বেগুন ও টমেটো ভর্তা
আসেন বেগুন আর টমেটো ভর্তা বানাই।
বেগুন ভর্তাঃ
বেগুন-১টি
শুকনা মরিচ-ইচ্ছা মতো
লবণ-ইচ্ছা মতো
পিয়াজ-ইচ্ছা মতো
ধনিয়া পাতা-ইচ্ছা মতো
সরিষার তেল-ইচ্ছা মতো
বেগুন টারে গোল গোল করে কেটে নিয়ে একটা ফ্রাই প্যানে বসিয়ে ঢেকে দিন। কিছুক্ষন পর পর নেড়ে দিন। কিছুক্ষন পর একটু পানি দিন।আবার ঢেকে দিন।পাঁচমিনিট পর ঢাকনা তুলে দেখুন বেগুন সিদ্ধ হয়েছে কিনা? সিদ্ধ হলে নামিয়ে ফেলুন।এবার আরেকটি ফ্রাইপ্যানে শুকনা মরিচ ভেজে নিন। এবার কুচি কুচি করে পিয়াজ আর ধনিয়া পাতা কাটুন। বেগুন, লবণ,পিয়াজ ,ধনিয়াপাতা একসাথে ডলা দিন।খাঁটি সরিষার তেল দিয়ে আবার একটা ডলা দিন। হয়ে গেল বেগুন ভর্তা।
টমেটো ভর্তা
টমেটো-১টি
শুকনা মরিচ-ইচ্ছা মতো
লবণ-ইচ্ছা মতো
পিয়াজ-ইচ্ছা মতো
ধনিয়া পাতা-ইচ্ছা মতো
সরিষার তেল-ইচ্ছা মতো
টমেটো ধুয়ে নিয়ে একটা ফ্রাই প্যানে বসিয়ে ঢেকে দিন। কিছুক্ষন পর পর নেড়ে দিন। পাঁচমিনিট পর ঢাকনা তুলে দেখুন টমেটোর চামড়া পুড়েছে কিনা? চামড়া পুড়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন।এবার আরেকটি ফ্রাইপ্যানে শুকনা মরিচ ভেজে নিন। এবার কুচি কুচি করে পিয়াজ আর ধনিয়া পাতা কাটুন। টমেটো, লবণ,পিয়াজ ,ধনিয়াপাতা একসাথে ডলা দিন।খাঁটি সরিষার তেল দিয়ে আবার একটা ডলা দিন। হয়ে গেল টমেটো ভর্তা।
ডাল-করলা
উপকরনঃ মসুরের ডাল, করলা, পেয়াজঁ, পাচঁফোড়ন, হলুদ, লবন, শুকনা মরিচ, তৈল।
করলার তুলনায় ডাল বেশি থাকবে। মসুরের ডাল কিছুক্ষন ভিজিয়ে রেখে লবন দিয়ে সেদ্ধ দেন এমন পরিমান পানি দিয়ে যেন সেদ্ধ হয়ে এলেও পানি থাকে বেশখানিকটা। প্রায় সেদ্ধ হয়ে এলে তাতে পাতলা করে কুচি করা করলা দিয়ে সামান্য হলুদ দিয়ে ঢেকে দিন। এরপর শুকনা মরিচ টেলে ভাঙ্গাভাঙ্গা করে নেন, সেদ্ধ হয়ে আসা ডাল-করলায় শুকনা মরিচ দিন। তেল গরম করে তাতে পেয়াঁজ বাদামী করে ভাজুন আর তারপর পাচঁফোড়ন দিয়ে নামিয়ে বাগারটা ডালে দিয়ে দেন।
এইভাবে করলার তিতাভাব পাবেন না।
ঠ্যঙ্কু জেবীন। তিতা যদি লাগছে তাইলে খবর আছে কইলাম।
এইটা তো খেয়ে দেখতে হবে।
ছেলেরা রান্না করলে কী চুল দিতে হয়?
আপ্নে রান্নার পোষ্ট দেখলেই চুল নিয়া পড়েন ক্যান!!
কারণ চুল ছাড়া রান্না করা কোনো খাবার তো পাই না
ভাবী'রে জানায়ে দিমু কিন্তু, এরপর কোন খাবারই জুটবে না কইলাম!
ছেলেরা রান্না করলে যেহেতু ছেলেরাই খাবে তাই চুল দিতে হয় না।আর ছেলেরা মেয়েদের মতো প্রতিহিংসাপরায়ন নয়।
এই সব খাইতে মঞ্চায়
রাইন্ধা খান।
হাসেন ক্যান??
হাসলাম কই??
