সেই যে আমার নানা রং এর দিনগুলি..২য় পর্ব
কয়েকদিন থেকে ভাবছিলাম যাদের সাথে পড়াশুনা করেছি তারা কি আমাকে চিনবে? কিম্বা যারা আমাকে মনে রেখেছে তাদের স্মৃতিতে আমার কোন বৈশিষ্ট্য রেখাপাত করে আছে। এমন কেউ কি আসবে যে কিনা আমাকে মনে করেই আসবে? আমি যাদের খোঁজ নেয়ার জন্য চেষ্টা করেছি, এতো গুলি বছরে কোনদিন হটাৎ দেখা হবে সেই প্রত্যাশা করেছি তারা কি আসবে?
আজ জন্মদিন তোমার তাই শুভেচ্ছা তোমায়.................(কেউ লেখা বুঝে না বলে আবার টাইপ করলাম)
খুব ইচ্ছে করছিলো একটা কবিতা লিখি কিন্তু কথায় বলে না গরীবের সাধ থাকলেও সাধ্য থাকে না।সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় ঘটাতে পারলাম না।তবে কাল রাত থেকেই বারবার মনে হচ্ছে আজ একটা বিশেষ দিন।অবশ্য ক্রেডিট টুটুলের, টুটুল বলেছে আজ জেবীনের জন্মদিন।তারপর থেকেই ভাবছি কিন্তু অগোছালো আমি ভাবনার সাথে তাল মিলাতে পারি না।কাল রাতে জানার পর থেকেই আমার খুব প্রিয় শিউলি গাছটার কথা মনে পড়লো, যার নীচে ফুলে ঘাসগুলো সাদা হয়
পর সমাচার এইযে...
পর সমাচার এইযে, এগেইন, আবার, পুনরায়, বারংবার, ফের, বগুতবার চেষ্টা তদবীর করিয়া কিছুই লেখিতে পরতেছিনা। ব্যায়াপক ঝামেলার মইধ্যে আছি। লেকতে চাই, লেকতে পারিনা...। কী করুম কন ???
এক ঝলক ক্যাম্পাস
১৬ তারিখে একটা কাজে মাকে নিয়ে বেরিয়েছিলাম পুরান ঢাকার দিকে। রিকশা যখন শিশু একাডেমী অতিক্রম করছিলো তখন হঠাৎ ডান দিকে চোখ পড়তেই মনে হল আজ তো ক্যাম্পাসে মেলা হওয়ার কথা। সাথে সাথে আম্মার কাছে আবদার করে বসলাম। কাজ শেষে তোমার যত তাড়াই থাকুক আজ আমি মেলা দেখে যাব।
একজন অপু ভাইয়া ।
ঘটনা ডা ৯৭ সালের দিকে। মামার কল্যানে জীবনে পত্থম চাকুরী পাইছি , ডিগ্রী পাশ না করতেই। তো বন্ধুরা কইলো - খাওয়া। আমিও কইলাম খাওয়ামু, সমস্যা কি। বেতন ডা পাইতে দে। মাস যায় , বেতন পাই, মাগার খাওয়ানোর নাম মুখে লইনা। কয়েক মাস গেল , আমি খাওয়ানুর কথা ইচ্ছা কইরাই ভুইলা গেলাম একদিন।
আজাইরা পেন পেন ( কেউ পইড়া বিরক্ত হইলে দোষ নাই )
সপ্তায় দুই দিন কামলা মারি শুক্র আর শনি। বাকী পাঁচ দিন আল্লাহ পাকের রহমতে খাই আর ঘুমাই । কোনো চিন্তার ধারে কাছে নাই । ঋন করতে করতে নিজেরে বন্ধক রাখার লোক খুজতেছি । শালার এমন এক কপাল নিয়ে দুনিয়াতে আসছি, একটা ইংলিশ মেয়ের কাছেও নিজেরে গছাইতে পারলাম নাহ।
অসম্পুর্ণ
তুমি এসেছিলে সঙ্গী হয়ে
আমার দেয়ালবন্দী অন্ধকারে।
ছুঁয়ে ছিলাম তোমায়
মাঝ রাত্রির একাকিত্বে ।
তোমার প্রতিটি অঙ্গে ছিলো
আমার অবাধ বিচরণ।
অক্ষরগুলো আজো চিৎকার করে
প্রমান দেয় আমার গভীরতম স্পর্শের।
তুমি এসেছিলে বৃষ্টি হয়ে
আমার উত্তপ্ত শরীর উন্মুখ ছিলো
তুমি ফোঁটায় ফোঁটায় আছড়ে পড়েছিলো আমাতে।
জুড়িয়ে ছিলাম শরীর, মজে ছিলাম তোমাতে।
(অসম্পুর্ণ একটি উপাখ্যান-ফেসবুক নোট থেকে পরিমার্জিত)
পথ চলা হলো শুরু.....................
কয়েকদিন আগেই প্রবেশনাম্বার পাইছি..............। আইতাছি যাইতাছি পরিচিতজনদের দেখা পাচ্ছি যত ভাল লাগতাছে তত। ভার্চুয়াল জগতের প্রতি প্রচন্ড একটা মোহছিল................
চিন্তিত-চিত্তে প্রবেশ করিলাম...
