বিষন্ন বিবমিষা
একটি অবসন্ন সন্ধ্যার আবাসান এই ঘরে
হেলায় ফেলায় পড়ে থাকে কবিতার খাতা, বইপত্র
পোড়া সিগারেট, ছাই, দিয়াশলাই কাঠি যত্রতত্র
কলের টিপ টিপ জলে, রূপোলী রেকাবে
জানালার কার্ণিশে বিষন্ন বিবমিষা ।
হঠাৎ ঘর ছেড়ে পালাতে ইচ্ছে করে
ভীষন পালাতে ইচ্ছে করে
খসে যাওয়া পালকের মত
বসন্তের মত
বড় পালাতে ইচ্ছে করে।
পথে নেমে দেখি
মসৃণ রাজপথে বিষাদের লালা,
সবুজ বনভূমির শেকড়ে শেকড়ে নীল নীল নৈরাশ্য
উদাত্ত নদীর বিবর্ণ ছেঁড়া পালে
কোথাও কোনো লাল-হলুদ ফুলে
বেগুনী-বিষন্ন রেনু।
ভোরের সোনালী রোদের রন্ধ্রে-রন্ধ্রে হতাশা
মেঘের সাথে মেঘের বিষাদের শিৎকার
উঠোনে ছড়ানো ছিটানো নৈরাশ্যের জ্যোৎস্না
ঈগলের খয়েরী ডানায়
পূর্ণতায় কিম্বা অপূর্ণতায়
চেনা চেনা চোখের তারায়
স্বপ্নের মত বিষন্নতা।
চেনা শহর ছেড়ে পালাতে ইচ্ছে করে
ভীষন পালাতে ইচ্ছে করে
বিষাদে ছেয়েছে আকাশ, পুড়েছে মাটি
পালানোর মত্ততায় জ্বলজ্বলে নক্ষত্ররাজি
পালাবে কোথায়!
একটু আঁচল দিও তুমি- শুধু তুমি
ফিকে এই রাত্রিগুলোতে বড় পালাতে ইচ্ছে করে।
সত্যি ইচ্ছে করে। ক্লান্ত লাগে খুব।
কেমন আছেন লীনাপু? মাধূর্য কেমন? কবিতাটা দারুণ লাগলো।
দুলাভাই কেমন সেটা না হয় জেবীন জিজ্ঞেস করবে!
জয়িতা
চারপাশের সবকিছু দেখে আসলেও খুব পালাতে ইচ্ছে করে আমারো কদিন থেকে খুব ক্লান্ত লাগে ।
বেশী ভাল নাইরে ! শশুর হসপিটালে ছিল, গতকাল ও সারাদিন ছিলাম হসপিটালে ছিলাম, কিডনীর সমস্যা, ডায়ালসিস চলছে , যত দিন বাঁচবেন ততদিন চলবে এভাবে।
মাধূর্য খুব মজায় আছে, তার দাদার সাথে তার অনেক খাতির, দাদা এখন তার বাসায় আছে তাই সারাদিন দুজনে খেলে, আমার দেখে খুব ভাল লাগে ।
দুলাভাই আর কেমন থাকবে, বাবার এই অবস্হা, খুব মন খারাপ তার। তারপর শুনছি জেবীন নাকি চলে যাবে,
কবিতাটা কি সত্যি ভাল লাগছে? এই অস্হি্র সময়ে মনের অস্হি্রতার বহিঃপ্রকাশ এই কবিতা।
ভাল থেক।
কাকলী আপু কেমন আছেন?
ওহ বাবা !! মীর দেখি আমার ঘরে !! অনেকদিন কিন্তু মীর আমার ব্লগে আসেন না
এই আপনি আমার নিক নেম জ়ানলেন কি করে?
কেমন আছেন বলেন নাই। ভালো থাকেন সবসময়। শুভেচ্ছা।
মীর
ভালো আছি সবসময়। কিন্তু এই মূহুর্তে খুব কৌতুহল আর হতবাক অবস্হায় আছি,
আপনি আমার নাম জানলেন কি করে?????????? প্লিজ বলেন
আপ্নাকেও শুভেচ্ছা।
মীর এই ব্যাপারে কি চুপ থাকাটা ঠিক হচ্ছে? নামটা কোথায় শুনলেন?
চারপাশের সবকিছু দেখে আসলেও খুব পালাতে ইচ্ছে করে
আমারো কদিন থেকে খুব ক্লান্ত লাগে ।
বেশী ভাল নাইরে ! শশুর হসপিটালে ছিল, গতকাল ও সারাদিন ছিলাম হসপিটালে ছিলাম, কিডনীর সমস্যা, ডায়ালসিস চলছে , যত দিন বাঁচবেন ততদিন চলবে এভাবে।
মাধূর্য খুব মজায় আছে, তার দাদার সাথে তার অনেক খাতির, দাদা এখন তার বাসায় আছে তাই সারাদিন দুজনে খেলে, আমার দেখে খুব ভাল লাগে ।
দুলাভাই আর কেমন থাকবে, বাবার এই অবস্হা, খুব মন খারাপ তার। তারপর শুনছি জেবীন নাকি চলে যাবে,
কবিতাটা কি সত্যি ভাল লাগছে? এই অস্হি্র সময়ে মনের অস্হি্রতার বহিঃপ্রকাশ এই কবিতা।
ভাল থেক।
সত্যি ভালো লাগছে কবিতাটা। মনে হলো নিজের মনেই হয়তো ভাবি এমন।
মাধূর্য়ের জন্য অনেক আদর। মামনিটাকে খুব মনে পড়ে। ওর দাদাভাই এর জন্য শুভকামনা।
অনেক ধইন্যা জয়িতা,
তোমাকে লেখা কমেন্ট টা কেম্নে জানি ২ বার আসছে, একটা মুছে দাও প্লিজ। আর জ়েবীনরে বইল যাওয়ার আগে একদিন দুলাভাইর সাথে যেন দেখা করে যায়।
আয় পালাই
তরে নিয়া পালাইয়া কি লাভ ! পালাইলে অন্য কাউরে নিয়া পালামু ( পিকলুর মত
)

