কা কা কা
বাংলা ব্লগের কাক কারা সেটা বোধকরি সবাই জানে। নতুন করে ঘর গোছাতে আসলাম। এইখানে আসার জন্য কয়দিন ধরেই উড়তাছি। আগে একটু রেষ্ট নিয়ে নিই। তারপর শুরু করুমনে। ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার সম্মন্ধে জানতে প্রশ্ন করুন...
ছবির হাট গিয়ে জানতে পারলাম অনেকেই নাকি আমাকে চিনতে/বুঝতে পারেন না...
এই দুস্ক কই রাখি???
তাই ভাবলাম একটা পরিচিতি মূলক পোস্ট দেই,
জেখানে যার যা খুশি আমাকে নিয়ে কুচ্চেন করতে পারবেন...
আম্মো নিজেরে এট্টু বিশ্লেষনাত্মক স্টাইলে বুঝানির চেষ্টা করমু...
তো আমারে লইয়া যার যা কুচ্চেন কইরা ফালান...
উত্তর গ্যারান্তেদ...
এই সব ভালো লাগে
তবে জীবনবাবুর কবিতা দিয়েই শুরু হোক............
(এই সব ভালো লাগে) : জানালার ফাঁক দিয়ে ভোরের সোনালি রোদ এসে
আমারে ঘুমাতে দেখে বিছানায়,—আমার কাতর চোখ, আমার বিমর্ষ ম্লান চুল –
এই নিয়ে খেলা করে: জানে সে যে বহুদিন আগে আমি করেছি কি ভুল
পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমাহীন গাঢ় এক রূপসীর মুখ ভালোবেসে,
পউষের শেষ রাতে আজো আমি দেখি চেয়ে আবার সে আমাদের দেশে
ফিরে এল; রং তার কেমন তা জানে অই টসটসে ভিজে জামরুল,
বন্ধুত্বের জয় হোক
নতুন খাতায় লিখার সময় সুন্দর করে লিখতে ইচ্ছা করে। নতুন ব্লগে লেখার সময়ও একই অনুভুতি হচ্ছে। ইচ্ছা ছিল খুব সুন্দর করে কিছু একটা লিখবো কিন্ত দুই দিন ধরে কি লিখবো তাই বুঝতে পারছি না। আগে সময় কাটানো ছিল খুব মুশকিল, এখন সময়ই আমাকে প্রতিনিয়ত কাটছে। অফিস থেকে ভাবি বাসায় গিয়ে লিখবো , বাসা থেকে মনে হয় অফিসে যদি সময় পাই কয়েক লাইন হলেও লিখবো। শেষ পর্যন্ত বসলাম যখন তখন কিছু একটা লিখেই ছাড়বো আজ
একজন কম্প্যুকানা লোকের অসাধ্যসাধন (উৎসর্গ: কাজী সাব)
আমি একজন কম্প্যুকানা। যদিও বাংলাদেশে চাকরী করার সময় ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র কলিগদের কাছে আমি বিশাল টেকি-এক্সপার্ট ছিলাম, কারন কম্প্যুর ব্যাপারে তাদের জ্ঞান মাইনাসের দিকে ১০০। তারা আমারে বলতো, "তুমি ফ্রি আছো আজ?
মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা আসলে কতো ??
খুব সম্ভবত বদরুদ্দিন উমরের একটা লেখা পড়েছিলাম। উনি আক্ষেপ করে
বলেছিলেন " দেশে সৈনিকের সংখ্যা বেরে যাচ্ছে "। হয়তো এ জন্যই পত্রিকার পাতায় আজ কাল হড়েক রকমের সৈনিকের নাম চোখে পরে। ৫২য় ফিডার খাওয়া শিশুও অনেক সময় ভাষা সৈনিক হয়ে যায়, একাত্তরে ঘরের নিরাপদ পরিবেশ আকাশবাণী বা স্বাধীন বাঙলা বেতার কেন্দ্র শোনা যুবাও হয়ে যায় বীর মুক্তিযোদ্ধা। আসলে মুক্তিযোদ্ধা সংখ্যা কতো ?