দারোয়ান ট্রেনিং-এর ক্লাস-এ একটা রাশিয়ান পোলা আছে ভাবতাম! আইজ শুনি হ্যায় রাশিয়ান নাহ- লিথুনিয়ান! আইয়া জিগাইতেছে- আমার ধরে পিএস্পি-র কুনো গেম আছে নি! কইলাম আমার এক্কান আদি যুগের পিএস-২ আছে আর সেইটাতে আমি শুদু একটা গেম-ই খেলি- প্রো এভোলিউশান সকার! আসলে আমার পিএস-২-ও নাই! কিছুই নাই কইলে ক্যামুন শুনায় তাই কইলাম আরকি!
আমিও বন্ধু হতে এসে পরলাম
এই ব্লগের অ্যাড্রেস পাওয়ার পরই (১৩ই ডিসেম্বর) এখানে আসার জন্য মেইল করলাম আর রিপ্লাই পেলাম আজ :-O
অ্যাকাউন্ট পেতে সময়টা একটু বেশি লেগে গেল না? এই ব্যাপারটার দিকে একটু দৃষ্টি দিতে ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
যাই হোক এখানে এসে দেখি অনেকেই আমারে রেখে আগেই চলে আসছে X( কিন্তু আমিও ছারার বান্দা নয় তাই পিছ পিছ চলে আসলাম :>
সেই যে আমার নানা রংয়ের দিনগুলি..
কয়েক দিন থেকে একটা ঘটনা খুব মনে পড়ছে। এরকমই ঘন কুয়াশা ছিল তখন। সেসময় আমি কলেজে পড়ি, সম্ভবত ফার্স্ট ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়েছে মাত্র। আমি খুব সকালে বের হয়েছি বাসা থেকে, বাস স্টপেজে যেতেই একটা বাস এসে থামলো, বাসের বেশীর ভাগ সীট ফাঁকা। ক্যন্টনমেন্টে এরকম দৃশ্য খুব কম দেখা যেত তখন, কারন একটা বাসের পর আরেকটা বাসের জন্য দীর্ঘসময় অপেক্ষা করতে হতো, তাই ভীড়ও হতো অনেক বেশী। ফাঁকা বাসে রানীর হালে
বাংলা গ্যালারী ডট কম ... যেখানে আর্কাইভ করা আছে মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য ছবি
[ যদিও নীতিমালা এখনো সম্পূর্ণ নয় তথাপিও এই পোস্ট হয়তো কপি পেস্ট এর আওতায় পরবে। হয়তো কোন সাইটের বিজ্ঞাপনের আওতায় পরবে। তারপরেও দিচ্ছি। কারণ এখানে সংরক্ষিত আছে আমাদের জাতীয় জীবনের সবচাইতে বড় অর্জন স্বাধীনতা এবং সেই স্বাধীনতা অর্জনের পথে সংঘটিত মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য ছবি। প্রিয় মডারেটর শুধু মাত্র এই বিষয়টি বিবেচনায় এনে পোস্টটি রাখার জন্য বিবেচনাকৃত। ]
একজন অপদার্থ মুক্তিযোদ্ধার কথা বলি?
যুদ্ধ শেষ হয়েছে মাত্র। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ এর বিজয়োল্লাসের রেশ কাটেনি তখনো। সমস্ত গ্রামে মাত্র একজন অপদার্থ লোক মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিল। সবাই ধরে নিয়েছিল ফিরে আসবে না সে। কিন্তু সারা গ্রামকে তাক লাগিয়ে যুদ্ধ শেষে ফিরে আসে আহমদ নবী। ফিরে আসে বিজয়ীর বেশে কাঁধে রাইফেল ঝুলিয়ে। ফিরে আসে তার পরিবারের কাছে। অভাবের সংসারেও উৎসব লেগে যায় আহমদ নবীর প্রত্যাবর্তনে। একমাত্র মুক্তিযোদ্ধা ফিরে আসায় যুদ্ধে যোগ না
আজ তোমায় খুব মনে পরছে
এইতো কদিন আগেই টিউবওয়েল চেপে বালতি ভরাতে তোমার পিচ্চিটাকে গোছাল করাবে বলে। ঠান্ডা লেগে যাবে বলে, গরম পানি মেশাতে কোন দিনো ভূলে যেতে না। গোছল করিয়ে গা মুছে দিতে রোদে দাড় করিয়ে, সরিষা তের মেখে দিতে সারা গায়ে। বেশ কড়া গলায় বলতে, ইস্কুলে গিয়ে মনোযোগ দিয়ে পড়া-লেখা করতে, মারা মারি না করতে, খেলা-ধুলা করে গায়ে ধুলো বালি না মাখতে, আরো অনেক উপদেশ, শাসন.....................
কামিনী কাঞ্চনের কনিষ্ঠা কন্যা কাকলি...
আসেন, বেবাকতে মিল্যা ক অক্ষর দিয়া রচিত একখান বিশাল বাক্য মুখস্ত করি :
কামিনী কাঞ্চনের কনিষ্ঠা কন্যা কাকলি কপাল কুঞ্চিত করিয়া কাকাকে কহিলো- কাকা, কাক কা-কা করে কেনো ?
কাকা কহিলেন- কন্যা, কপাল কুঞ্চিত করিতেছো কেনো ? কাক কা-কা করিবেই, কেনোনা কা-কা করাই কাকের কাজ...