ইউজার লগইন

শাশ্বত স্বপন'এর ব্লগ

বই মেলায় আসুন--আমার বই ‍কিনুন...

বই মেলায় আসুন--আমার বই ‍কিনুন

12207774_801502489958387_968030361_n.jpg
১৯৯৪ সালের বই মেলায় আমার প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস ‘হৃদয়ের এপিঠ-ওপিঠ’ ২০১১ সালে ২য় বার মুদ্রণ হয়েছিল রোদেলা প্রকাশনী থেকে(স্টল নং১৫৩-১৫৪-১৫৫)। ২০১৩ সালে জিনিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে আমার গল্পগুচ্ছ ‘ভাদ্র ভাসান’ প্রকাশিত হয়েছিল( স্টল নং১০১-১০২)। এ বছর অণুপ্রাণন প্রকাশন থেকে আামার উপন্যাস ‘গন্তব্যহীন দূঃখবিলাস’ প্রকাশিত হয়েছে(স্টল নং ২৬৮)। সবগুলো স্টলই সোহরাওয়াদ্দী উদ্যানে। বাংলা একাডেমির লিটল ম্যাগ চত্বরে আছে অণুপ্রাণন এর ম্যাগাজিন স্টল, অণুপ্রাণন এর ত্রৈমাসিক ম্যাগাজিনে আমার লেখা বেশ কিছু গল্প আছে।
সকল বন্ধুদের প্রতি অনুরোধ রইলঃ বই মেলায় আসুন--আমার বই ‍কিনুন...

পথ হারা পাখি

10463880_594765520624436_3895703533523168745_n.jpg

গল্পঃ পাঁচ পুরুষের ভিটা

Onotojatra.jpg
১ম পর্বঃ রমজানের হাঁটযাত্রী

‘রোজাদাররা ওঠো--, সেহরীর সময় অইছে...।’ দিঘলী বাজারের পাহাড়াদারদের চিৎকারে, দরজা বা দোকানের ঝাপের আওয়াজে, কারো না ওঠে উপায় নেই। যারা রোজা রাখার নিয়ত করত, তারা ওঠে সেহেরী খেয়ে নামাজ পড়ত, তারপর আবার ঘুমাত। কেউ ঘুম ঘুম চোখে কোন রকম খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ত, আর যাদের রোজা রাখার নিয়ত নাই, তারা উঠে, বিরক্ত হয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ত।

monga

মঙ্গা
-শাশ্বত স্বপন

পাহাড়-ঝরনা-ছড়া-মেঘ-কুয়াশা-নদী-ক্ষূদ্র নৃগোষ্ঠী আর রহস্যময় পাহাড় / ঘুরে এলাম বগালেক-কেওক্রাডং-তাজিংডং-নাফাকুম

পাহাড়-ঝরনা-ছড়া-মেঘ-কুয়াশা-নদী-ক্ষূদ্র নৃগোষ্ঠী আর রহস্যময় পাহাড় / ঘুরে এলাম বগালেক-কেওক্রাডং-তাজিংডং-নাফাকুম
--শাশ্বত স্বপন

১ম পর্ব

পশুর শরীরে মানুষের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ

মানবদেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিরাট অগ্রগতি হয়েছে, কিন্তু এক্ষেত্রে বড় সমস্যা একটাই। প্রতিস্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় একটি কিডনি, লিভার বা অন্য কোন প্রত্যঙ্গ প্রয়োজনের সময় খুঁজে পাওয়া। এখনো পর্যন্ত এজন্যে নির্ভর করতে হয় ‘organ donor’ বা প্রত্যঙ্গ দানকারী মানুষের ওপর। কিন্তু জাপানী বিজ্ঞানীদের পরীক্ষা যদি সফল হয়, কয়েক বছরের মধ্যেই শুকর বা ছাগলের মতো পশুর শরীরেই তৈরি হতে পারে মানুষের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ। এ নিয়ে শুনুন টোকিও থেকে পাঠানো বিবিসির রুপার্ট উইংফিল্ড-হেস এর প্রতিবেদন, পরিবেশন করছেন মোয়াজ্জেম হোসেন:

