মামা এখন এই কাদা ছোড়া শুরু করেছেন। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবার মত অস্ত্র মামার হাতে আর নেই। যে বিজয় নিয়ে মামার এত লাফালাফি, তা বুয়েটের ছাত্র পাপ্পানার প্রোগ্রাম করা, যা বিজয় সফটওয়ারে ইষ্টার এগ হিসেবে অনেকদিন দেখা যেত, পরে তা বিজয় থেকে বাদ দেয়া হয়। কাজেই মামার মাথায় সেই ঘিলুও নাই যে নতুন করে কিছু বানাবেন। এখন মামা মুখেই বাঘ মারতে চেষ্টা করছেন।
মামার এখন উচিৎ আল্লাহ খোদার নাম নেয়া, বয়স তো আর কম হয় নাই, হজ্ব করে দাড়ি রেখে কাঁধে আরবের গামছা ঝুলিয়ে হাতে তসবি জপা। এইসব আবল তাবল বলে নিজেকে আর না পচানো। আল্লাহ উনাকে হেদায়েত দান করুন ....... আমিন।
এইখানে একটু অস্পষ্টতা আছে, সচলে ঐটা পরিষ্কার করছিল মেহদী ভাই। বিজয়ের পুরো ক্রেডিট পাপ্পানা ভাইয়ের না। মেহদী ভাইয়ের কমেন্ট(৫৮) ডিরেক্ট কপি-পেস্ট করছি।
রাগীব ভাইয়ের কোন একটা কমেন্টস এ সম্ভবত পাপ্পানা ভাইয়ের নাম শুনছিলাম
মেহেদী হাসানকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি, বেশ কয়েকবার দেখা হবার সৌভাগ্যও হয়েছে। ওর মতো মাটির মানুষ আমি জীবনে খুব কমই দেখেছি। বিশাল হৃদয়ের এই ছেলেটা যেভাবে আমার মতো অসংখ্য বাংলাভাষীকে মাতৃভাষা চর্চার সুযোগ করে দিয়েছে তার জন্য একটা না দশটা একুশে পদক ওর প্রাপ্য। নজরুল ঠিকই বলেছে, নিজের স্বার্থ বা পকেটের দিকে তাকিয়ে মেহেদী অভ্র বানায়নি, বরং মাতৃভাষা এবং দেশের মানুষের প্রতি অপরিসীম দায়িত্ববোধ আর ভালোবাসা থেকেই করেছে। বয়সে অনেক ছোট হলেও শ্রদ্ধায় আমার মাথা নত হয়ে আসে এই প্রিয় ভাইটির প্রতি।
মুস্তফা কাগুরে জ্বীনে ধরছে, চিকিৎসা হিসেবে তাকে দৈনিক তিনবেলা মেহেদী হাসানের পা ধোয়া পানি খাওয়ানো হোক।
"মুস্তফা কাগুরে জ্বীনে ধরছে, চিকিৎসা হিসেবে তাকে দৈনিক তিনবেলা মেহেদী হাসানের পা ধোয়া পানি খাওয়ানো হোক।"
হ ।
উদ্ধৃতি: মুস্তফা কাগুরে জ্বীনে ধরছে, চিকিৎসা হিসেবে তাকে দৈনিক তিনবেলা মেহেদী হাসানের পা ধোয়া পানি খাওয়ানো হোক।
সেই সাথে দিনে তিনবার জুতাসিলিন আর প্যাঁদানিমাইসিন দিনে তিনবার খালি পিঠে সেব্য।
এই ভন্ডটারে থাব্রানো দরকার
অনেক দিন পর দুর্ধর্ষ কমেন্ট করার জন্য একটা লেখা পাইলাম। অবশ্য এই লেখা পইরা আমিতো পুরাই টাশকি ।। জব্বার মামু কয় কি?।হেতি ফাগল নি কো্নো?মামু তো লবিং কইরা বিশেষজ্ঞ এর খাতায় নাম লেখাইছে। মামুর তৈরি বাংলা সফটওয়্যার কিনছি মাগার ঝামেলার লাইগা মনে হয় না যে ৫ টা দিন ও ব্যাবহার করছি।।তাও হইবো ৭ কি ৮ বছর আগের কথা। সাথে বিজয় কি বোর্ড ও কিনতে হইছে মুর্খ ছিলাম তো , না হয় কিছুই লিখতে পারতাম না ।এর পর ফোনেটিক বংশী কিনলাম একবার এর বেশি তারা সেরিয়াল সাপ্লাই দেয় না।। আর আপনি ইচ্ছা করলেই পিসি ফরম্যাট বা নতুন কইরা উইন্ডোস ইন্সটল করার পর আবার নতুন কইরা আপনার বংশী সিরিয়াল কিনতে হইতো । আগের সিরিয়াল কাজ করতো না । কি সমস্যা তে পরলাম।বাংলা তো লেখা ছাইরা দিছিলাম কম্পিউটারে।লাগলে নিলক্ষেত থেইকা কম্পোজ।ঝামেলায় যায় কে। আজ আমি বাংলাতে লিখছি পুরো কৃতিত্ব অমিক্রন ল্যাব এর আর মেহেদি-র। কিন্তু জব্বর মামু তো ইনফরমেশন টেকনোলজিতে পড়াশুনা করে নাই। তো তিনি কি করে বুঝবেন ? পাইরেটেড আর অরিজিন্যাল এর তফাত? লোভে পাপ আর পাপে মৃত্যু। মামু আর তার মতো কিছু আমড়া কাঠের ঢেকির জন্য বাংলাদেশের সফটওয়্যার শিল্প আর টেকনোলজিতে বাংলাদেশ আজ এতটা পিছিয়ে। তিনি যা আবিস্কার করছেন তার জন্য তার কাছে কৃতজ্ঞ ছিলাম। কিন্তু এখন যা শুরু করছেন তা আমাদের নতুনদের চলার পথ রুদ্ধ করছেন। নতুন কে সাদরে গ্রহন না করে, করছেন তিরস্কার। পাছে তার ভাগে কম পরে। কারন তার জ্ঞান এর পরিধি অই পর্যন্তই সিমিত। আমার তো অহন আপনারা যে যা বলছেন গালি গুলা তারে সব এক সাথে কইরা টোপ্লা বানাই মারতে মন চাইতাছে।। সবার সাথে একমত পোষন করছি।।কিছু বলতে চাইছিলাম কিন্তু সব আপনারা বইলা ফালাইছেন।তাই আমি ছাইরা দিলাম ।। শুধু এই টুকুই কমু।আল্লা যেন মামুরে সুস্থ করেন তারা তারি। আর মাফ চাইয়া লন। ভুল মানুশ করে.।তো ভুলের সংশোধন ও করা যায়। মামু মাফ চাও এতে তুমি ছোট হইবা না ।আর কি কমু? মামু যদি ভালো না হয়। আপনারা যা ভাল বুঝেন করবেন। আমি আপনাদের সাথে আছি। মেহেদি ভাই এর জন্য রইলো শুভ কামনা।
এই হালারে অনেক আগেই থাবড়ানোর কাম আছিল।
১৯৯৮/৯৯ এর দিকে (সন টা ঠিক খেয়াল নাই) মাইক্রসফট বাংলাদেশে আইছিল , উইন্ডোজে আর এম এম অফিসে বাংলা কী বোর্ড ও ফন্ট যোগ করার জন্য।
সরকারী অফিসে লেখনী/মুনির চলতো তখন , সেই লেখনী কিংবা মুনির হয়তো বাংলা কী বোর্ড হিসাবে যুক্ত হয়ে যেত তখন কিন্তু এই হালা দৌড়া দৌড়ি কইরা , চিঠি পাঠাইয়া সেইটা বন্ধ করছে, কারন বিজয় মাইর খাইতে পারে।
মাইক্রোসফট এর লোক জন শেষে বলে যে - তোমরা ঠিক কর কোন কী বোর্ড ইউজ করবা , তারপর জানায়ো। আমার আগের অফিস মাইক্রোসফটের ডিস্ট্রিবিউটর ছিল বলে তারা ঐ অফিসেই সাময়িক অফিস হিসাবে ব্যবহার করতো। চোখের সামনেই দেখা সব।
অভ্র রে পাইরেট কয় - সাহস কি !!! এইসব ধান্ধা বাজ লোকগুলাও বাংলাদেশকে আইটি তে পিছায়ে রাখতে ভূমিকা রাখছে।
সহমত।
Thank you Syeed Bhai,
You are totally right.... it is true, Likhoni/Munir/Proshika কে বনডো করছে জোববার মিয়া.... মারাতক চালবাজ...
"সরকারী অফিসে লেখনী/মুনির চলতো তখন , সেই লেখনী কিংবা মুনির হয়তো বাংলা কী বোর্ড হিসাবে যুক্ত হয়ে যেত তখন কিন্তু এই হালা দৌড়া দৌড়ি কইরা , চিঠি পাঠাইয়া সেইটা বন্ধ করছে, কারন বিজয় মাইর খাইতে পারে।
মাইক্রোসফট এর লোক জন শেষে বলে যে - তোমরা ঠিক কর কোন কী বোর্ড ইউজ করবা , তারপর জানায়ো। আমার আগের অফিস মাইক্রোসফটের ডিস্ট্রিবিউটর ছিল বলে তারা ঐ অফিসেই সাময়িক অফিস হিসাবে ব্যবহার করতো। চোখের সামনেই দেখা সব।
অভ্র রে পাইরেট কয় - সাহস কি !!! "
Thank you for good information.
