বৃষ্টির গন্ধ
উৎসর্গঃ আহমাদ মোস্তফা কামাল ভাইকে, যার “বৃষ্টি, বৃষ্টি বিলাস, বৃষ্টি কোলাজ” লেখাটা পড়ে আমারো লিখতে ইচ্ছে হল
১
আমার তখন ১৬ বছর বয়স, কিন্তু তখনো শিশুর মতই রাগ করতাম। একদিন বাবার সাথে রাগ করে ভাত খাইনি, শুতেও যাইনি, আমার ঘরের লাগোয়া বারান্দায় বসে ছিলাম। হঠাৎ রাতে মুষল ধারে বৃষ্টি এল, সে যে কি বৃষ্টি ! কি আর বলব ! একদম আকাশ ফাটা বৃষ্টি ! মনে হচ্ছিল গোটা দুনিয়াটা তলিয়ে যাবে আজকের বৃষ্টিতে। আমি ভিজে যাচ্ছিলাম কিন্তু তবুও ঠাঁয় বসে রইলাম, মনে মনে ভাবলাম ভিজলে ভিজব, তবুও আজ রাতে শোব না, সারারাত এভাবে ভিজে ভিজে যদি জ্বর হয় তবে খুব ভাল হবে, আমার বাপের উচিত শাস্তি হবে ইত্যদী ইত্যাদী।
বৃষ্টি্তে ভিজতে দারুণ লাগছিল, এ রকম সুযোগ সচরাচর পাই না। রাতের অন্ধকার, আশে পাশে কোথাও কোন আলো নেই, শুধু আমি একা আর বৃষ্টির গান-বৃষ্টির ছোঁয়া। বৃষ্টির সাথে সেই অভিসার কি যে ভাল লাগছিল, আহা !! তা বর্ণনা করার ভাষা আমার জানা নাই!
আধাঘন্টা এভাবে কাটানোর পর মনে হল খুব সুন্দর একটা ফুলের গন্ধ আসছে। আরেকটু ভাল করে গন্ধটা নেবার চেষ্টা করলাম এবং মনে হল কদম ফুলের গন্ধ। বৃষ্টি আর ফুলের গন্ধে আমি আবিষ্ট-আচ্ছন্ন। হঠাৎ করে কেন যেন আমার ঘোরটা কেটে গেল, মনে হল আরে এখানে তো কোন কদম গাছ নাই, আশে পাশে কয়েক মাইলের ভিতরও কোন কদম গাছ নাই আর এটা বর্ষাকালও না, তাহলে কদম ফুলের গন্ধ কি ভাবে এল! ভয়ে চোখ বন্ধ করে এক দৌড়ে ঘরের ভিতর চলে গেলাম, ভিজে কাপড় ছেড়ে একদম বিছানায়।
মজার বাপার হচ্ছে এতটাই ভ্য় পেয়েছিলাম যে ঘরের দরজা আটকানো থেকে শুরু করে কাপড় ছেড়ে বিছানায় যাওয়া পর্যন্ত আমি চোখ বন্ধ করেই ছিলাম, বৃষ্টির রাতের সেই মিষ্টি গন্ধ আজও মাঝে মাঝে আমাকে ভাবায় , কি ছিল সেটা ! হ্যালুসিনেশন নাকি সত্যি ফুলের গন্ধ! নাকি এটা বৃষ্টির গন্ধ !
আমার সেই ষোল বছর বয়সে আমি মনে মনে কাকে যেন খুঁজতাম, যখন খুব বৃষ্টি হত তখন মনে হত, আহা ! পাশে যদি সে থাকত তবে তার হাত ধরে বৃষ্টিতে ভিজতাম। বৃষ্টি হলেই সেই মানুষটির অভাব অনুভব করতাম। কদম ফুলের গন্ধের এই ঘটনার রহস্য খুঁজতে গিয়ে একবার ভেবেছিলাম, এমনও হতে পারে সেই বয়সে বৃষ্টি হলে আমি যাকে ভাবতাম তার আত্না হয়ত এসেছিল আমার সাথে বৃষ্টিতে ভিজবে বলে। এই ঘটনা থেকেই আমার “ভালবাসার ছড়াছড়ির” এই লেখাটি
বরষা স্নাত কে তুমি
অঝোর ঝরা শ্রাবন রাতে
গোপন আমন্ত্রন দিলে
কাঁপলো হৃদয় উষ্ণতাতে।