অ
আমার লগে পালাবা না
ওক্কে।
পিকলুর লগে পালাবা.........সে তো তোমারে রেখে একাই পালায় যাবে
আরে আমার সাথে পালানোর জন্যইতো তোর নায়িকারে ছেড়ে গেল
কারণ আমরা শুধুই পালাব
আচ্ছা।
ঘর ছেড়ে পালিয়েছি কতবার। তারপর খেয়াল করে দেখি, আবার সেই ঘরেই ফিরে এসেছি
্কেমন আছ ময়ুখ? তোমার নামটা আমার খুব ভাল লাগে। কবিতা কেমন লাগল তা কিন্তু বলনি
নাগরিক জীবনের ক্লান্তি আর বৈচিত্র্যহীন জীবনের দারুন চিত্রায়ণ। ভালো লাগলো খুব।
অনেক ধন্যবাদ, কেমন আছেন আপনি?
আমারো কেবলই পালাতে ইচ্ছা করে। ইচ্ছা করে ঘুরে দাঁড়িয়েই দেই ছুট...দৌড়, দৌড়, দৌড়...
ভালো লেগেছে। আপনার সব ক'টা লেখা এক এক করে পড়বো।
সবারই কেবল পালাতে ইচ্ছা করে। কিন্তু কেঊ পারিনা।
অনেক ধন্যবাদ লেখা পড়ার জন্য। ভাল থাকবেন।
তোমার কমেন্টটা এতক্ষণ পালাচ্ছিল দেখতে পারছিলাম না, এই মাত্র পেলাম
কমেন্টও তো আমাদেরই করা তাই পালাতে চেয়েও পারলো না।
ু তুমিতো খুব দুষ্টু
পালাবে কোথায় ?
বাংলা সিনামাটা দেখছেন ? খুব সোন্দর
ওইটাতে সুবর্ণা আছে না?
হ, আছে। আমার বৌয়ের বড় বইন
মুভিটা দেখছি। মজার আছে
ভাবীর বড় বোন মানে!! বুঝিনাই 
ভাবী আবার সুবর্ণা আফার মত কিছু করব না তো
বাইচ্চা পুলাপাইন দেইখা রাখতে হইব 
পালাবে কোথায় - দারুন বাংলা সিনেমা! পুরাটা সময় মজায় কাটে!
মেসবাহভাই হুদাই ঝাড়ছে নাকি
নইলে কিছু বলে না যে আর? 
হম্মম্মম্মম্মম !! মেসবা ভাই চুপ কেন
????? সন্দেহ লাগতাছে 
সুবর্ণা আফা আপ্নের জ়্যাঠাস
খাইসেরে !!
আপ্নে দেখি সেলিব্রিটি, আফনের একটা ফটুগ্রাপ দিয়েন ভাইজান
পরে যুদি চান্স না পাই 
লীনা দেখি ভালই বাংলা সিনেমা দেখিস
এই লাইগ্যা জুসিম ভাই তোরে ভালা পায়
হমমম জসিম ভাই থাকলে রুজিনা আফা পালাইব কেম্নে!!!
কুবিতার কথাত কিছু কন নাই