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া পোলিওমুক্ত হওয়ার অপেক্ষায়

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া পোলিওমুক্ত হওয়ার অপেক্ষায়
শুভজ্যোতি ঘোষ

শুভজ্যোতি ঘোষ

বিবিসি বাংলা, দিল্লি

সর্বশেষ আপডেট সোমবার, 13 জানুয়ারি, 2014 16:31 GMT 22:31 বাংলাদেশ সময়

Facebook
Twitter
Google+
এই পাতাটি বন্ধুকে পাঠান
প্রিন্ট

ভারতে পোলিও সংক্রমণের শেষ ঘটনাটি শনাক্ত হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলায় ২০১১ সালে

ভারতে শেষ পোলিও সংক্রমণের ঘটনাটি চিহ্নিত হওয়ার পর আজ সোমবার পুরো তিন বছর পূর্ণ হল।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা অনুযায়ী এর ফলে গোটা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলকে এখন পোলিওমুক্ত ঘোষণা করা যাবে – যে অঞ্চলের মধ্যে ভারত ছাড়াও বাংলাদেশ, মায়ানমার ইত্যাদি মোট এগারোটি দেশ রয়েছে।
সম্পর্কিত বিষয়

বাংলাদেশ,
ভারত,
আন্তর্জাতিক,
স্বাস্থ্য

তবে ভারতের সাফল্যকে অভিনন্দন জানালেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেহেতু ভারতের পশ্চিম সীমান্তে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে পোলিও সংক্রমণের এখনও অনেক ঘটনা ঘটছে, তাই ভারতের আত্মসন্তুষ্টির কোনও অবকাশ নেই।

বন, কুয়াশা অার শীতের গল্প

বন, কুয়াশা অার শীতের গল্প/ কুয়াশা ঢাকা সময়

earth quark

বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ঝুকি এবং আমাদের তাৎক্ষণিক করনীয় বিষয়গুলো!
স্টাফ রিপোর্টার বিভাগ: বিশেষ নিবন্ধ
শেয়ার করুন:
1

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ তীব্র ভূমিকম্প প্রবণ এলাকায় অবস্থিত, কারণ বাংলাদেশ টেকটনিক প্লেটের মধ্যে অবস্থান করছে, এই টেকটনিক প্লেট ভারত এবং মায়ানমারের মাঝে দিয়ে দীর্ঘদিন যাবত হিমালয়ের পাদদেশে বিপদ-জনক অবস্থায় আছে, সুতরাং এই টেকটনিক প্লেট যেকোনো বড় ধরণের নড়াচড়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যেকোনো সময়ে এই টেকটনিক প্লেট নড়েচড়ে উঠতে পারে এবং বাংলাদেশ ভুমিকম্পের প্রভাবে ভয়ংকর ভাবে কম্পিত হতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশের সব বড় শহরে যেভাবে অপরিকল্পিত ভাবে ভবন নির্মাণ হয়েছে সে হিসেবে বাংলাদেশে যেকোনো ধরণের ভূমিকম্প হলেই নেমে আসতে পারে চরম মানবিক বিপর্যয়। সুতরাং আমাদের সচেতন থাকা অত্যন্ত জরুরী।

16871066_Fotor

বিশেষজ্ঞদের মতে বাংলাদেশে ৮টি ভয়ংকর ভূমি চ্যুতি এলাকা রয়েছে, এসব অঞ্চলে ভূমিকম্প হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। এসব চ্যুতি অঞ্চল হচ্ছেঃ

বগুড়া চ্যুতি এলাকা

রাজশাহীর তানোর চ্যুতি এলাকা

ত্রিপুরা চ্যুতি এলাকা

সীতাকুন্ড-টেকনাফ চ্যুতি এলাকা

agun

আগুন! ভয়াবহ একটি বিষয় যখন মানুষ আগুনে পুড়ে যায়। আগুনে পোড়া কিংবা শরীরে আগুন লেগে গেলে তাৎক্ষণিক যা যা আপনার করণীয় তাই নিয়েই দি ঢাকা টাইমসের আজকের আয়োজন।