আপনার অনুমতি সাপেক্ষে আমি এই লেখাটি টেকটিউনস এ আপনার লেখার লিংক সহ প্রকাশ করতে চাই।
এই লেখাটি যে কোনো মাধ্যমে প্রকাশের অনুমতি দেওয়া হলো। যেহেতু এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু, এবং প্রচারটাই জরুরী তাই আশাকরি মডুরা দ্বিমত করবে না।
তবে একটাই অনুরোধ, কোথাও প্রকাশ করলে মূল লেখকের নাম ব্যবহার করবেন, এই লিঙ্ক দিবেন।
আর যেখানে লেখাটি প্রকাশ করছেন, তার একটি লিঙ্ক এখানে শেয়ার করবেন।
ফেসবুকে নোট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে.....
http://www.facebook.com/note.php?note_id=385955294741&id=580137658&ref=mf
শেয়ার করে দিলাম।
আমি ভাবতেছিলাম এই রকম একটা পোস্ট লিখব । সারাদিন বাইরে ছিলাম । খুব ভালো হইছে
কমেন্টগুলাও ভালো লাগল ।
জব্বারের কপালে দুঃখ আছে।Windows 7 এ বিজয় কামই করে না আর ব্যাবহারতো দূরের কথা।আমার অভ্র ছাড়া গতি নাই।এখন পর্যন্ত বিজয় ব্যাবহারই করতে পারলাম না।অভ্ররে কিছু কইলে জব্বারের খবর আাছে।
আমি যতদূর জানি, মোস্তফা জব্বার কম্পিউটার কাউন্সিলে কর্মরত থাকা অবস্থায় হক সাহেব এর আবিষ্কার (বিজয়) চুরি করে নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন। এছাড়াও উনার অনার্স ডিগ্রীও নাকি জার্নালিজম বা এধরণের কোন সাবজেক্ট এ। আমি চেষ্টা করব তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করে আবার ফিরে আসার।
অপেক্ষায় রইলাম
এই মাত্র অভ্র প্রণেতা মেহদী ফোন করেছিলো। মেহদী এখন ঢাকার বাইরে আছে। মোবাইল ইন্টারনেটের মাধ্যমে লেখাটা পড়েছে, কিন্তু প্রচণ্ড ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও কারিগরী সীমাবদ্ধতার জন্য কোনো মন্তব্য করতে পারছে না। তাই আমি মেহদীর কথাগুলো হুবহু এখানে দিচ্ছি।
"নজরুল ভাই, যিনি লিখেছেন, অসম্ভব ভালো লিখেছেন। অনেক কৃতজ্ঞতা উনার প্রতি। আমি নিজে লিখলেও এতো সুন্দর লিখতে পারতাম না। এই লেখাটার খুব দরকার ছিলো। আমার খুব ইচ্ছে করছে একটা মন্তব্য করতে, কিন্তু এখন সেটা সম্ভব না। আমি তিন চারদিনের মধ্যেই ঢাকায় ফিরবো। আপনি লোকেন বোসকে আমার পক্ষ থেকে একটা ধন্যবাদ জানিয়ে দেবেন।"
**
মেহদী, আপনি নিশ্চিন্ত থাকেন, এখানে সবাই আমরা আপনার পাশে আছি। সত্যের জয় হবেই।
নজরুল আপনাকে ধন্যবাদ
আপনিও আমার হয়ে মেহদীকে জানিয়ে দিন উনার প্রতি আমার অসম্ভব কৃতজ্ঞতার কথা।
মেহদী, বাংলা ভাষায় ব্লগ মারফত যে নতুন প্রজন্মটি লেখালেখির সঙ্গে সমপৃক্ত হয়েছে এবং হচ্ছে, তৈরি হচ্ছে একটি মেধাবী প্রজন্ম- তারা সকলেই মেহদী এবং অভ্রর প্রতি কৃতজ্ঞ। আমরা এতদিন শুধু মেহদী এবং অভ্রর কাছ থেকে পেয়েই গেছি। আজ আমাদের সময় এসেছে প্রতিদান দেয়ার। সত্য প্রতিষ্ঠা করে আমরা আমাদের ঋণ শোধ করবো।
হ ।
মোস্তফা জব্বার, অভ্র কে নিয়ে এই ধরনের কথা বলে নিজের অজান্তেই "অভ্র"-কে তার প্রাপ্য সম্মানটা দিয়ে দিচ্ছেন। কিন্তু তার "বিজয়"-এর তেমন কোনো লাভ হচ্ছে না। বরং এর প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে।
সবাইকে অনুরোধ করছি এই পোস্টটি নির্দ্বিধায় সবখানে ছড়িয়ে দিতে। আমরা যারা অভ্রর কাছে ঋণী, ঋণ শোধ করার এখনি সময়। অভ্রকে নিয়ে এই মিথ্যাচার আমরা প্রতিহত করবো সবাই মিলে।
বিজয় তো জব্বার সাহেবের নিজের লেখা ও না| যতদূর জানি এটা মুনিরুল আবেদীন পাপ্পানা ভাই (এখন মাইক্রোসফট সিয়াটল) এর কাছে থেকে উনি নামমাত্র মূল্যে কিনেছিলেন |
আমি টেকটিউনস এর সাবটাইটেল মামুন আমি এটা ওই খানে দিয়ে দিয়েছি । http://techtunes.com.bd/news/tune-id/23054/
মোস্তফা জব্বার আসলে একটা গাধা, নয়লে কেও এই কথা বলে ।Mind করবেননা একটু বিজ্ঞাপন করছি----- আমার একটা social Bookmarking Website আছে ,আপনারা ইচ্ছা করলে সেখানে Bookmarking করতে পারেন ।এই লিখটিও Bookmarking করা হইছে । দয়া করে ভোট দিন..................... এই পোস্ট-এ ভোট দিন
ঐ হালা জব্বরে
যাইবো সোজা কব্বরে
অভ্র ছাড়া গতি নাই
জব্বইরার বিচার চাই
গরমপত্রের ছড়া দেইখা মনে পইড়া গেলো, সকালে আমিও একটা লেখছিলাম ফেসবুকে...
কাগুরাম ছাগুরে
এসব কী বলিস রে?
আয় বাবা দেখে যা
কী লিখেছে পড়ে যা...
ধন্যবাদ আবারো সবাই কে দেখতে আসলাম জব্বর মামুরে আর কে কি কইল, কতটুকূ পচান হইলো। সে যাই হোক আমাদের এখানে এক অতিথি একটা টেকনোলজি বেজড ব্লগ এ আমাদের লেখার এই লিঙ্ক টা পাব্লিশ মারছে সাথে লোকেন বোস ভাই এর লেখা তাও স্বীকার করছেন। আর সেখানেও বেশ সাড়া পাওয়া গেছে। যদি কারো দেখতে মনে চায় এক বার ঢু মাইরা আসতে পারেন। এই হইলো লিঙ্ক।
http://techtunes.com.bd/news/tune-id/23054/
জব্বার সাহেব ব্যাপারটাকে একটা নোংরা রাজনীতিতে পরিণত করার চেষ্টা করছেন।
একটা প্রশ্ন, ওমিক্রনল্যাবের অভ্র প্রথম রিলিজ হয় কবে? এটাই কি বাংলায় প্রথম ফোনেটিক বেইসড সফটওয়ার?
২০০১ অথবা ২০০২ এর দিকে বর্ণসফট নামে এক ফোনেটিক বেইসড সফটওয়ার দিয়ে বাংলা লিখেছিলাম মনে আছে -- ওটা থেকে পিডিএফ করা ফাইল হয়তো এখনও আমার পুরোনো পিসিতে পাওয়া যাবে। মনে হয়, বর্ণসফট এর ভুল মার্কেটিং পলিসির কারণে তেমন প্রসার পায়নি। হোমপেজটা পাওয়া গেলো
http://www.bornosoft.com
এই প্রশ্নটা আমারো। মনে আছে ঐ সফটওয়্যারে রেফ দেয়ার ক্ষেত্রে কিছু ঝামেলা হতো। তবে bornosoft ই আমার দেখা বাংলায় প্রথম ফোনেটিক বেইসড সফটওয়ার। ওমিক্রনল্যাবের সাথে কি bornosoft এর কোনো লিঙ্ক আছে?
