নজরুল ইসলাম'এর ব্লগ
তখন নিভিয়া গেছে মণিদীপ, চাঁদ শুধু খেলে লুকোচুরি
বিকেলে আচমকা এক ঝড়। কালবৈশাখী, সঙ্গে শিলাবৃষ্টি। বিদ্যুত চলে গেলো। বিদ্যুত গেলেও সঙ্গে সঙ্গেই জেনারেটর চালু হয়ে যায়, তাই খুব একটা টের পাই না। ঝড় আর ফেইসবুক একসঙ্গে চলতে লাগলো।
একসময় ঝড় থামলো, কিন্তু ঝিরিঝিরি বৃষ্টি রয়ে গেলো। নামলো সন্ধ্যা। দুঘন্টা টানা সার্ভিস দিয়ে একসময় জেনারেটরটাও নিভে গেলো। বোধহয় ট্রান্সমিটার বিকল।
বই কিনে কেউ কেউ দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে হয়তো
বইমেলার প্রথম দশ দিনে কেনা বইয়ের তালিকা...
নীড়পাতার কান্ধে ঝুলায়া রাখছে 'লিখতে হলে পড়তে হবে, পড়তে হলে কিনতে হবে, বইমেলায় যান, বই কিনুন'। কী আর করা, বইমেলায় যেতে লাগলাম, কিনতে লাগলাম বই।
প্রথম দশদিনে কেনা বইগুলোর তালিকা ঝুলায়ে দিলাম...
১। রচনা সমগ্র- আহমদ ছফা [৮ খণ্ড সম্পূর্ণ]
২। রচনা সমগ্র- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস [৪ খণ্ড সম্পূর্ণ]
৩। উপন্যাস সমগ্র- অদ্বৈত মল্লবর্মণ
আমিও একটু ধরাধরি করি [উৎসর্গ কানু গ্রুপ]
প্রচণ্ড ক্লান্ত। ঘুমাতে যাবার আগে আমার একটা ধরা খাওয়ার কাহিনী বলে যাই।
তখন স্কুলে পড়ি। সিদ্ধান্ত নিলাম পাড়ায় একটা অনুষ্ঠান করবো। মহল্লাবাজী আরকী। এসব সাধারণত বড়ভাইরা করে, কিন্তু স্কুলের শেষকালে নিজেরে তো বিরাট মনে হয়, আমরা কী করবো? তাই আমরাও একটা বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর নাটকের আয়োজন করে ফেললাম।
বন্ধু হয়ে ওঠার গল্প: স্পেশাল পিকনিক পর্ব
আমরা বন্ধুর পিকনিক
পর্ব ১ http://www.amrabondhu.com/nazrul/212
পর্ব ২ http://www.amrabondhu.com/nazrul/236
তো সেই বৈঠকেই আসলে যা হবার তাই হলো। সব সিদ্ধান্ত পাক্কা। পিকনিকের আগে আরো অনেক অনেক মিটিং করা হইলেও সেগুলা আসলে আড্ডাই হইলো।
বন্ধু হয়ে ওঠার গল্প ২
কিস্তি ১: http://www.amrabondhu.com/nazrul/212
প্রতিদিন অসংখ্য মেইল আসা শুরু করলো। কিছু কালেক্টেড মেইল যেখানে গ্রাফিক্স আর ফটোগ্রাফির কিছু দারুণ নমুনা থাকে। দেখতে ভালোই লাগে। আর হলো নিজেদের মধ্যে কথাকথি।
আমি অইন্টারনেট যুগের লোক, একজন তার খুব অন্তরঙ্গ মনের কোনো কথা লিখে দিতেছে অজেনা অচেনা বন্ধুদের কাছে। ব্যাপারটায় একটু অবাক হলাম।
কিন্তু আমি তখনো শুধুই পাঠক।
বন্ধু হয়ে ওঠার গল্প ১
ভোরের কাগজ ভেঙ্গে যখন প্রথম আলো হয় হয় করছে, সেই ৯৮'র দিকে নওরোজের মুখে খুব শুনতাম ইন্টারনেটের কথা। সে দিনরাত তখন মজে থাকতো কম্পিউটারাইজড কোনো এক জালে। সেখানকার অনেক গল্প শোনাতো, কিন্তু বিষয়টা কীভাবে কী হয় তার সম্পর্কে আমার বিন্দুমাত্র ধারণা ছিলো না।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই...
http://www.dailysangram.net/news_details.php?news_id=21571
সকালে ঘুম থেকে উঠেই এই লিঙ্কটা পেলাম। পড়ে মেজাজ প্রচণ্ড গরম হয়ে গেলো। মিথ্যার কি সীমা নাই কোনো? নাকি থাকতে নেই? বুদ্ধিজীবীদেরকে কারা বাড়ি বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়েছিলো তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী আছে। তবু!!!
http://www.youtube.com/watch?v=tJD-hhYOyqU
আর এই লিঙ্কে গিয়ে সাঈদীর প্রলাপ শুনে স্রেফ হাসিই পেলো... তাছাড়া আর উপায় নাই...
বিপ্লবীর প্রয়াণ
'ছেড়ে দে রেশমি চুড়ি, বঙ্গ নারী' গান ছেড়ে আমরা কণ্ঠে ধরেছি 'কিনে দে রেশমি চুড়ি, নইলে যাবো বাপের বাড়ি'। 'মায়ের দেয়া মোটা কাপড় মাথায় তুলে নে রে ভাই, দীন দুখিনী মা যে তোদের এর বেশি আর সাধ্য নাই' ছেড়ে আমরা এখন পার্টিসং গাই- 'তোমার পাঞ্জাবিটা জোশ'
আমরা অনেক আধুনিক হয়েছি। সভ্য হয়েছি। আমাদের কোনো অপ্রাপ্তি নেই।
টেস্ট
এইটা একটা অনটেস্ট ব্লগ... না প্রকাশ হইলে পয়লা মডুরে, তারপর ডেভুরে ধইরা মাইর...
কী আছে দুনিয়ায়!
এবি আছিলো বন্ধু গ্রুপ... বড় হয়া হইলো ফ্যাসিবাদী... কোনো ভদ্রলুকে ব্লগ লেখে?
আজকা ঘুম পাইতাছে... কালকা আবার কথা কমুনে