জাগরনের গান
হবে, হতেই হবে
দাবী একটাই, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই--- এই বাংলায়।
হবে, হতেই হবে।
নিশি কথন
বিকেলের আলোটা খোলা হাওয়ায় রাখা কর্পুরের মতই উবে গিয়ে ধেয়ে আসে তরল আধাঁর। এই মহেন্দ্র ক্ষনে কিছুটা ব্যাকুলতা নিয়েই শুরু হয় আমার নিত্যনৈমিত্যিক দিন, আজো তার ব্যাতিক্রম কিছু নয়। টাইগারের চায়ের দোকানে কখন যে ল্যাম্পপোষ্টগুলো সূর্য্যকে প্রতিস্থাপন করে একদমই বুঝা যায়না যতক্ষন না সন্ধ্যাবাতির ঝাঁজালো ঘ্রান নাকে না আসে। আলসেতে পাওয়া কুকুরের মত আমিও গা ঝাড়া দিয়ে হাত-পা টেনেটুনে চায়ের বিল মিটিয়ে বেড়িয়ে পড়ি।
গরমপত্র ১
হুনছেন নিহি? নিজামী ছাবে কী কইছে? কইছে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় নাকি জামাতিস্লমীরই পরোক্ষ ভূমিকা আছিলো আসলে। বাকী সব ঝুট হ্যায়।
বাচ্চালোগ তালিয়া বাজাও, মুরোদ মাইনসে কহো মারহাবা মারহাবা।
#
আবার কইছে তাগো এই অবদানের কথা নিহি কেউ অস্বীকার করবার পারবো না। হুশিয়ার কইলাম খবর্দার। অস্বীকার কইরেন না। তাইলে কইলাম খবর আছে। রগ কাইট্টালাইবো। হাড্ডিগুড্ডি খবর্দার।
#
প্যারিসে আমি (পর্ব-১)
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) মন্ত্রী পর্যায়ের ৭ম সম্মেলন জেনেভায় হবে শুনে মনটা একটু খারাপই হয়েছিল। কারণ এর আগে আমি সুইজারল্যান্ড গেছি, এবং জেনেভা, জুরিখ ও দাভোসের অনেকখানি আমার দেখা হয়েছে। নিজের পয়শায় দেশ-বিদেশ ঘোরার সামর্থ্য আমার নাই, আমন্ত্রণে অথবা অফিসের অর্থে যেতে হয়। ভেবেছিলাম এবার সম্মেলন হবে নতুন কোনো দেশে, কাজের ছলে নতুন একটা দেশও দেখা হবে।
আমিও ব্লগে আইসা পরছি.........
ওরেরে আমি ব্লগে ঢুইক্কা গেছি ......অহন খালি ব্লগিং.........
বর্ণচোরা - ২
বাইরে আসার পর থেকে সব মিলিয়ে খারাপ ঘটনার শেষ নেই। কাজে প্রায়ই শুনতে হয় বাংলাদেশীদের বদনাম। মুখ বুঝে সহ্য করি। কিন্তু মাঝে মাঝে কিছু ব্যাতিক্রমী ঘটনা চোখে পড়ে যায়। নিজের মনে হাসি আর চিন্তা করি “কৃষ্ণ করলে লীলা খেলা আমি করলে পাপ” । আমার বাসায় বাঙ্গালী আমরা তিন ভাই আর সবাই বিদেশী। এদের সাথে আছি অনেক দিন হয়। এর মাঝে ১ জন ঘানা, ১ জন নাইজেরিয়া, ৩ জন বুলগেরিয়া ও ২ জন রুমানিয়া। মহাদেশ ভিত্তিতে ওরা সংখ্যা
একজন সুবিধাবাদিনীর পক্ষ থেকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
অফিসে অসম্ভব ব্যস্ত আর বিভিন্ন কারনে মানসিকভাবে পর্যুদস্ত। বেশি ব্যস্ত থাকলে যা হয় কাজ হয় না বেশি কিন্তু ব্যস্ত ব্যস্ত ভাব নিয়ে সারাক্ষন একটা অকারণ টেনশান হতে থাকে। বিভিন্ন কারনে অকারনে বিভিন্ন ওয়েবগুলোতে বেশি ক্লিক করা হয়। মন বসাতে পারি না, কি করলে ভালো লাগতো তাও জানি না। জীবন সব সময় এক রকম থাকে না জানি, কিন্তু যা যা জানি তাও সব সময় মন থেকে মেনে নিতে পারি না। মেনে নেয়ার ক্ষমতা নিয়ে আমি পৃথিবীতে আ