মোস্তফা জব্বার পাইরেসী ও হ্যাকিং এর ডেফিনেইশন জানলেও সম্পুর্ন অহেতুক হিংসা থেকেই এসব বলছেন। এটা বাজার - অর্থ রাজনীতির আরেকটি নোংরা দিক।
"বিজয়ের" সত্বাধিকার পুরোপুরি মোস্তফা জব্বারের। কে লে আউট ডিজাইন করলো বা ডেভেলপ করলো তাতে সত্বাধিকারিত্ব পরিবর্তিত হয়ে যায় না ( আইনের দৃস্টিতে) । তবে ভদ্রতা করে কৃতগ্যতা স্বীকার করা যায় তবে এতে বাধ্যবাধকতা নেই এবং অনেক সময়ই এটা করা হয় না।
প্রিন্ট মিডিয়ায় বাংলার প্রসারে "বিজরের" অবদান অস্বীকার করা যেমন যায় না তেমনি ইউনিকোডের যুগে অভ্র ও অন্যান্য যারা আছে তাদের অবদানকে অস্বীকার কার পাইরেটেড বলাও ছোটলোকী যেটা মোস্তফা জব্বার করছেন।
সফটওয়ার একটা পণ্য, এই পণ্য নিয়ে যে কেউ ব্যবসা করতে পারে। বিজয়ের স্বত্ত্বাধিকারী হিসাবে তিনিই মালিক, লেআউট-ডিজাইন কে কি করলো সেটা বড় কথা না। কিন্তু একজন ব্যবসায়ী হয়ে যখন সরকারি বইয়ে প্রযুক্তি জ্ঞান দিতে যান, কিংবা নিজের ক-অক্ষর গোমাংস জ্ঞান নিয়ে যখন পত্রিকায় উল্টাপাল্টা কথা বলেন আর মিথ্যা দোষারোপ করেন সেটার প্রতিবাদ করাটা যৌক্তিক। একইসাথে ব্যবসার বেলায়ও তার কিছু জারিজুরি আছে, দুনিয়াতে কোথাও কীবোর্ড লেআউট পেটেন্ট করা হয়েছে বলে জানা নাই...উনিই একমাত্র কালপ্রিট, যিনি টেকিজ্ঞানহীন সরকারকে উল্টাপাল্টা বুঝিয়ে এই কাজ করেছেন।
http://www.facebook.com/notes/rahat-rahman-rahata/mostapha-jabbara-yadi-mane-karena-abhra-bijaera-paireea-mehadi-bijaa-hyaka-kare-/394616917568
মোস্তফা জব্বার একজন চরম প্রতারক। বাংলা সফটওয়্যার এর দূর্দিনে বিজয় আমাদের স্বস্তি দিয়েছিল এটা যেমন সত্যি তেমনি সত্যি কপিরাইট এর নামে মোস্তফা জব্বার শোষন করেছে বাংলা ব্যবহারকারী সকলকে।
সর্বশেষ তার প্রতারনার একটা উদাহরন দেই, বাংলাদেশ টেলিসেন্টার নেটওয়ার্ক (বিটিএন) যখন সারাদেশের তৃণমূল পর্যায়ে টেলিসেন্টার আন্দোলনকে জনপ্রিয় করে তুলছিল, সারাদেশে তৈরী হচ্ছিল অসংখ্য টেলিসেন্টার তখন নোংরা রাজনীতির মাধ্যমে পুরাতন কমিটিকে সরিয়ে নিজের মত করে কমিটি করে দায়িত্ব নেন বিটিএন এর চেয়ারপারসন হিসাবে।
আর বর্তমান বিটিএন একটি অথর্ব সংগঠন ছাড়া আর কিছুই নয়।
আমি অভ্রের প্রণেতা মেহেদী ভাইয়ের নাম জানতাম না। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার এই নিঃস্বার্থ কাজের জন্য। একই সাথে এই পোস্টের জন্যও লেখককে ধন্যবাদ।
আরেকটা কথা, জিনের বাদশা যেই bornosoft সফটওয়্যারের কথা বলছেন সেটা আমিও ব্যবহার করেছি, অভ্রর সাথে কি ঐটার কোন লিঙ্ক আছে?
মোস্তফা জব্বার মিয়া কি বাংলা লেখার এক মাত্র জন্মদাতা যে উনি ছাড়া কেউ এর উপর কাজ করতে পারবো না। বাংলা উনার বাপের সম্পত্তি না যে উনি প্রথম সফটওয়্যার বের করছে দেখে অন্য কেউ বের করতে পারবো না।
বেটা আহাম্মক দেখছে যে, সবাই অভ্র নিয়া মাতামাতি করে। অভ্র ডাউনলোড করে ব্যবহার করে। তার সফটওয়্যার কেউ কিনে না। এই কারনে মাথা নষ্ট হইয়া গেছে।
জব্বার মিয়া রে ওঝা দিয়া ভুত ছারাইতে হইব?
মোস্তোফা জব্বারের রিপ্লাই।
কাগু সম্ভবত হাজার চেষ্টা করেও বিজয় দিয়া বাংলা টাইপ করতে পারে নাই ঐদিকে অভ্র দিয়া বাংলা লিখলে মান যায় তাই ইংলিশে কমেন্ট করছে।
গইড়ায়া হাসলাম এই কমেন্ট পইড়া... হাসতে হাসতে চোক্ষে পানি আয়া পড়লো
আপনার কথা পরে আমি হসতে হাসতে চেয়ার থেকে পরে গেলাম।
যাক, তবু উনার মুখে একটু রা' ফুটছে। আমরা নাহয় এক সপ্তাহ অপেক্ষা করি। দেখি উনি আবার নতুন কোন বানী নিয়ে আসেন।
গুগল মেরে কপিরাইটের
http://www.wipo.int/clea/en/details.jsp?id=5045
এবং
http://www.wipo.int/clea/docs_new/pdf/en/gh/gh012en.pdf পাইলাম। পড়ে দেখি
আর প্যাটেন্ট ডিজাইন নিয়ে http://en.wikipedia.org/wiki/The_Patent_and_Designs_Act_1911
আর
http://www.registration.com.bd/?p=4
পেলাম। একটু পড়ে দেখি। অন্যদেরকেও পড়ে দেখার অনুরোধ করছি।
আর একটা তথ্য দরকার, কিবোর্ড লেআউটের কপিরাইট কি বৈধ? যতদূর জানি বিজয় প্যাটেন্টের জন্য এপ্লাই করছিলো, কিন্তু পাইছে কী না জানি না। এবিষয়ে কেউ নিশ্চিত জানাতে পারবেন?
বিজয় বা মোস্তফা জব্বার কপিরাইট বা প্যাটেন্টের জোরে অবশ্যই বাংলা ভাষার সার্বিক ইজারা নিতে পারে না। এর বিরুদ্ধে আরো জোড়ালো প্রতিবাদ হওয়া উচিত। এবার একটা এসপার ওসপার করেই ছাড়বো।
জাপানে কীবোর্ড লেআউট কপিরাইট করা আছে কিছু জানি, সম্ভবতঃ বাংলাদেশেও করা যায়। তবে সেটা পেটেন্ট নাকি ডিজাইন কপিরাইটে পড়বে তা নির্ভর করবে সেই লেআউটের টেকনিকাল ইউনিকনেসের ওপর।
তবে এখানেও কথা আছে, পেটেন্ট হলেও সেটা হবে পুরো লেআউটের পেটেন্ট শুধু। অক্ষর-বাই-অক্ষর পেটেন্ট সম্ভব না।
তারপরও এ ধরনের পেটেন্টে সমস্যা আছে। এর কপিরাইটের ক্লেইম খুব দূর্বল হওয়ার কথা। কারণ একটা অক্ষর লেখার জন্য কীবোর্ডের একটা বাটন আপনাকে টিপতেই হচ্ছে। এখন ধরুন বিজয় লেআউটে আছে যে বাংলার "ক" অক্ষরটি লিখতে আপনাকে কোয়ের্টি কীবোর্ডের "ডি" লেখা বাটনটি চাপতে হবে। তখন কিন্তু ব্যাপারটা এমন দাঁড়ায়না যে অন্য নতুন কোন লেআউটে "ক" এর জন্য "ডি" লেখা বাটনটি চাপা যাবেনা।
ফলে পেটেন্টেড/কপিরাইটেড লেআউট বলতে শুধু পুরো লেআউটটিকেই বোঝাবে।
ফলে আপনি যদি দেখাতে পারেন যে আপনার লেআউটের সাথে আগে করা জব্বার সাহেবর লেআউটে পার্থক্য আছে তাহলেই আইনের কাছে আপনার টিকে যাবার কথা।
এজন্যই কী-বোর্ড লেআউটের কপিরাইট খুব দূর্বল, কারণ আগের লেআউটই অন্য কেউ দু'চার জায়গায় বদলে নিজের বলে চালাতে পারে।
এখানে আরেকটা পয়েন্ট আছে। এসব টেকনিকাল ডিজাইন/পেটেন্টের কপিরাইটের স্থায়িত্ব হয় খুব কম সময়, আমার জানামতে গড়ে সাত থেকে দশ বছরের বেশী হবার কথা না। সাহিত্য ধরনের কপিরাইটের লম্বা স্থায়িত্ব থাকে -- ৫/৬০ বছর।
যেটা করা যায় বলে আমি মনে করি, তা হলো, ওমিক্রনল্যাবের পক্ষ থেকে জব্বার সাহেবকে পত্রিকা মারফত মামলার জন্য আহবান জানানো যায়।
আমার ধারনা, এই লোক জানে যে মামলায় গেলে তার যুক্তি ধোপে টিকবেনা, হয়তো ভালো উকিল দিয়ে মামলা চালাতে পারলে তার পেটেন্টই (যদই অলরেডী সে রাইট পেয়ে থাকে) বাতিল/স্থগিত হয়েও যেতে পারে।
তাই সে নিজের প্রভাব ব্যবহার করে অন্যরকম ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে।
তার মূল লক্ষ্য, সরকারী সব প্রজেক্টে বিজয় এবং তাকে সংশ্লিষ্ট রাখা। তার ফেইসবুক এ্যালবামটি দেখলাম আজ, যেরকম প্রভাবশালী মহলে তার চলাফেরা, সে এই পথই বেছে নেবে।
এইবার ছাড়াছাড়ি নাই। অবশ্যই তার জবাবদিহি করতে হবে কেন সে অভ্রকে পাইরেটেড বললো। এইসব ফাইজলামি ছাড়তে হবে। দরকার হইলে মানহানী মামলা হবে, কোর্টে ফয়সালা হবে। মেহদী ভদ্রলোক বইলা আমরাও চুপ করে বসে থাকবো নাকি?