সত্যিই আর ভালো লাগে না...।।
চলেন পালাই !!
এইটা গল্প???
লীনাফা একটা জীনের গফ শুনান।ম্যলাদিন শুনি না।
ওই আমি কি কইসি এইডা গল্প!!
কুবিতার ট্যাগ দেখনা


আনম্যারিড পোলাপাইনের জ়িনের গল্প শুনা ঠিক না
তয় আমি যখন কমেন্ট দিসি তখন ট্যাগ ছিলো ''গল্প''
নিশ্চয় কোন জীনের আছর!!!!!!!!!

হায় হায় !! ক ও কি!!
শেষ মেশ তোমারে জ়িনে ধরল!!!
কুবিতারে গল্প দেখলা!!
এখন তোমারে বিয়া দিব কেম্নে???????
জ়িনে ধরা ছেলেরে কে বিয়ে করবে!!!
(
(
(
একটা ভালো ছেলে পড়াশোনা করতেসে। তারে মনোযোগ দিয়ে সেইটা শেষ করতে দেয়া উচিত। উল্টাপাল্টা লোভ দেখানো কি ঠিক?
মীরের জন্য===



মীরকে

মীর আপ্নে আসল কথা রেখে খালি ডালপালায় ঘোরাঘুরি করছেন, এটা কি উচিত হচ্ছে? আমার সাথে এই রহস্য করার কোন মানে আছে?
আপনি এত মুখোশ পরে থাকতে চান কেন? ্নিশ্চই কোন সমস্যা আছে
কাকলী আফায় তাইলে আপনে? পালাইতে মন চাইরে খবর দেবোনে।
হম!!! কেন কাকলী আফার নামে কি হুলিয়া জ়ারী হইছে
!!!!!!!!!!!!!!!
আমার লগে পালাইবেন!
আমি ভাই অশান্তির সেরা লোক !!!!
আমার সাথে পালাইলে আফনার অশান্তী বাড়ব।

পালিয়ে যাবেন কোথায় ? এই প্রযুক্তির যুগে হারিয়ে যাওযার ও কোন চান্স নাই।
সেটাইতো বললাম পালাবো কোথায়? কারো কাছে একটূ আশ্রয় চাই পালানোর
আমারো কেবলই পালাতে ইচ্ছা করে। ইচ্ছা করে ঘুরে দাঁড়িয়েই দেই ছুট...দৌড়, দৌড়, দৌড়..
কবিতাটা অসাধারণ লেগেছে লীনা। একটা গান শুনেছিলাম "তোমার সাজানো ঘর। এখনো সাজানো রয়েছে, জানালায় নীল পর্দা দোলে টেবিলের ফুলগুলো শুকিয়েছে............"। কবিতাটা পড়েী গানটার কথা কেন যেন মনে পড়ে গেল।
সবারই মনে হয় কেবল পালাতে ইচ্ছা করে, কিনটু পারেনা, অদৃশ্য শেকলে বন্দী আমরা
গানটা আমি শুনিনি, শুনতে ইচ্ছে হচ্ছে, থাকলে লিঙ্ক দিয়েন। হয়ত যে লিখেছে তারও আমার মতই বিষন্ন লাগছিল।
অনেক ভাল থাকবেন তানবীরা
গানটা তপন চৌধুরী কিংবা রেনেসার হবে। অনলাইনে পেলাম না
আহা আঁচল যদি পাওয়া যেত, তবে সত্যিই পালানো হতো...
খু উ ব ভাল্লাগছে কবিতা...ধন্যবাদ
হমমমমম ! আঁচলের বড় অভাব। ভাল্লাগছে শুনে আমারো ভাল্লাগছে
মন্তব্য করুন