09-burntreatment

যেকোনো সময়ে আপনাকে হয়তো আগুনের মোকাবেলা করতে হতে পারে, বিভিন্ন কারণে আগুন লাগতে পারে, আগুন সাধারন অসাবধান থাকার কারণেই বেশি হয় এছাড়াও আমাদের আরেক প্রতিবেদনে আগুন আগা এবং এর জন্য করনীয় বিষয়ে বিস্তারিত বলা হয়েছে, আজ যদি আপনার আশেপাশে কারোর গায়ে আগুন লেগে যায় তখন তাৎক্ষণিক আপনার যা যা করনীয় যা নিচে বর্ণনা করা হল।

আগুন বেশ কয়েক কারণে লাগতে পারে, দুই ধরণের আগুনে পোড়া হয়ে থাকে সাধারণ আগুনে পোড়া যেমন গরম পানি, গরম পাতিল, আইরন মেশিন, কিংবা গরম তেল পড়ে যদি হালকা পুড়ে যায় কিংবা ত্বক লাল হয়ে যন্ত্রণা করতে থাকে।

550px-Treat-a-Burn-Step-7

শিশুদের নিউমোনিয়া প্রয়োজন একটু বাড়তি সতর্কতা

শিশুদের নিউমোনিয়া
প্রয়োজন একটু বাড়তি সতর্কতা
বাংলাদেশে গত কয়েকদিন ধরে যে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে তার তীব্রতা এখন ঢাকার রাস্তায় নামলেই দেখা যায়। শীতের কারণে দিনাজপুর, গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁ, রংপুর, কুড়িগ্রামসহ উত্তর জনপথ, ময়মনসিংহ, খুলনা, চট্রগ্রামসহ সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিশু ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, জ্বর, মাথা ব্যথাসহ রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষ করে শীত এলে নিউমোনিয়ার প্রকোপ বেড়ে যায়।

নিউমোনিয়া শিশুদের জন্য একটি আতঙ্কের নাম। বৃদ্ধ রোগিরাও এই রোগের বেশি আক্রান্ত হয়। যেসব শিশুর বয়স ৫ বছরের নীচে, তাদের মধ্যে নিউমোনিয়ায় কারণে মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশী। তবে একটু সচেতন হলেই কিন্তু এই বিপদজনক অসুখ থেকে শিশুকে নিরাপদ রাখা যায় । শীতকালে নিউমোনিয়ার প্রকোপ বেড়ে যায়। শিশুরা যাতে ঠাণ্ডায় আক্রান্ত না হয় সেদিকে পরিবারের খেয়াল রাখতে হবে, বাচ্চাদের দিকে বাড়তি নজর দিতে হবে।কারণ শিশুদের শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা বড়দের তুলনায় কম।

নিউমোনিয়া ঃ
নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের ইনফেকশনজনিত একটি রোগ। এটি সাধারণতঃ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হয়ে থাকে।

‘প্রতি ৩০ সেকেন্ডে নিউমোনিয়ায় একশিশুর মৃত্যু’

‘প্রতি ৩০ সেকেন্ডে নিউমোনিয়ায় একশিশুর মৃত্যু’


শিশুমৃত্যুর এক নম্বর কারণ নিউমোনিয়া

বিশ্বে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে প্রতি ৩০ সেকেন্ডে একটি শিশু মারা যায়। প্রতি বছর নিউমোনিয়ায় পাকিস্তানে পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় ৯২ হাজার শিশু মৃত্যুবরণ করে।দ্য ডন পত্রিকা প্রকাশ করেছে, এটি দেশটির মোট শিশুমৃত্যুর ১৮ শতাংশ ।
বিশ্ব নিউমোনিয়া দিবস উপলক্ষ্যে স্থানীয় একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বুধবার পাকিস্তানের একটি হাসপাতালের শিশুবিভাগের প্রধান ডা. তাবিশ হাজির বলেন, “টিকার সুযোগ পাওয়া যে শিশুদের অধিকার এবং এটা তাদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করে তা বুঝাতে অনেক কাজ করতে হবে। টিকার মাধ্যমে একটি শিশু নিউমোনিয়া এবং এ ধরনের বিভিন্ন রোগ যেগুলো টিকার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যায় সেগুলো থেকে সুরক্ষিত থাকবে।“
নিউমোনিয়া তীব্র শ্বাস প্রদাহ যেটা ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। নবজাতক এবং শিশু যাদের বয়স দুই বছরের নিচে তাদের নিউমেনিয়া হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। কারণ তাদের শরীরের অভ্যন্তরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তখনও পূর্ণরূপে বিকশিত হতে পারে না।