ভদ্রলোক বলছেন,
কিন্তু যতটুকু জানি অভ্র তো ফোনেটিক বেইসড কী-বোর্ড। তাহলে লেআউট বেইসড বিজয়কে ইনক্লুড করার তো কোন প্রয়োজন দেখিনা!
নাকি অভ্রের লেআউট বেইসড ফ্রিওয়্যারও আছে যেখানে বিজয় লেআউট ব্যবহার করা হয়েছে?
কেউ একটু ক্লিয়ার করবেন?
তিনি যদি কনভার্টারের কথা বলেন, তাহলে বলবো, কনভার্ট করা হচ্ছে আসকি থেকে ইউনিকোডে, কাজেই সেটাকে তিনি কপিরাইট আইনের আওতায় ধরতে পারেননা।
মেহদীটা এই সময়ে ঢাকার বাইরে, এবং নেটে লেখার সুযোগ বঞ্ছিত। আমার সাথে যোগাযোগ হইছে, দুইদিনের মধ্যে ঢাকায় আসতেছে সে। এসে সব প্রশ্নের জবাব দেবে।
কাগুরে ফেরেন্ড রিকুষ্ট কইরা দেখি কাগু ওভারলোলেড। already have too many friends
কাগুর ৫০০০ ফেরেন্ড হইয়া গেছে। এফবিতে এর বেশি ফেরেন্ড যোগ করা যায় না।
তার আরেকটা একাউন্ট আছে। এইটাতে ফ্রেনাড রিকোয়েস্ট দিতে পারেন: Mustafa Jabbar II
মোস্তফা জব্বার এর ১টা সেমিনার কিছুদিন আগেও attend করেছিলাম। সেখানেও "বিজয়ে"র গুঙ্গান গাওয়া হয়েছিল কিছুক্ষন। তবে, উনি যে কাজটা করলেন, উনি আসলে ১টা প্রোক্ষ খবর দিএ গেলেন যে - " আমার দিন শেষ" ।
অভ্র , এটি নিয়ে কোন প্রতারণা শুরু হলে ৫২'তে বাংলার বুকে ভাষা'র জন্য যা হয়েছিলো, আশা করছি, এইবার বিশ্বের বুকে বাংলাকে টিকিয়ে রাখার জন্য আরেকটা আন্দোলন করা দরকার !
আমি একটা জিনিস চিন্তা করছি। বিজয় কিবোর্ড লেআউট যদি জব্বার সাহেবের প্যাটেন্ট করা থাকে তবে সেইটা তারে না জানাইয়া ব্যাবহার করা তো অন্যায়।
আমি আইটি এবং আঈন দুইটাতেই বিশেষ অজ্ঞ। তবে কাগুর কী-বোর্ডের সাথে অভ্রর ইউনিবিজয়ের লেআউট কিন্তু শতভাগ মেলে না। কিছু অমিল আছে।
আমি অভ্র'র কথা বলতেছিনা। ব্লগ সাইটে বিজয় কিবোর্ড (যেমন এই সাইটেও আছে) দেয়া নিয়া চিন্তা করতাছি।
আমি একটা জিনিস জানতে আগ্রহী। বাংলার কথা বাদ্দিলাম, ইংরেজী কিবোর্ড লেআউট, ঐটার কপিরাইট কার? দুনিয়ার সব দেশে সব কোম্পানি সবখানে যে একই লেআউটে লেখে... কে কারে আইন দিয়া ঠেকায়? ম্যাক অ্যাপল এরা যদি সমঝোতা মেনে চলতে পারে... তাইলে বিজয় কী বালটা ছিড়েঁ ফেলছে যে বাংলা নিয়া কিছু করতে হইলে জব্বারের কাছ থিকা বর্গা নিয়া করতে হবে?
এই বিষয়ে যারা জানেন তারা প্লিজ জানান।
জব্বার সাবেরে পানিতে চুবাইয়া ভিতর থেইকা টেকি গিয়ান সব বাইর কোরা দেয়া হোক
জববার মিয়ার উপরের কানেকশান ভালো।
হাসিনা তাকে ভালো জানেন। কি লেটার ইসু করে ফেলেন ?
ডিগিটাল য়ুগে আছি আমরা!
এই পোষ্টের লিংক দিয়া জব্বার সাহেবকে একখান মেইল দিসিলাম যে আপনার মতামত কি এই লেখার ব্যাপারে। উনি রিপ্লাই দিসেন এই বইলা যে আমি তার সম্পর্কে কোন তথ্যই জানিনা। উনি যদি টাকার পেছনে দৌড়াইতেন তাহলে সম্পূর্ন অন্যরকম মানুষ হতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করেননি। অত:পর তিনি আমাকে অনেক দোয়া দিছেন এবং পরের সপ্তাহে জনকন্ঠে তার ফিচার পড়ার আহ্বান জানাইয়া পত্রের ইতি টানছেন।
যাই হউক, জনকন্ঠে তার পরবর্তী লেখা পড়ার আশায় রইলাম। দেখি উনার কাছ থাইকা একটু পাইরেসী শিখি আমরা।
একটা সোজা প্রশ্ন কইরেন, রিট-মামলা ধরণের আইনি পদক্ষেপ না নিয়ে কেন পত্রিকায় উনার বাণী চিরন্তনী শুনাইতাছে? অভ্রর বিরুদ্ধে মামলা করুক, মামলা জিতলে তো আর অভ্র পাইরেটেড এইটা উনারে কষ্ট করে পত্রিকায় বলে বলে বুঝানো লাগে না!
এটাই আসল পয়েন্ট!
আদালত যে পাগলের প্রলাপরে পাত্তা দেয় না সেইটা উনি জানেন ভালো করে
হা হা হা হা... লোকটা তো ভালো কমেডিয়ান। তারে মিরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জারে পাঠানো হোক, প্রথম স্থান অধিকার করিয়া উনি নিশ্চিত ভাবেই দেশের সুনাম অর্জন করিবেন।
তিনি টাকার পিছনে দৌড়ান না বলেই আজকে উনার এই অবস্থা, উনি অন্যরকম একজন মানুষ হইতে পারতেন, এজন্যই আমরা উনারে মানুষই মনে করতে পারতেছি না। ইশ্ যদি মেহদীর মতো তিনিও টাকা পয়সার পিছে দৌড়াইতেন, লালায়িত হইতেন, তাইলে নিশ্চয়ই আমরাও উনারে অনেক সম্মান করতাম... আফসোস...
অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী সপ্তাহের
সবাই মোস্তফা জব্বার স্যার এবং আমার এক ভাইয়ার এই মেসেজটি দেখুন। তার রিপ্লাইতেই স্পশ্ট যে তিনি কেমন মানসিকতার মানুষ! আমাদের মত তরুণদের Pirate বলে তার থেকে দূরে থাকতে বললেন! আমরা তরুনরাই যদি প্রযুক্তি থেকে দূরে থাকি তাহলে প্রযুক্তি কাদের জন্য?! তিনি কোন যুক্তিতে বললেন যে আমরাও Pirate?! বাংলা লেখার সফটওয়ার বানালে জেলে ঢুকতে হবে, লেয়াউট বানালে জেলে ঢুকতে হবে (ইউনিজয়ের বিরুদ্ধেও অতীতে অভিযোগ করছিলেন উনি), দেশের ওয়েবসাইটের সিকিউরিটি পরামর্শ দিতে গেলে জেলে ঢুকতে হবে! আর আমাদের মত তরুনদের যদি Pirate বলে বসিয়ে রাখা হয়, প্রোগ্রাম লিখতে দেয়া না হয়, তাহলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়বেন কাদের নিয়ে?! আসলে তিনি কী চাচ্ছেন??!!
