অনুসন্ধান

ইউজার লগইন

অনলাইনে

এখন জন অতিথি অনলাইন

শুভ জন্মদিন কাওসার!!!

আজ ফেসবুকে ঢুকতেই একটা নোটিফিকেশন চোখে পড়ল।

দেখি আজ আমাদের কাওসারের জন্মদিন।

ওখানে উইশ করে এলেও এই উছিলায় একটা পোস্ট দেয়ার লোভ সামলানো গেলনা।

সেই সাথে এখানকার ব্লগার বন্ধুদেরও জানাতে ইচ্ছে করল।

তাই জানিয়ে গেলাম।

শুভ জন্মদিন কাওসার।

ভাল থাকুন, দীর্ঘ কি-বোর্ডজীবি হোন এই কামনা রইল।
কেক-কোকের ইমো দেয়া গেলনা বলে ব্যাপক কষ্টিত হলাম।

কেমন গেল বছরটা?

লেখাটা শুরু করতে হয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে নিয়ে। ২০০৯ সাল কেমন গেল জানতে হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বছরটায় সবাইকে কেমন রেখেছে সেটা জানাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারনেট যে কেউ ঘাটাঘাটি করলে জানতে পারবেন প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি কৌতুক গল্প তৈরি হয় মার্কিন প্রেসিডেন্টকে নিয়ে। জর্জ ডব্লিউ বুশকে নিয়ে যত গল্প আছে তা লিখলে মহাকাব্য হয়ে যাবে। কিন্তু ২০০৯ সাল তো বারাক ওবামার সময়।

গাঞ্জা কাহিনী ]]] ২ [[[

আমাদের ক্লাশ মেট করিম। ক্লাশে রোল ছিল - ২। বুঝতেই পারছেন , ভালো ছাত্র। জীবনে লক্ষ্য ডাক্তার হবার , ডাক্তার ও সে হয়েছে। চেম্বার আছে আবার পিজি তে ভালো সার্জন হিসাবে নাম ডাক ও নাকি আছে। কিন্তু আমরা অবশ্য তার কাছে যাইনা অসুখ বিসুখে। কেন যাইনা সে এক বিরাট ইতিহাস।

আমাদের আনন্দ

আমাদের আনন্দের জীবনটাই জানি কেমন! মফস্বল শহেরর ছেলে সে। স্মার্ট, সুদর্শন। পড়াশুনাটা শেষ করে জীবন জীবিকার সন্ধানে একই ট্রেনে ঢাকা আসার পথে পরিচয় হয় মেলিতার সাথে। মেলিতা ঢাকার কোনো এক বিখ্যাত কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। সাত ঘন্টা খুব বেশি সময় না, আবার কমো না ! মেলিতা আনন্দের জীবনটা এলোমেলো করে নেমে যায় এয়ারপোর্ট স্টেশনে।

হাতুড়ে গদ্য (স্বপ্নাহত)

মেয়েটা দাঁড়িয়ে। শীতার্ত রাতের শুরুর দিকে, মৃতপ্রায় জানালা ধরে। অসাবধানে বানানো শরবতে; গ্লাসের কার্ণিশে যেমন এক-দু’দানা চিনি লেগে থাকে, তেমনি তার চুলের কার্ণিশ ঘেঁষে কয়েকটা রোদের দানা চুপটি করে বসে ছিলো একটু ছোঁয়াতেই মিলিয়ে যাবার অপেক্ষায়। নীচে রাস্তায় টুনটুন ছন্দে রিকশার নুপুর, সাথে হাইওয়ে থেকে ভেসে আসা দুরপাল্লার যানের বেস; অন্যরকম আবহ সংগীতে ভরিয়ে তুলছে পরিবেশ।

মাত্র ১ দিন বাকী...

মাত্র ১ দিন বাকী । ৩০ ডিসেম্বর সকাল ১১ টায় সুন্দরবন যাইতেছি। সূর্য উৎসব করতে। ১৫৫ জনের মতো। ভালো, মন্দ, চিকন, মোটা, সাদা, কালো, শ্যামলা, লম্বা, বাঁইট্টা, পোলা, মাইয়া, ভালো মানুষ, খারাপ মানুষ.....

শীতের সময় কী কেউ প্যারিস যায়?

ট্রেনে করে ইউরোপ ভ্রমনের অভিজ্ঞতা আমার মূলত সিনেমায়। দিলওয়ালা দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে ছবিতে শাহরুখ খান হাত বাড়িয়ে আছে আর ট্রেন ধরতে ছুটছে কাজল। লন্ডন থেকে শুরু হয়ে জুরিখে যেতে যেতে প্রেম। এরচেয়েও বেশি লোভনীয় ছিল জুলি ডিপলি ও ইথান হকের বিফোর সানরাইজ। দুজনের ট্রেনে পরিচয়, তারপর ভিয়েনা এক রাতের জন্য নেমে যাওয়া এবং রাত কাটানো। ছবি হিসেবে অসাধারণ।

সুতীব্র উচ্চাশা, নস্টালজিয়ার আংতক...!

শীতকালে রাত যখন বাড়তে থাকতো, প্রতি ঘন্টার সময় ঘন্টা-ধ্বনির আওয়াজটা ক্রমশই স্পষ্ট হয়ে উঠতো। অনেক দূর থেকে ভেসে আসতো শব্দটা...

