একখানা ভদ্রলোকের কবিতা, কবিতার নাম বালিশ
নিঃস্বঙ্গ শয্যার মম একমাত্র সাথি
হে মোর বালিশ! সেই যুবাদল বিশাদে কাটায় যারা রাতি
বধুহীন নিদ্রাহীন অশান্তির ঘরে;
তোমারে সৃজিল প্রভূ তাহাদের তরে;
যাতে তারা সহজেই সব কষ্ট যেতে পারে ভূলি'
এবং করিতে পারে তব সাথে হর্ষে কোলাকূলি!!!!
কিসের বা কষ্ট তাহে, কিসের বিষাদ
যদিও এ ওষ্ঠ মম না পারিল নিতে কোন সূন্দরীর অধরের স্বাদ
নাহি তাতে খেদ মোর, তাহা লাগি এতটুকু দুঃখ না করি;
আমার তো আছো তুমি সুকোমল, স্ব্যাস্থবতি, বালিশসুন্দরী!!!!
*এই পদ্যের লেখক কে জানি না।
শেষ কালে বালিশ সুন্দরী?বৈদেশ যাইয়া তুমার এমুন অধৎপতন হৈলো? ছ্যা ছ্যা ছ্যা
আম্রা ভদ্রলোক
ইরাম ফাঁকা ফাঁকা লাগে কেন?
শেষমেষ, বালিশ!
ছ্যা.....ছ্যা........ছ্যা......
জুমার পরে ভাত খেয়ে একটু ব্লগিঙে বসেছিলাম। এ কোবতে পাঠের পরে বিছানাটা খুব টানছে...দেখি বালিশটা আছে কীনা!
এডিটকৈরা ফাকা গুলো মুইছা দেও
হৈতেছেনা। পিলিজ হেল্প
এত শূন্যতা কেন ভাইজান ? প্রতি পংক্তিতে পংক্তিতে
মানুদা, লাইনের ফাঁকে ফাঁকে বালিশ দিয়া গেটিস দিয়া দেন
প্রতিটা লাইনের মধ্যে একটা বালিশ.....আহারে
বালিশটা কি সিনথেটিক নাকি তুলার?
বালিশটা মুরগার পালকের
একখানা ভদ্রলোকের কবিতা, কবিতার নাম বালিশ
লিখেছেন: মানুষ | মার্চ ৫, ২০১০ - ২:৪৬ অপরাহ্ন
নিঃস্বঙ্গ শয্যার মম একমাত্র সাথি
হে মোর বালিশ! সেই যুবাদল বিশাদে কাটায় যারা রাতি
বধুহীন নিদ্রাহীন অশান্তির ঘরে;
তোমারে সৃজিল প্রভূ তাহাদের তরে;
যাতে তারা সহজেই সব কষ্ট যেতে পারে ভূলি'
এবং করিতে পারে তব সাথে হর্ষে কোলাকূলি!!!!
কিসের বা কষ্ট তাহে, কিসের বিষাদ
যদিও এ ওষ্ঠ মম না পারিল নিতে কোন সূন্দরীর অধরের স্বাদ
নাহি তাতে খেদ মোর, তাহা লাগি এতটুকু দুঃখ না করি;
আমার তো আছো তুমি সুকোমল, স্ব্যাস্থবতি, বালিশসুন্দরী!!!!
পাগলে কি না করে,
কবিয়ে কি না লেখে!!
দুইয়ের মিলনে কি হয়
আমরা বন্ধু'র বন্ধুরা
মানু ভাইরে দেইখা শিখে!!
আমিতো কোলবালিশ ছাড়া ঘুমাইতেই পারিনা।
এই বার দেশ থাইকা আসনের সময় একটা লাগেজে কাপড় চোপড় আর আরেকটা লাগেজে একটা বালিশ আর একটা কোলবালিশ নিয়া আইছি। চিন্তা করতাছি এই কবিতা দিয়া কাপড়ে স্ক্রীন প্রিন্ট নিয়া বালিশের কাভার বানামু। পারমিশনটা নিয়া রাখলাম।
বালিশের স্বাদ নতুন কইরা পাইলাম...
আমিও এককালে কোলবালিশ ছাড়া ঘুমাইতে পারতাম না ... প্রথম যখন হলে উঠি, বাসে কইরা বিশাল কোলবালিশ কান্ধে ফালাইয়া হলে গিয়া হাজির হইছিলাম
বালিশ সুন্দরী !!!!!!
সাবাশ :ডি
মানুর দুঃখে চক্ষে পানি আইসা পড়লো। পানিতে বালিশটাই ভিজা গেলো
চিরকুমার কবি মানুষের শিব্রমীয় গদ্য কবে আসবে?
যে দিন ঘাড়ে আবার শীব্রাম ভর করবে
হা হইলেন কেন?
...কোলবালিশ নিয়া একটা ছিলো, ঐ, জুয়ান কালে লেখা, ঐটা কেউ মাইরা দিছিলো...অবশ্য স্নায়ু উত্তেজক হওয়ায়, হাতে থাকলেও ঐডা দেওয়াও ঠিক হৈতো না...
বালিশ ভালো জিনিষ...
পুতুল কিন্লেই পারো।
তৃতীয় বিশ্ব আদতে নিঃস্ব, গতি সেই পাশ বালিশ
মাইকেল মধুসূদন দত্তের ..............
মন্তব্য করুন