***
Mustafa Jabbar 18 April at 07:48:
যাদের কাছে ব্যবসাটা বড়, তাদের মুখে বড় বড় কথা মানায় না। জব্বার সাহেব এটা ২০১০, এখন ভূল তথ্য দিয়ে বোকা বানানোর দিন শেষ। এমন কিছু করুন যাতে জাতি, দেশ, বিশ্ব উপকৃত হয়। না পাড়লে অবসর নিন।
মেহদীর কল্যাণে ইন্টারনেটে বাংলা লিখতেছি। তারে ধন্যবাদ বা কৃতজ্ঞতা না জানাইয়া আসলে দিন শুরু করাটাই বৃথা।
এই পোস্টের আলোচনা নিয়া আমার কিছু বিষয়ে প্রশ্ন তৈরী হইলো। এই প্রশ্নগুলি আপনেরা যারা এই পোস্টে আবেগাহ্নিত অংশ নিছেন তাগো কাছে অহেতুক মনে হইবো। কেউ কেউ মনে মনে কইবেন ছাগু, কেউ কইবেন বেকুব। কিন্তু সবার আবেগ পইড়া আমার মনে হইলো অধিকাংশের মানসিক অবস্থা জব্বার সাহেবের মতোনই হইয়া গেছে এই সমাজে।
পোস্টে একটা শঙ্কার কথা কওয়া হইছে যে জব্বার সাহেবের বক্তব্য এই দেশে মেহদীরে অপরাধী বানাইয়া ফেলতে পারে। যারা কম্পুকানা তারা জব্বার সাহেবরেই বিশ্বাস করবো। শঙ্কাটা আমার একটা সময় পযর্ন্ত সত্যই মনে হইছে। কিন্তু পরবর্তীতে দেখি আমরা আসলে সকলেই এমন সব কইতাছি যার সত্যতা নাই কোন...
জব্বার সাহেব চুরি করছেন দুলাভাইয়ের কৃতিত্ব, কম্পিউটার কাউন্সিলে চাকরীর টাইমে অন্য কারো উদ্ভাবন মাইরা দিছেন তিনি, পাপ্পানার বানানো বিজয় কী বোর্ড লে-আউট টাকা দিয়া নিজের নামে চালাইছেন...এইরম বহুত জ্ঞান ঝাড়লাম আমরা। কিন্তু কেউ কওনের টাইমে ভাবেন নাই এইসবে আসলে তাগো ক্ষোভের তেজ বাড়ে না, বরং বক্তব্য হালকা হয়।
জব্বার সাহেবের ব্যবসা নষ্ট হইতাছে বইলা সে হয়তো উল্টা পাল্টা বহুত কিছু কইতাছে...এই গ্যাঞ্জাম যদ্দূর জানি আরো বড় পরিসরেও ঘটতে শুরু করছে যখন ওপেন সোর্সের শুরু হয়। আমি নিজে কম্পু কানা...তাই বেশি কিছু কইতে পারুম না। কিন্তু উইন্ডোজ যখন লিনাক্স লইয়া মামলা লড়ছে তখনো অনেক কথা পত্রিকায় পড়ছি...সব হয়তো বুঝি নাই...
ওপেনসোর্স আর কপি রাইটেড মালের মধ্যে এই বিতর্ক যদ্দূর বুঝি এখনো সমাধিত কোন বিষয় না...
এটাই গুরুত্বপূর্ণ কথা। জব্বার সাহেবের যেহেতু কপিরাইট আছে সুতরাং বিজয়ের কপিরাইটের পিণ্ডি চটকানোর মানে নাই কিংবা উনি এক লাইন কোডও করছে কিনা সেটা নিয়া তর্ক করলে আলোচনার দিক ঘুইরা যায়।
বিজয়ের কপিরাইটের সাথে অভ্রর সম্পর্ক কী?
শোনেন, এটুকু নিশ্চিত জাইনেন, জব্বার মিয়া এখনো নির্বাচন কমিশনের ৫০ মিলিয়ন না কতো জানি টাকার দুঃখ ভুলতে পারে নাই। অভ্র বিজয়ের পাইরেটেড, এইটা প্রমাণ করার সামান্য সুযোগ থাকলে তিনি অভ্ররে পৃথিবীছাড়া করতেন। মেহদীরে জেলের ভাত খাওয়াইতেন।
তিনি ভালো করেই জানেন প্রমাণ তিনি করতে পারবেন না। এজন্যই মিথ্যাবাজীর আশ্রয়। মিডিয়াখ্যাতি কাজে লাগায়া মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠা দেওনের চেষ্টা।
বিজয়ের কোড পাপ্পানা লেখছে নাকি ভারত থেকে ভাড়া কইরা আনছে নাকি দুলাভাইয়ের কোড মারছে সেই কথাগুলা এইখানে অপ্রাসঙ্গিক এবং এগুলা আলোচনা ঘুরায় দেয়। বিজয়ের কপিরাইট মোস্তফা জব্বারের। সুতরাং বিজয় কে বানাইছে আর কারে ক্রেডিট দেয়া হয় নাই তার সাথে তো অভ্রর সম্পর্ক নাই।
সেইটাই নজরুল ভাই, জিতবেন জানলে ৫ কোটি টাকার ডিল তিনি হাতছাড়া করতেননা, মামলা করতেন।
ওমিক্রনল্যাবের জন্য উল্টো মামলা করে লোকটার মুখ বন্ধ করে দেয়ার ব্যবস্থা করাটা একটা ভালো সমাধান, তবে মোস্তফা জব্বারের বেশ উপরমহলে চলাফেরা আছে মনে হলো, অনেক ক্রেস্ট/সভাপতির আসন দখল করে আছেন।
আইনকে তিনি কতটুকু প্রভাবিত করতে পারবেন সেই এ্যাসেসমেন্টটাও দরকার। মামলা করতে হলে সেটার জন্য যথাযথ প্রস্তুতি নিয়ে তরপর ....
আমার জানামতে নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি'তে অভ্র ব্যবহার করে নাই। ইউনিজয় ব্যবহার করেছে। টাইগার আইটি'র তৈরী করা ভোটার আইডি'র সফ্টওয়্যারটি প্রভাত/জাতীয়/ইউনিজয় এই তিনটির সবগুলো কীবোর্ড লেআউটেই কাজ করত।
এই লিঙ্কে গিয়া ছবিটা দেখেন, তাইলেই বুঝবেন...
http://omicronlab.com/images/stories/docs/election-commission.gif
এক সময় উনার(মোস্তফা জব্বারের) প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধা ছিল, কিন্তু এখন ঠিক তার উল্টোটা আনুভব করি। কিছুদিন আগে তার একটা লেখা পড়েছিলাম, সেটা থেকেও অহংকারের গন্ধ আসছিল। আমি একবার (সম্ভবত ১৯৯৯ সালের দিকে) অনেক চেষ্টা করে বিজয় ব্যাবহার করা শিখেছিলাম। কিছুদিন ব্যবহার না করায় আবার ভুলে যাই। তারপর আর নতুন করে শেখার ইচ্ছা বা আগ্রহ কোনটাই আর ছিলনা। কিছুদিন আগে অভ্র ব্যবহার করে আবার বাংলা লিখা শুরু করি। বাংলা লিখার ক্ষেত্রে এর চেয়ে সহজ আর কিছু হতে পারেনা। অভ্র না থাকলে আমার হয়ত আর বাংলা লেখায় ফেরা হতনা। তাই যিনি এটা তৈরী করেছেন তার প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
অবশেষে মোস্তফা জব্বার স্বীকার করলেন যে অভ্র এর জন্য তার ব্যবসায় ৫০ মিলিযন টাকার ক্ষতি হয়েছে!
এখন বিষয়টি পুরোপুরি পরিস্কার ।
ফেসবুকে এক মেসেজে তর্ক করার এক পর্যায়ে রিপ্লাইতে তিনি এসব বলেছেন। মেসেজটির স্ক্রিন শট এবং ক্যাপশনটা দেখুন: http://www.facebook.com/photo.php?pid=512997&id=1622007542
টেক্সট আকারেও তুলে ধরলাম:
আমগো ৫ কোটি টাকা যাইতো জব্বর কাগুর পকেটে... মেহদী সেইটা বাঁচায়া দিলো। কাগুর জ্বলন কী আর এম্নে এম্নে!! ইশ্...
কয়দিন আগে না কাগু ই্উনিজয় নিয়া খুব লাফাইছিলো। ধাতানি খেয়ে সেটা বন্ধ হয়েছে। সচলায়তন না কোথায় যেন বিশাল একটা পোস্ট করা হয়েছিলো কাগুর এই অপপ্রচারের বিরুদ্ধে। কারন কাগু তখন ইউনিজয়ের ডেভেলপারদের র্যাবের ভয় দেখিয়েছিলো। কেউ কি দিতে পারবেন সেই পোস্টের লিঙকটা?
আরেকটা কথা, কোন একটা অজানা কারনে গত এক বছর ধরে বিজয়ে "র্যাব" শব্দটা লেখা যাচ্ছে না। র্যাব লিখতে চাইলে "র্য্যাব" হয়ে যায়। অভ্রতে এই সমস্যা নেই। প্রথমালোসহ অনেক প্রত্রিকা এখনো বিজয় ব্যবহার করাতে তারা এখনো তাদের প্রত্রিকায় র্য্যাব লিখে!!