স্বপ্ন নাকি ভুল দেখেছি
সত্যি তুমি আমার পাশে
পাচ্ছি তোমার কোমল ছোঁয়া
মিস্টি গন্ধ এ বাতাসে।
আধার রাত, ফুলের গন্ধ
বৃষ্টি ধারায় মিলে মিশে
ভেজায় তপ্ত হদয় শুধু
স্নিগ্ধ স্নানে ভালবেসে ।
কেন আসো বরষা রাতে
কেন কর আকুল আমায়
শ্রাবণ ঘন রাত পেরুলে
খুঁজে কভূ পাই না তোমায়।
২
কয়েক বছর পরের কথা, তখন আমার এন্গেইজমেন্ট হয়ে গেছে , বরের সাথে টেলিফোনে দিব্যি প্রেম চালিয়ে যাচ্ছি। আমার ননদ বলত তোমার আর ভাইয়ার সেটেল্ড প্রেম। সেই সময় আমার এক বন্ধু জানাল সে আমাকে খুব ভালবাসে, কিন্তু সংগত কারণে আমি তার এ কথায় খুব রাগ করি এবং আস্তে আস্তে তার সাথে একটা দুরত্ব সৃষ্টি করি।
একদিন হঠাৎ ছেলেটি ফোন করে এক সন্ধায়, বেশ কথা কাটাকাটি শুরু হয়। তার কথা হল তার ভাললাগার কথাটা বলার অধিকার তার আছে কিন্তু আমি কেন এটা শুনে তার সাথে এরকম আচরণ করছি। আমিও বললাম যে তুই জানিস আমার বিয়ে ঠিক হয়ে আছে, জেনে শুনে তুই বা কেন আমাকে এখন এসব বলছিস, কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে আমি ফোন রেখে দেই রাগ করে। তিন /চারদিন পর পেপারে দেখি সে মারা গেছে একটি রোড এক্সিডেন্টে। বিশ্বাস হয় না, তার বাড়িতে ফোন দেই, তাকে চাইতেই ওপাশে একজন আঁতকে ঊঠে বলে “কেন আপনি জানেন না সে গতকাল মারা গেছে , আজকে তাকে দাফন করা হবে”। আমি পারিনি তাকে দেখতে যেতে, কেমন জানি বিবশ হয়ে গিয়েছিলাম! সেই রাতে মূষল ধারে বৃষ্টি হল, সারারাত বৃষ্টি! আমি রাতভর ঘুমাতে পারছিলাম না, শুধু মনে হচ্ছিল, “ আহা ! ও তো ভিজে যাচ্ছে”। বন্ধুরা সেই রাতে আমি আবার সেই ফুলের গন্ধটা দ্বিতীয় বারের মত পাই ।
৩
সেদিন ছিল আমার গায়ে হলুদ , ডিসেম্বরের নয় তারিখ। সারাদিন সুন্দর-সচ্ছ আকাশ , আমার চোখে নতুন স্বপ্ন। বাড়ি ভরা আত্নীয় স্বজন , চারিদিকে উৎসবের ছোঁয়া, ওই পক্ষের লোক চলে এসেছে , আমাকে সাজিয়ে গুজিয়ে যেই না স্টেজে বসান হল, বলা নাই কওয়া নাই হঠাৎ মুষলধারে বৃষ্টি ! ডিসেম্বর মাসে এমন বৃষ্টি কেউ দেখেছে বলে শুনিনি। প্যান্ডেলে ত্রিপল নাই, সবার গায়ে দামী কাপড়, হঠাৎ বৃষ্টিতে যে যেদিকে পারে দৌড় , আমি একা বসেছিলাম ফুল দিয়ে সাজানো একটি দোলনায়, গায়ে হলুদের কনে বৃষ্টিতে ভিজছিলাম, ঠিক তখনই তৃত্বীয় বারের মত সেই ফুলের গন্ধটি আবারো পেলাম।
এরপর অনেক বৃষ্টি দেখেছি, অনেক বৃষ্টিতে ভিজেছি , আর কখনো সেই ফুলের গন্ধ/বৃষ্টির গন্ধ আমি আর পাইনি।
হুমম... সেটেল্ড প্রেম করতে মন্চায়