হাসেন নাই?? তাইলে কি?? ছবি দেখে জিবলা দিয়ে লুল পড়ছে!!
কি সুন্দর দেখতে খাইতে মন্চায়
দুলাভাইরে কন।আপনারে রাইন্ধা খাওয়াক।
টমাটো আর বেগুন দুইটারে ফ্রায়িং প্যানে না ভেজে চুলায় পোড়ালে মজা বেশী। দুই ভাবে পোড়ানো যায়। আনাড়ি হলে ফয়েল পেপারে মুড়িয়ে চুলার আগুন মাঝারি করে ধীরে পোড়াতে হবে। বেশি সময় লাগে না। ফয়েল পেপার হলে সুবিধা যে বেগুন বা টমাটো পুড়ে যাবে না, ধোঁয়াও হবে না। তবে এতে স্মোকি স্বাদটা থাকবে না যাতে আসল মজা মিস করা হবে।
অথবা, টং দ্বারা ধরে সোজা আগুলে পোড়ানো। এতে স্বাদটা বেশী হয়। তবে ধোঁয়া হবে।
পোড়া শেষ হলে চামড়া ছাড়িয়ে গরম গরম ভর্তা বানাতের হবে।
ঠ্যাঙ্কু সুমন ভাই।পরামর্শের জন্য।
বেগুন ফ্রাই প্যানে ভেজে ভেজে সিদ্ধ করে নন বেংগলীদের মতো বেঙ্গুন কা ভর্তে বানায় কে ।
বেগুন/টমেটো ধুয়ে মুছে নিয়ে, হাতে সর্ষের তেলে জাষ্ট মেখে বেগুনের গায়ে মাখাতে হবে। তারপর সরাসরি গ্যাসের ওপর পুড়তে হবে। জানালা খুলে দিয়ে এ্যাডজাষ্টার চালাতে হবে। এরপর চামড়া ফেলে দিলেই চলবে। এ না হলে কিসের ভর্তা
নেক্সট টাইম
বড়ই লোভনীয় দুইখানা মেন্যু...টমেটো ভর্তা খাওয়া হয়না অনেকদিন..।ছবি দিয়া লোভ লাগাইলেন...
বাজার থেকে কিনা আইনা ভর্তা বানায় খান।
রাসেল ভাই একটা বেগুন আর একটা টমেটো ভর্তায় তো আমার হপে না। আমি একটু বেশী খাই কিনা।
মুসুরের ডাল সামান্য পানি দিয়ে চুলায় চাপিয়ে দিন। পানি শুকিয়ে এলে ইচ্ছা মত মরিচও রশুন ভেজে নিন। এবারে ইচ্ছা মত লবন, সরিষার তেল, ইচ্ছামত পিঁয়াজ দিয়ে মাখিয়ে খেয়ে নিন।
শওকত ভাই চামে চামে জানাচ্ছেন ভাবীর চুল অনেক ও অসাধারন সুন্দর। ঠিক যেন বনলতা সেন। চুল তার কবে কার--- কেউ কেন বোঝেন না?
আমার কাছে গোটা রসুন নাই।বাটা রসুন দিলে হবে না ডাল সিদ্ধ করার সময়??
দেখতে তো লোভনীয় লাগছে। রেসিপি দিয়া কি করুম? বানায়া খাওয়াইলে খাইতে পারি।
আইছে কুঁইড়ার রানী
খাইছে সবাই মনে হইতাছে রাধুনী হয়া গেল ।
হয়।তাইতো দেখতেছি।অবশ্য আখেরে লাভ হয়ছে।
বেগুন গোল গোল করে কেটে ঢেকে দেবার পর পানি দিয়ে কিছুক্ষণ পর আবার ঢাকনা তুললে দেখা যাবে সেটা বেগুনের জুস হয়ে গেছে। ইচ্ছামতো পেয়াজ দিলে...হা হা হা মজা করলাম, যাক, আমাদের রাসেল ভালোই ভর্তা বানাতে শিখেছে, ভেজাল তেল দেয় না, খাঁটি সরিষার তেল দেয়। দোয়া করি রাসেল রান্নায় একদিন দ্রোপদী হোক।
বেগুনের জুস!!!!!!
পানি অল্প দিসি।গ্রামের ভাষায় হাছা মিছি। খাঁটি সরিষার তেল এই কারনে কইছি নিজেদের ক্ষেতের উতপাদিত বাছাই করা সরিষা থেকে তৈরী করা।দিয়ে ৩৫০০ কিলোমিটার টাইনা আনছি।
খাইতে মুন চায়ে, ইসস যদি এইখানেই পাওন জাইত
মন্তব্য করুন