যাইহোক, এখন জব্বার কাগু আর আমাগো রামছাগুকে একসাথে এই সাইবার যুদ্ধের সম্মুখ সমরে পাটানো হোক। দুইটাই তো টেকি বিশেষ অজ্ঞ!
মোস্তফা জব্বার বাংলা ভাষায় প্রযুক্তি বিকাশের পথে প্রধান বাধা হয়ে দাড়িয়েছে। একে যে কোন মুল্যে প্রতিহত করতে হবে। বাংলাদেশের কপিরাইট এবং প্যাটেন্ট বিষয়ক আইন দেখতে নিচের লিঙ্কটি দেখুন।
http://www.dpdt.gov.bd
কম্পিউটারে বাংলা লেখায় বিজয় মাইল ফলক হয়ে এসেছিলো। বিজয়ের এই অবদানকে অস্বীকার করার কিছু নেই... সুযোগ ও নেই। এখনো প্রফেশনাল প্রিন্টিংয়ের কাজে বিজয়ের বিকল্পই নেই।
বাংলাদেশের মুদ্রণশিল্পে কর্মরত সকল বিজয় ব্যবহারকারীদের সাথেও আমাদের কোন বিরোধ নেই। আমাদের বিরোধ নেই মোস্তাফা জাব্বার সাহেবের সাথেও। আমরা শ্রদ্ধার সাথে জাব্বার সাহেবের বিগত বছরগুলোর কর্মকাণ্ডকে স্মরণ করি। তিনি প্রিন্টিং মিডিয়ার জন্য প্রচুর কাজ করেছেন এবং তার প্রসার পশ্চিমবঙ্গ পর্যন্ত পৌছেছে। সালাম জানাই তাকে।
প্রিয় মোস্তফা জব্বার...
আপনাকে এটাও বুঝতে হবে উন্মুক্ত প্রতিযোগীতার এই যুগে মার্তৃভাষা প্রসারে নিবেদিত তরুন প্রজন্ম। তারা নিত্যনতুন প্রযুক্তির জন্য কাজ করবে। তারা মার্তৃভাষাকে নিয়ে যাবে বিশ্ব দরবারে। কম্পিউটার ব্যবহারকারী সব চাইতে বড় অংশটাই প্রিন্টিং মিডিয়ার বাইরে। বাংলা ভাষাকে সহজলভ্য করে তাদের ঘড়ে ঘড়ে পৌছে দেয়ার জন্য আপনি বিজয়কে উন্মুক্ত করেন নি। করেছে তরুণ তুর্কিরা। আপনি তাদের দ্বার বন্ধ করতে পারেননা।
বদলে যাওয়া এই সময়ে যেখানে ওপেন সোর্সের জয়জয়কার সেখানে যখন শুনি কেউ একজন বাংলা কিবোর্ডের প্যাটেন্ট নিজের করে নেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে ... আমরা এটার প্রতিবাদ জানাই ... আমরা প্রতিবাদ জানাই যেই সব তরুণ বাংলা ভাষার প্রসারে অবিরাম প্ররিশ্রম করে যাচ্ছে তাদের হ্যাকার সম্বোধনে। আমাদের অবস্থান প্রযুক্তির বিকাশে বাধা হয়ে দাড়ানো সকল অপচেষ্টার বিরুদ্ধে। ভাষা হোক সবার জন্য উন্মুক্ত।
সহমত
দারুন বলছেন টুটুল ভাই।
এই লোকটার আর শিক্ষা হইলোনা! খুবই দুঃখজনক ব্যাপার যে এতকিছুর পরও তিনি এখনো তার Business Profit কেই বড় করে দেখছেন! দেশের মানুষের সুবিধা এবং দেশের স্বার্থ না দেখে নিজের স্বার্থ দেখছেন! এই লোকটার এখনি চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করা উচিৎ।
আসুন, আমরা সবাই আন্দোলন করি, মানুষ এখন ৫২' ভাষা আন্দোলনের সাইবার রূপ দেখবে....
***
তার প্রোফাইলের আরও একটি স্ক্রিন শট: http://www.facebook.com/photo.php?pid=513894&id=1622007542
Mustafa Jabbar II :
একমত...
এই ছবিটাতেই স্পষ্ট যে অভ্রের UniBjoy Layout এবং বিজয় বাংলার Bijoy Layout আলাদা। তাছাড়া ইউনিজয় ওপেন সোর্স এবং আগের থেকেই স্বীকৃত। কপিরাইট আইন বলতে সরাসরি হুবুহু কপি করাই বুঝায়, কিন্তু UniBijoy হুবুহ নয়, কয়েকটা অক্ষর আলাদা এবং কপিরাইট আইনে এ সম্পর্কে কিছু বলাও নেই যে একটা অক্ষর আলাদা হলেও আইন ভঙ্গ করা হবে। তাই মোস্তফা জব্বার অভ্রের বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারবেননা।
আর সবচেয়ে বড় কথা হল তিান কেন এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছেন?! যেই অভ্রের সাহায্যে আজ পুরো বিশ্ব ইন্টারনেটে বাংলা দেখছে, লিখছে এবং শিখছে। বাংলা ভাষার প্রসার ঘটছে। দেশের কোম্পানিগুলো এবং সরকারের লাভ হচ্ছে! তার বিজয় তো ইন্টারনেটে লেখাই যায়না, উল্টো সকলের ক্ষতিই হচ্ছে! মোস্তফা জব্বার নিজেই তো স্বীকার করেছেন যে নির্বাচন কমিশনে অভ্রের ব্যবহারের ফলে তার ৫০ মিলিয়ন টাকার ক্ষতি হযেছে! তার মানে সেখানে বিজয় ব্যবহার করা হলে তার ৫০ মিলিয়ন টাকা লাভ হত, অপরদিকে সরকারর ও দেশের ৫০ মিলিয়ন টাকার ক্ষতি হত! এটা কী কেউ ভেবেছে??
আমি ঠিক করছি যতক্ষণ পারব অভ্র ব্যাবহার করব। গতকাল একটা কাজ জমা দিলাম, আমারে বলছিল বিজয় দিয়া করতে, আমি অভ্র দিয়া তো করছিই, এইটার পক্ষে যুক্তি দিতে গিয়া একটু চাপা মাইরা ফালাইছি। কামটা কি খারাপ করলাম?
টুটুল ভাইডি আমি মুগ্ধ । আপনার স্পীচ এ আমি ভাষা হীন। আপনার সাথে সহমত ।
অভ্র না থাকলে কোনোদিন বাংলাভাষার আন্তর্জালিক বিপ্লব হতোনা, এটুকু বুঝতে মোস্তফা জব্বারের এত সময় লাগছে কেন ? ?
ভীমরতির সুবিধা হচ্ছে যৌবনের হারানো তাগুদ উপলব্ধির একটা চান্স পেয়ে যাওয়া। ইহা স্বাস্থ্যের জন্য অতি উত্তম। কাগুও মনে লয় সব হারাইয়া তা-ই খুঁজতেছেন !
আমি একটা সফটওয়্যার ইউজ করতাম "বর্ণসফট"। বিজয় কোনদিনও টাইপ করতে পারি নি। ইনষ্টল করা ছিল পিসিতে এ পর্যন্তই। একমাত্র আমার পয়সা দিয়ে কেনা বাংলা সফটওয়্যার। বর্ণসফটও ফ্রী ছিল। বর্নসফটের লে আউট অনেকটাই অভ্রের কাছাকাছি ছিলো বলে বাংলা লিখতে শুরু করেছিলাম। অভ্র পাওয়ার পরতো আর কোন কিছু ধরেই দেখিনি।
বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাস যেখানে বদলে দেয়া হয় সেখানে অভ্রের জন্মের ইতিহাসতো কোনছার।
হি হি হি, পাগলে কি না বলে র ছাগলে কি না খায়
অভ্র না থাকলে ত আমি জিবনেও বাংলা লেখতে পারতাম না
আসলে কাউকে সত্যি সত্যি মামালা করে দেয়া উচিত।
এই লোকের নৈতিক পরাজয় আমার মনে এরইমধ্যে হয়ে গেছে। এটা তো তার প্রতিক্রিয়া দেখে বুঝবার কথা।
আমি ওনাকে আরামবাগ থেকে দেখেছি। লজজা নাই।
লেখাটা আগেই পড়েছি। কমেন্ট করা হয়নি। আর আজ এই সংক্রান্ত আরো একটি লেখা পড়লাম, মজাদার।
http://www.somewhereinblog.net/blog/manirblog/29138224
ভাই আহমেদ রাকিব,
পড়লাম.। ভাল লাগলো। বিষেশ করে এ কথাটি -
আর এত যে পাইরেসি নিয়ে কথা- "বিজয়/আনন্দ কম্পিউটারস" উইন্ডোজ সফটওয়ারের কয়টা কপি কিনেছে সেইটাও কিন্তু একটা প্রশ্ন?
বিজয়/আনন্দ কম্পিউটারস এ কম্পিউটার কয়টি আছে?