কর না ভাই
না করছে কেডায়? 
হুম। আপনারও তাহলে বৃষ্টিরাশি! আমারও তাই। আমার জন্ম ডিসেম্বরে, জন্মরাতেই নাকি বৃষ্টি হয়েছিল - মায়ের কাছে শুনেছি!
১. ওই গন্ধটাকে হয়তো সোঁদাগন্ধ বলে। মাটির সাথে এর সম্পর্ক আছে! কিন্তু আপনি যেহেতু বারবার গন্ধটা পেয়েছেন, মনে হচ্ছে আপনার অবচেতন মনের কোনো একটা না-বলা আকাঙ্ক্ষার প্রকাশ ওই গন্ধ! আন্দাজ করলাম আর কি!
২. মন খারাপ হলো...
৩. মনে হচ্ছে, সেদিনই আপনার ওই অপ্রকাশিত আকাঙ্ক্ষাটির মৃত্যু ঘটেছিল...
ভিন্নধর্মী একটা লেখা। চমৎকার লাগলো পড়তে।
আমার বৃষ্টিরাশি কিনা জানি না! তবে আমি বৃষ্টি পাগল । আমার জন্ম জনুয়ারীতে ।
১. ওই গন্ধটা সোঁদাগন্ধ নয়। আমি চিনি সোঁদাগন্ধ, মাটি ভিজে গেলে খুব মিষ্টি গন্ধ আসে। বিশ্বাস করেন একদম মিষ্টি ফুলের গন্ধ, কদম ফুলের গন্ধের মত। আমি মাত্র তিনবার গন্ধটা পেয়েছি। as a logical person কোন কোন সময় আপনার এই কথাটার সাথে আমি একমত অবচেতন মনের কোনো একটা না-বলা আকাঙ্ক্ষার প্রকাশ ওই গন্ধ! আবার মাঝে মাঝে মনে হয় জগতে অনেক কিছুই ঘটে যার কোন ব্যাখ্যা নাই, হয়ত তেমন কোন কিছুও হতে পারে ব্যাপারটা।
২. পড়ে যদি মন খারাপ হয় আমার কেমন লেগেছিল বোঝেন, মাঝে মাঝে আমার মনে হয় আমার উপর অভিমান করে চলে যায় নি তো!
৩. আরে ভাই ওইদিন তো আমার পুরাই মৃত্যু ঘটেছিল...
বিয়ে মানেতো মৃত। আপনি আমি উভয়েই মৃত।
ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য আর এত সুন্দর কমেন্টের জন্য আপানারেও ধইন্যা
ওহ! উৎসর্গের জন্য ধইন্যা...
কয়েক কেজি পাঠায়ে দিয়েন, আমি আবার সব তরকারীতে ধইন্যা খাই
কালকের তুমুল বৃষ্টির কারণে কামাল ভাইও চমৎকার স্মৃতিচারণায় আর বৃষ্টিকথনে গেলেন--তুমিও লিখলে বৃষ্টি নিয়ে গা ছমছমে অনুভূতির কথা। এই বরষায় আমরা বৃষ্টি নিয়ে অনেক লেখা পাবো- বুঝতে পারছি
বন্ধুটির কথা পড়ে মনটা খারাপ হল। বৃষ্টিস্নাত ফেরারী ঘ্রাণ অনুসরণ করলে আবার লিখে ফেলো এমন একটি সুন্দর লেখা।
এই বরষায় আমরা বৃষ্টি নিয়ে অনেক লেখা পাবো- বুঝতে পারছি ---------বন্ধু ভুল বুজছো,
তয় অন্য ব্লগার লিখব, সেই হিসাবে পাইতে পার
বৃষ্টিস্নাত ফেরারী ঘ্রাণ অনুসরণ করে তুমিও লিখে ফেলো একটা লেখা, প্রতিক্ষায় রইলাম ।
মন খারাপ হলো ।
লেখাটা খুব ভালো লাগলো। বৃষ্টি এলেই তীব্র মাদকময় ঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ে।
যারা মাদক নেয় তাগো কইয়া দিও, বৃষ্টির দিন আলাদা কইরা মাদক নেবার প্রয়জন নাই
দুই নাম্বার অংশটুকু পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল। পুরো লেখাটা অনেক বেশি সুন্দর। ভালো থাকুন,আপু সবসময়
মন খারাপের জন্য অনেক দুঃখিত। আপ্নিও ভালো থাকুন ভাইয়া সবসময়
কাল কামাল ভাই এর লেখা পড়ে আর আজ আপনার লেখাটা পড়ে কেন জানি আমার প্রচন্ড ইচ্ছে হচ্ছে বৃষ্টি'তে ভেজার। আজ বৃষ্টি হলে অবশ্যই ভিজবো, একা একাই!
বৃষ্টি হলে অবশ্যই ভিজবো, একা একাই! কেন আমার ভাই কই? ওরে নিয়া ভেজ, একা একা ভিজলে সমস্যা আছে।
কি সমস্যা? কুনো সমস্যা নাইক্কা