পুলওভার

শীত হামা দিতে আসছে গুটি গুটি পায়ে, ছুটির দিনের জমানো কাজের সাথে যোগ হলো নতুন ব্যস্ততা। তুলে রাখা গরম কাপড়গুলো দেখছে রোদ, ভাঙছে বছরের আড়মোড়। নানান কাপড়ের মাঝে সুটকেসের তলায় হালকা বাদামী রঙের কাপড়টার আভাস এক লহমায় মনকে দারুন এক আনন্দের আবেশে ভরিয়ে দিলো।

গাঞ্জা কাহিনী ]]] ১ [[[

গত মাসের ২০ তারিখে স্কুল ফ্রেন্ডদের সবাই কে দাওয়াত করেছিলাম বাসায়। দাওয়াত পাইয়া একদল বন্ধু অগ্রগামী অতিথি হিসাবে আগের দিন রাতেই আইসা হাজির, বাসায় বউ-বাচ্চা ফেইলা

সারা রাত ধরে আড্ডা , কার্ড খেলা আর ধোয়া আর তরলে গলধঃকরন। সেই আড্ডায় হাসতে হাসতে গড়া গড়ি খাওয়ার মত অবস্থা একেক জনের কাহিনী শুইন্যা।

সন্ধান

নিজের সাথে দেখা হয়না অনেক দিন। নিজেকে ছাড়া বেঁচে থাকতে গিয়ে আজ কাল নিঃশ্বাসে অক্সিজেনের ঘাটতি অনুভূত হয়, প্রতিবাদে কামারের দোকানের হাপরের মত ফুঁসে উঠে ফুসফুস জোড়া, হাতুড়ি পেটায় হৃদয় নামক একটা লহুশোধক প্রকোষ্ঠে।

নিঃশব্দ ঘূনপোকা

কলরব, কোলাহলেও মেয়েটা ডুবে যায় একাকীত্বে , অনুভব করে শুধুই শূন্যতা ভিতরে, বাহিরে....সর্বত্র। এই একাকীত্ব বোধ তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে ঝড়িয়ে ধরে। নাকি সে নিজেই কখনো একাকীত্বকে আপন করে নেয় তাও সে এখন আর জানে না। মাঝে মাঝে নিজেকে মনে হয় খুব আনেকারা এক হিসাবরক্ষক যে কখনো জীবনের হিসাব মিলাতে পারে না......হিসাব করতে গেলেই গরমিল হয়.....কাটাকুটিতে ভরে যায় খাতাটা।একটা গোলকধাধায় যেন আটকে আছে মনটা। বড্ড এক

কাছের মানুষ দূরের মানুষ

দিনকে দিন যেনো সময় কমে আসছে। কথাটা কি ঠিক? না ঠিক নয়। সময় প্রত্যেকের জন্য সমান চব্বিশ ঘন্টা। আমরা আমাদের পছন্দের কাজ করতে করতে গুরূত্বপূর্ন জিনিসের জন্য সময় বের করতে পারি না। কিন্তু দোষ দেই সময় ব্যাটার ঘাড়ে। বই পড়া একসময় নেশার মতো ছিল। অফিসেও বকা খেয়েছি বই পড়ার জন্য। বাংলা বই পড়তেই বেশি ভালো লাগে। খুব ভালো বিখ্যাত কিংবা আলোচনাকারী বই না হলে ইংরেজী কিংবা ডাচ বই পড়ি না। মাতৃভাষাটাই কাছের মনে হয়।

দিলে চোট দিলিরে শেফালী । পর্ব ((১))

তুমি স্বপনে কইয়াছিলে,

১)শইলের যত্ন নিও,
২)ঠিক মত খাইও,
৩)ঠিক মত ঘুমাইও
৪) আর আমার কথা ইয়াদ কইরো ।

বিশ্বাস করো, তোমার কতা মানতে গিয়া উপ্রেত্তে নিচে আইতে আইতে তোমার কতা আর ইয়াদ থাকেনা।।

==============================
==============================

একদা, পূর্ণিনা নিশিতে চকচইক্কা চান দেইখ্যা তোমারে কইছিলাম , ওই চান্ডারে ফুল বানায়া তোমার খোপায় দিমু ,

নিসঃঙ্গ প্রহর

সবুজ লনটার শেষ দিকে কামিনী গাছটা সাদা ফুলে ভরে আছে; জোস্নার আলোয় ফুলগুলি যেন অপার্থিব সৌন্দর্য ছড়িয়ে দিয়েছে চারিদিকে। দূর থেকে সেই ফুলের সৌরভে মুগ্ধ এক যুবক আনমোনে গুন গুন করে গান গাইছে। নিকষ অন্ধকারে শুধু সিগারেটের লাল আভা মাঝে মাঝে জ্বলে উঠছে। কামিনী ফুলের সৌন্দর্যের সাথে আরো একটি বিষয় যুবককে আবিষ্ট করে  আছে। বাতাসের দোলায় সরে যাওয়া পর্দার ফাঁক দিয়ে ঘরটির মৃদু আলোয় কিছুই প্রায় দেখা যা

ব্যানার

আমরা বন্ধু ব্লগের জন্য যে কেউ ব্যানার করতে পারেন। ব্যানার প্রদর্শনের ব্যাপারে নির্বাচকমণ্ডলীর সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত। আকার ১০০০ x ১৫০ পিক্সেল। ইমেইল করে দিন zogazog এট আমরাবন্ধু ডট com এবং সেই সাথে ফ্লিকার থ্রেডে আপলোড করুন ফ্লিকার থ্রেড

● আজকের ব্যানার শিল্পী : নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

ব্যানারালোচনা

সপ্তাহের সেরা পাঁচ