এটাও দেখতে পারেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/bdcrown007blog/29138477
ব্যাটারে আগে দুইখান ডিজিটাল কানপট্টি দেওন দরকার.......
তিনি বিভিন্ন জায়গায় প্রায়ই বলে থাকেন- তিনি পাইরেসীর বিপক্ষে এবং একে মনেপ্রাণে ঘৃণা করেন পাশাপাশি অন্যেকেও পাইরেসী থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেন!!!
কিন্তু আমরা সবাই জানি,
"আনন্দ মাল্টিমিডিয়া" কমপিউটার এবং কমপিউটার সংক্রান্ত বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী বিক্রি করে থাকে, পাশাপাশি ট্রেনিং সেন্টার ও রয়েছে।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে- তারা যে পিসিগলোতে ট্রেনিং প্রদান করে থাকেন সেগুলোতে বৈধ অপারেটিং সিস্টেম/এ্যাপলিকেশন ব্যবহার করা হয়? যে সব আইটি পণ্যসামগ্রী বিক্রি করে থাকেন সেগুলোতেও কি বৈধ অপারেটিং সিস্টেম বা এ্যাপলিকেশন ব্যবহার করা হয়।
দয়া করে প্রত্যেকে তার থেকে এই প্রশ্নটির উত্তরটি জানবার চেষ্টা করুন।
এইবার তাকে এতো সহজে ছেড়ে দেওয়া যাবে না। একটা বিহিত করতেই হবে। আমরা ৫২ তেও পিছিয়ে যাইনি এইবারও পিছাবো না। যখনই অপশক্তি ভাষাকে রুদ্ধ করতে যাবে বাংঙ্গালী এর সমুচিত জবাব দিবে।
ভালো বলেছেন, আরে অফিসে আসল জানালা লটকাইলে মোজবের ব্যবসা চলবে নাকি? তার মত ছোটলোক ২ টা আছে? নিজের নামে সফটোয়ার চালায় দিল, সে যাদের দিয়া বানাইলো, তাদের স্বীকৃতি দিল না, সে মেহদীরে মানবে কেমনে? আর বাংলাদেশে কোন কম্পুটারে আসল জানালা আছে বলে তো মনে হয় না। মোজবের জন্যে আসল জানালা তো চাচা ঢাহা কত দূর?
একটু অফটপিক।
RAB এর বাংলাটা কিভাবে লিখলেন?
লিখতে গেলে তো র্যাব হয়ে যায়!
আপনাদের কাগুর কান্ড দেখেন অভ্র ব্যাবহার কইরা নিজের ঢোল পিটাইছে-
http://www.facebook.com/aditikabir?ref=profile#!/profile.php?id=100000225836742&v=wall&ref=mf
স্যালুট জানাই মেহদী হাসান খান আপনাকে । আপনার কারণেই আজ আমারা এত সুন্দর বাংলা লিখতে পারছি ।
জানবেন, আমরা আপনার পাশে আছি, থাকবো।
অভ্রের পাইরেসী নিয়ে মোস্তফা জব্বারের অভিযোগের উত্তরে অভ্রের জনক মেহদী হাসান
রুবেল ভাই জোস কইছেন। ডিজিটাল কানপট্টি দেওন দরকার
পত্রিকায় মেহেদীর লেখাটা ছাপানোর ব্যবস্থা করা দরকার।
আর মোস্তফা জব্বার কে একটা মেইল করা মেহেদীর লেখাটাসহ
--
এই ধরনের লোক গুলো নিজেদের ক্ষমতা এক্সপ্লয়েট করে আবজাব বলে সব সময় পার পেয়ে যায় - এইবার তারে ডলাটা ঠিক মতো দিলে -- এই টাইপের লোক গুলো মুখ খোলার আগে ১০০ বার ভাববে ।
বিজয় দিয়ে বাংলা টাইপিং করার মধ্যে আলাদা একটা মজা আছে যা অভ্রতে পাওয়া যায় না। বিজয় বায়ান্নো ২০১০ দিয়ে উইন্ডোজ ৭-এ খুব ভালো মতই ইউনিকোডে বাংলা লেখা যায়। সুতরাং জব্বার কাগুর ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। অভ্র বিজয়ের ব্যবসার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। অযথা উল্টাপাল্টা অভিযোগ করে কাগু নিজেকে সবার সামনে ছোট করছেন।
সবাই কাগুরে খোমাখাতাইয় এডান, তারপর নিয়ম কইরা রোজ মেহদীর আর এই পোস্টটা ঝুলাইতে থাকেন, কাগু পলায়া যাইবো কই?
একটা অনলাইন পিটিশন খুইলা সবার সাক্ষর নিয়া জব্বার কাকার পদত্যাগ চাইয়া প্রধানমন্ত্রী আর জয়রে একটা সিসি দেওন ফরজ হইয়া গেছে।
আমিও ঠিক একই কথা চিন্তা করছিলাম।
আসুন সবাই মিলে এইবার একসাথে এইসব ভন্ডদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াই।
ভাই আপনি একটা পিটিশন তৈরী করুন...
লিংক দ্যান...
আমরা সেইটা নিয়ে কাজ করি...
এই লেখাটা ২ জায়গায় শেয়ার দিলাম www.golpo.net, www.somewhereinbangladesh.net. আজকে জব্বার কাগু আর সচলায়তনে মেহেদী ভাইর লেখা দু'টোর লিঙ্ক দেব শেষ সাইটে, আশা করছি।
অভ্র'র পুরা জবাব পড়লাম.।
http://www.sachalayatan.com/omicronlab/31599
একদম খাটি।। ১০০% নিরভেজাল।।
"এখন যে মেসেজটা লিখছি আপনাকে, জেনে দুঃখিত হবেন যে এটাও অভ্র দিয়ে লিখা। কারণ , আমি বিজয় দিয়ে লিখতে জানিনা, এটা আমার ব্যর্থতা, আমি স্বীকার করি !
আপনাকে মেসেজ দেওয়ার কারণ ১টাই। সবাই যেটা নিয়ে মাতামাতি করছে , সেটা না ! শুধু জানাতে চাই, আপনি "ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা" এটা ভুল , আপনার পরিচয় হওয়া উচিত " ডিজিটাল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী" । ভালো থাকবেন, দোয়া করি । বাংলাদেশে আপনার অবদান অনস্বীকার্য, তবে চেষ্টা করুন, সম্মানটা ধরে রাখতে ।ভাষা নিয়ে ব্যবসা আপনার থেকে মানুষ আশা করেনা। আল্লাহ হাফেয। "
একটু আগে মেসেজটা পাঠালাম । দেখি, "বিজয়" এর স্রষ্টা কি উত্তর দেন !
জব্বার কাগুকে এই মেসেজটা দেয়ায় কাগু আমাদের ব্লক করছে!
আমার বিরুদ্ধে আবার কাগুর মত কোন Copyright ভঙ্গের অভিযোগ কইরেন না!

যাই হোক, মেসেজটাতে এখানে দেয়া টুটুল ভাইয়ের একটা মন্তব্যের কিছু অংশ Copy করে দিছি। অবশ্য মেসেজের প্র্রথমেই লিখে দিছি যে বিভিন্ন ব্লগের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট আর মন্তব্যও মেসেজে দিছি। তবুও না বলে কপি করার জন্য দুঃখিত
আমি কালকে প্রথম বাংলা লেখলাম, আমি ৪~৫ বছর আগে একবার বিজয় দেখে ভয় পেয়ে আর বাংলা টাইপ করি নাই।
শুনেছিলাম অভ্র নাকি অনেক ভাল তবে তাও বাংলা লেখি নাই। জব্বার এর কলাম দেখে কালকে থেকে আমি পুরা অভ্র দিয়া লেখা শুরু করলাম, আমার আসলে বাংলা তেমন লাগে না, কিন্তু যাক ভালই হইল জব্বার এর লেখা দেইখা এখন আমি পুরাই অভ্র ইউজার।
জব্বার এর লেখা দেখা গেল অভ্র ইউজার আর বারায়া দিল, বিজয় এ আমার টাইপিং স্পীড ১২~১৩, অভ্রতে ৩৫, অথচ অভ্র দিয়া লেখার ২৪ ঘন্টাও গেল না।
আজকে প্রথম আলোতে মোস্তফা জব্বার ভার্সেস মেহেদী হাসান এর বক্তব্য পড়লাম।
মোস্তফা জব্বারের বক্তব্যের পর আমাদের এখন অভ্র বাদ দিয়ে ইউনিজয়ের পাশে দাঁড়ানো উচিৎ। এমনকি অভ্র-টিমেরও তাই করা উচিৎ। মোস্তফা জব্বারের ৮ই এপ্রিলের মিথ্যাচারের পর ইউএনডিপি সহ নির্বাচন কমিশন এগুলোর আসে-পাশে-সাথেও দাঁড়ানো উচিৎ ছিল, কিন্তু ওই অংশটুকু আমরা এড়ায় গেছি।
প্রথমত, অভ্র টিমের ব্যাখ্যাগুলো আরো বেশী টেকি ফোকাসড হওয়া দরকার। এতে মোস্তফা জব্বার কর্তৃক পরে কোন লিগ্যাল স্টেপ এর আশংকা থাকলে অভ্র টিম আইনি লড়াইয়ে এগিয়ে থাকবে। ফেসবুক-ব্লগ বিপ্লব দিয়ে জনপ্রিয়তা যাচাই অংশটা হয়ত দ্বিতীয় ধাপে আসতে পারে।
অভ্র টিমকে মনে রাখতে হবে, অভ্রের জনপ্রিয়তা এখনো মূলত ভার্চ্যুয়্যাল দুনিয়া কেন্দ্রীক। এমনকি এটা আমরা যারা ফেসবুকে-ব্লগে অভ্র বিপ্লব ঘটাচ্ছি তাদেরও বোঝা দরকার। বিজয় ওয়াজ ওয়ান অফ দ্য বিগিনার্স এন্ড অভ্র ইজ নট দ্য এন্ড।
ওমনিক্রনল্যাব তাদের সাইটে অভ্র'র ফিচার নিয়ে বলতে গিয়ে এটা জানিয়েছে --
"Keyboard layouts those are added with the current release are - UniBjoy (99% match with popular Bijoy keyboard layout) ..."