আইজকা বৃষ্টি আসি আসি করেও আসে না কেন
টুটুল আসছে তো? একা ভিজবানা কইলাম না
টুটুল কেন আসবে? ইচ্ছা তো আমার হইছে, টুটুলের না।
একা ভিজবানা কইলাম না সমস্যা আছে
আরে আজিব তো!

আমি একাই ভিজুম। আপ্নে থাকেন আপ্নের সমস্যা নিয়া
সমস্যা হইলে আমারে কইও না
আগেই না করছি 
মেয়েদের বৃষ্টিতে ভেজার একটা সুন্দর ড্রেস আছে। বলবো?
সুমন কি মাসুম ভাইরে ব্রাশ ফায়ার করলেন নাকি !!!!!
আমি ব্লগে নতুন, সব ইমোর মানে বুঝি না 
হ! ভাবী পরে মনেহয়। খিকজ
আহা ! ভাবিরে ওই ড্রেসে একটু দেখতে মঞ্চায়
মাসুম্ভাইর দিন সাফ তাই পোষাক পছন্দ করেন সাদা-সাফ...
তুমি কেম্নে জানলা? ভাবীরে ভিজতে দেখছ নাকি?
্কি খবর ভাইজান?
১) ষোড়শী লীনা আপার লেখা ভালো লাগলো


২)
৩) ৯ ডিসেম্বর আমার জন্মদিন
একটা বিষয় খুব খিয়াল কইরা, বিয়ার পর থেকে গন্ধ উধাও
ইসসসসসসসস "ষোড়শী লীনা আপা" শুনতেও ভালা লাগল!


আসেন নেক্ট ৯ ডিসেম্বর গায়ে হ্লুদ বার্ডে আর হেপ্পি বার্ডে এক লগে কেক কাটুম নে!
এই বিষয় আমিও খুব খিয়াল করসি!! বিয়ার পর থেকে গন্ধ উধাও !!!
দোস্ত একটা সত্যি কথা কই। তোমার কবিতার চাইতে আমার গদ্য বেশী ভালো লাগছে। মানে গল্প...তোমার এমন চমৎকার লেখা আরো পড়তে চাই...
একটা সত্যি কথা কই ? আমার গদ্য & পদ্য কোনডাই ভালা হয় না, তাও তোমাগো লগে থাকনের জন্য লিখি
দোস্ত এইসব পাট লইয়া লাভ নাই। তোমার গল্পের উপাদান আমার ভীষণ পছন্দ হইছে।
ভালু লাগ্লে আমারু ভালুই লাগে। লিখব বন্ধু, অবশ্যই লিখব, অনেক ধইন্যা তোমারে
লেখায় লাইক দিলাম । ২নং পড়ে মন খারাপ হৈলো একটু
১ আর ৩ নং এ জ্বিনের আভাস পাইলাম ।
লেখায় লাইকের জন্য ধইন্যা দিলাম । কাল থেকে আমারো মন খারাপ , একটু জ্বিনের আভাস আমিও পাই,
তবে আমার জ্বিন ভাল জ্বিন দেখনা শুধু ফুলের গন্ধ দেয়।
জ্বিন ঠিক মানি না, তবে সত্যিই এই রহস্য আমি এখনো উদ্ঘাটন করতে পারিনি,
লীনা, আপনার ছড়া ও কবিতাই বেশি পড়া হয়েছে। কিন্তু আপনার গদ্য অতি চমৎকার। কৌশিকের সঙ্গে একমত আমি।
থেঙ্কু থেঙ্কু মাসুম ভাই, কি খাইবেন কন?
কাচ্চি খাবো
মাসুম ভাই, মেসবা ভাইর লেখায় একটা কমেন্টে আপনি আমারে কাচ্চি খাওয়াইবেন কইসিলেন, চলেন এক লগে খাই, আপনি আমার খাওয়ার বিল দিবেন
আমি আপ্নারটা দিব 
তোমার গদ্য নিয়া আমি যেইটা বলছি কৌশিক আর মাসুম ভাইও তা বললো। দেখছোতো লীনা? আমারে কি খাওয়াইবা কও
লিনা , বন্ধু তোমারে সেই রকম একটা জিনিস দিমু ,
যে জিনিসের গল্প শুনাইলাম সন্ধা বে্লা
শ্বাসরুদ্ধ কর