নিপাহ ভাইরাস প্রতিরোধে খেজুরের রস বিক্রি নিষিদ্ধ

নিপাহ ভাইরাস প্রতিরোধে খেজুরের রস বিক্রি নিষিদ্ধ
সালমান ফরিদ | ২৪ নভেম্বর ২০১৩, রবিবার, ৭:৫৮
Share on facebook Share on twitter Share on email Share on print More Sharing Services 2

ওজন বাড়ে যত ওষুধে

প্রচ্ছদ
জীবনযাপন
সংবাদ

News Details - Full Banner_Above
ওজন বাড়ে যত ওষুধে
ডা. তানজিনা হোসেন | আপডেট: ০১:১৭, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৩ | প্রিন্ট সংস্করণ

ওজন বাড়ে যত ওষুধেচিকিৎসার প্রয়োজনে অনেক ওষুধই আমাদের খেতে হয়। এর মধ্যে কিছু ওষুধ মোটা হওয়ার জন্য দায়ী। যাঁরা মোটা হচ্ছেন, দরকার হলে চিকিৎসকের সঙ্গে আলাপ করে জেনে নিন।
স্টেরয়েড ও হরমোন: সম্ভবত সবচেয়ে বেশি এ ঘটনাটি দেখা যায় স্টেরয়েড নিয়ে। স্টেরয়েড একটি ধন্বন্তরি ওষুধ। বিশেষ করে হাঁপানি বা অ্যালার্জি হঠাৎ বেশি বেড়ে গেলে, প্রচণ্ড ব্যথা-বেদনা কমাতে কিংবা ত্বকের ও হাড়সন্ধির নানা সমস্যায় চিকিৎসকেরা স্টেরয়েড দিয়ে থাকেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ ওষুধ হয়তো কয়েক দিনের জন্য খেতে দেওয়া হয়। কিন্তু রোগীরা উপশম পেয়ে বারবার বা একটানা দীর্ঘদিন খেতে থাকেন। ফলে ওজন বাড়তে থাকে। বাজারে প্রচলিত অনেক হারবাল, টোটকা বা ভেষজ ওষুধ আসলে কিছুই নয়, এই স্টেরয়েড। তাই এসব থেকে সাবধান।

পোড়া রোগীর মিছিল

পোড়া রোগীর মিছিল
ডেস্ক রিপোর্ট
টাইম নিউজ
undefined

ঢাকা: পোড়া রোগীদের চিকিত্সাার একমাত্র জায়গা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিট৷ শুধু রাজধানী নয়, দেশের আর কোথাও পোড়া রোগীদের চিকিত্সাের বিশেষায়িত কোনো হাসপাতাল বা ইউনিট নেই৷

দেশে বর্তমানে রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়ে যাওয়ায় অগ্নিদগ্ধ রোগীর সংখ্যাও অনেক বেড়ে গেছে৷ রাজনৈতিক সহিংসতায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো যানবাহনে আগুন দেয়া হচ্ছে৷ অগ্নিদগ্ধ হচ্ছেন সাধারণ মানুষ৷ কিন্তু এই পোড়া রোগীদের চিকিত্সা দিতে গিয়ে চরম হিমশিম খাচ্ছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিশেষায়িত এই ইউনিটটি৷ সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার বিরোধী দলের ডাকা অবরোধের মধ্যে রাজধানীর শাহবাগে বাসে পেট্রোল বোমা হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা৷ এতে ১৯ জন দগ্ধ হন৷ এর মধ্যে মারা গেছেন দুই জন৷