যেহেতু অভ্র বলেই দিচ্ছে, অভ্র ইউনিজয় বেজড, ইউনিজয় ৯৯% বিজয় এর আদল ফলে অভ্র-টিম এখন যে যুক্তিটি দিচ্ছে, যে একটি কী এর পার্থক্যই একটি নতুন লেআউটের জন্ম দেয়, এ ব্যাপারে তাদের আরো উদাহরণ এবং আরেকটু বিস্তারিত বর্ণনা করলে তবেই হয়ত তা মোস্তফা জব্বারকে থামাতে পারে ।
তাহলে দেখা যাচ্ছে আসলে টেকি-লড়াইটা অভ্র-কেন্দ্রীক কোনভাবেই নয়, বরং ভেতরে গিয়ে ইউনিজয় কেন্দ্রীক। ইউনিজয় অবশ্য তাদের সাইটে অনেক আগেই লিখে রেখেছে - "We have no affiliation with Mr. Jabbar or with Ananda Computers."
নির্বাচন কমিশনকে নিয়ে মোস্তফা জব্বারের উষ্মা অনেক পুরনো, ২০০৮ সালেও তিনি অভিযোগ করেন। তাঁর অভিযোগ ছিল নির্বাচন কমিশন তাদের ১০ হাজার ল্যাপটপে তাঁর অনুমতি ছাড়া বিজয় ব্যবহার করছে। এ প্রসংগে তখন তিনি বলেন,
"I don't seek any royalty from the election commission. I just want to get official acknowledgment from the government,"
এখন যে অভ্র-কেন্দ্রীক উন্মাদনা হচ্ছে তা না হয়ে খুব ভাল একটা বিতর্ক হতে পারতো, যেখানে মুক্ত সফটওয়্যার, বাংলা কী-বোর্ড লেআউটের পেটেন্ট প্রয়োজনীয়তা/অপ্রয়োজনীয়তা/, পেটেন্টের উপকার/অপকার, ফ্রি-ওয়্যার হলে আইটি ইউজারের লাভ এবং বিপরীতে আইটি ব্যবসায় অ-লাভ এবং অতঃপর পাইরেটেড নিয়ে আমাদের আইন নিয়ে জমজমাট আলোচনা হতে পারতো....কিন্তু বিষয়টা ওরকম হচ্ছে না !
>>> আমরা বন্ধুতে এটা আমার পুত্তুম কমেন্ট , অতিথি হিসেবে
আমাদের মনে রাখতে হবে , এটা বাংলাদেশ।
এখানে কাজের চেয়ে অকাজই বেশী হয়।
ফলত: এনার্জি লস আর ফলাফল ধীরগতি।
ক্যাচাল এর সমাধান প্রয়োজন।
এ ভাষা আমাদের সবার। এই প্রেমবোধ থাকলে ....পারসনাল ইগো কাজ করার কথানা।
অথচ খোদ মুক্তিযুদ্ধকেই এ দেশেরই সোনার মানুষেরা যেখানে ব্যক্তিগত স্বার্থে বারংবার কাজে লাগিয়েছে....সেখানে পারসনাল ইগোই মুখ্য হবে এ দেশে সেটাই স্বাভাবিক।
বাংলা ভাষার ডিজিটাইজড জগতে উত্তরণের ক্ষেত্র জাত পাত ভুলে কেবল অগ্রগতির পথে অগ্রসর হবার কামনাই আমি করি।
উন্নয়র চাই সবার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জ্ঞানের সমন্বয়ে.
কারো একক উচ্চবাক্য আসলে হীনতার পরিচয়।
একা কেউ বাংলা লে আউটের উন্নয়ন ঘটায় নি।
কিন্তু ,,,,,আমরা যে বাংগালী
পাই না পাই, যা যেটুকু পাই হামলে পড়ে গ্রোগ্রাসে সাবার করতে চাই ।
বিলাই (আমাগো আড্ডাবাজ না) বাইরাইতাছে আস্তে ধীরে, ইউটিউব ভিডু দেখেন-
http://www.youtube.com/watch?v=UrMVnOotPO8
বেচারা কী একটা কথা কইলো, এখন তার যাবতীয় কাপড়চোপড় থেকে শুরু করে বাজুবন্দ খুলে খুলে যেতেছে... আহারে...
নজরুল, কাগু মনে হয় চিন্তাই করে নাই, একটা কথার আঞ্জাম যে এই রকম হবে। সে কবে কই আকাম-কুকাম করছে সব কিছুর সাক্ষ্য পরমাণ নিয়া সবাই হাজির হবে। আমি কাইল এক লন্ডনীর লগে কথা কইলাম, তার কাছে আরো নানাবিধ তথ্য পাইলাম। সে যদি না লেখে আজ-কালের মধ্যে, আমিই লিখব।
ইউনিকোড পিডিএফ ফাইলকে ওয়ার্ড এ কনভার্ট করতে চাই কোন সফট ব্যবহার করব? খুব জরুরী প্রয়োজন।
sadi_nanupur@yahoo.com
বিজয়ের ভয়ে কখনো বাংলা লেখা শেখার সাহস টাও পেতাম না। অভ্র দিয়েই প্রথম বারের মত বাংলা লিখি আমি। অভ্র বেস্ট। অভ্রের কারনে যাদের বাবসা ক্ষতি হচ্ছে একমাত্র তারাই অভ্রকে পাইরেটেড বলতে পারে। টা তাদেরকে বলি, মুরদ থাকলে তারাও এমন কিছু বানাক না জা অভ্রের থেকেও ভাল! না তা পারবে না শুধু আমাদের তাদের বস্তাপচা বিজয় ( যা বেশির ভাগ মানুষই বোঝেনা) জোর করে গেলাতে চাইছে। আসলে এরা নিজেরাই চোর যারা অকাজের সফটয়ার বিজয় বেচে আমাদের রক্ত পানি করা টাকা চুষে বি এম ডব্লু বা অডি গাড়ি কিনে ঘুরে বেড়ায়। তবে আমি মনে করি না যে বাংলাদেশের সরকারকে দিয়ে এই চোর মোস্তফা জব্বার এর বিচার হবে।হা আমিও অনেকের মত মনে করি যে মোস্তফা জব্বার হল আসল চোর যে সরকারি সাহায্য নিয়ে আমাদের পকেট কাটতে চায় বিজয় গিলিয়ে।আমিও শ্রদ্ধা জানাই মেহদী হাসান খান এবং অভ্র টিমের প্রতিটি কর্মীকে।আমি শুধু এটাই বলতে চাই যে টাকা দিয়ে বিজয় নেয়া দুরে থাক, যদি মোস্তফা জব্বার প্রচারের জন্য আমাকে উলটো টাকা অফার চায় তবু আমি বিজয় ব্যবহার করব না। আমি সাধারন মানুষ তাই আমি বিজয়কে ভয় পাই এবং চরম অপছন্দ করি।
জব্বার সাহেব মুলত লে-আউট নিয়েই কপিরাইট-এর দাবী করে আসছেন!! উনার 'বিজয় লে-আউট' মুলতঃ ইংরেজী কীবোর্ড লেয়াউটকে অনুসরন করে তৈরি করা।।, বাংলা ও ইংরেজি এলফাবেট পড়তে পারে এবং সামান্য উচ্চারন জ্ঞান আছে - এমন একজন শিশু-কেও যদি বলা হয় - সেও 'র'-এর জন্য R, 'ক'-এর জন্য K, 'খ'-এর জন্য Kh ব্যবহার করবে, এর জন্য জব্বার সাহেবের কৃতীত্ত কোথায়? উনি যদি এই কারনে অভ্র-কে পাইরেসির দায়ে অভিজুক্ত করেন - তাহলে উনাকেও ত' ইংরেজী লে-আউট নকল করার জন্য অভিজুক্ত করা জায়!
আমিও ঠিক একই কথা চিন্তা করছিলাম
মন্তব্য করুন