হাহাহাহহাহা। হ। পুরাই
ব্লগের মধ্যে ইশারা-ইঙ্গিতে এইসব গোপন কথাবার্তা বলা নাজায়েজ, হারাম
কামাল ভাই,
দুই মেয়ে বন্ধুতে ইশারা-ইঙ্গিতে এইসব গোপন কথাবার্তা বলা নাজায়েজ বা হারাম নয়
শরীয়তে নিয়ম আছে, মহিলাদের অনেক কথা মুখে আনা হারাম 
লিনা তোমারে কইসি কল দিমুনে
আপনি কি ইমো ছাড়া কথা বলতে পারেন না
আহা !!
; ছেলেটা এত ভাল লেখে কিন্তু কথা বলতে পারেনা,
( আল্লাহর যে কি বিচার
(
(
(
এটা আমার কাছে মোটেও জ্বীনের গল্প লাগে নাই, অনেক সময় কতো কি অনুভূতি হয় তেমনই কিছু... আর কেন ই বা অমন গন্ধ পেলেন জানি না... তবে অনেকেই পায় শুনেছি...
১৬তেই এতো ভাবুক?... পাকনা মাইয়্যা দেখি!!...
আপনার পদ্য আগে পড়িনাই, তবে আজকের গদ্যটা অনেক ভালো লাগছে... একটুও থেমে যেতে হয়নি, পড়ার আগ্রহ জেগেছে আরো বেশি...
আমি যে পাকনা মাইয়্যা সেইটা এতদিনে বুঝলা !!
আমি ভাবছি তুমি আর জয়িতা আমারে জিন নিয়া খেপাইবা, তোম্রা এত গম্ভীর হলে ব্লগটা যে মরুভুমি হয়ে যাবে। কার হার্ট নিয়া বইসা আছ এফ বিতে তার চেয়ে ব্লগে এসে আমাদের হার্ট ভাল রাখ 
গদ্য ও কবিতা দু'টোই অসাধারণ!!
দুইটার ফিনিশিংও চমৎকার।
মীর, আামি ভেবেছিলাম আপনি রাগ করেছেন, তাই আমার ব্লগে আসেন না।
খুব খুশী হ্লাম আপনার কমেন্টে,
যেদিন আপনার মত অসাধারণ লেখা লিখতে পারব সেদিন আরও খুশী হব।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আপনি আমার চেয়ে অনেক গুণ ভালো লিখেন। এটা যে কেউ বলবে।
আর ওরকম ভাবলেন কি করে মাথায় আসছে না।
এখানে দেখি সবাই বিনয় মজুমদার
ভাল থেক ্মীর 
রাগ মীর করবো ক্যান? রাগ করছি আমি।
কি সব বৃষ্টির কাহিনী কইয়া মন উদাস কইরা দেন।আর এই জংগলে বৃষ্টি-মিষ্টিও হয় না যে ভিজুম।

রাগ কর কেন রাসেল !!!
জংগলে বৃষ্টি-মিষ্টি হয় না, ভিজতে পার না তাইতো বৃষ্টির কাহিনী কইয়া তোমারে একটু বৃষ্টির ছোঁয়া দিলাম।
মানুষের এতো গুন। যেমন কবিতার হাত তেমন গদ্যের। নজর দিলাম না, থু থু
এবার নতুন পোস্ট দাও। অনেকদিন তো হল, নতুন গল্প শোনাও
ওই মিয়া , আমি কি তোমার নানী নাকি? গল্প শুনাইয়া ঘুম পড়াব
তোমার গল্প শুনে ঘুম পায় না তো, জেগে থাকি আর চোখ গোল গোল করে মজা নেই। আসো দুলি
তোমার তো ঘুম দরকার, স্বপ্নে চোখ গোল গোল করে মজা নেও। দোলা দুলি, ঝলাঝুলির সময় কই?

নতুন পোষ্ট দেন জলদি।

ব্লগে পুষ্টের ছড়াছড়ি.।।। আবার পুষ্ট কিয়ের?
আপনারটা আপনি দেন। এইটার ডেট এক্সপায়ার হয়ে গেছে।
আমার নিজের ডেটই এক্সপায়ার হয়ে গেছে।

বিয়ের পরে গন্ধ উধাও......
রহস্যটা ভাবিয়ে তুললো........
মন্তব্য করুন