ইউজার লগইন
সমালোচনা
পাঠ প্রতিক্রিয়া : রশীদ করীম
রশীদ করীমের উপন্যাস সমগ্র পড়া শেষ করলাম।
সেই ১৯৬১ এ লেখা প্রথম উপন্যাস “উত্তম পুরুষ” থেকে ১৯৯৩ এ লেখা শেষ উপন্যাস “লাঞ্চবক্স” পর্যন্ত। প্রথমেই বইলা রাখা ভালো, আমি কোনো সমালোচক নই। যার জন্য এই উপন্যাস সমগ্র নিয়া যা যা লিখতেছি তা সবই আমার নিজস্ব ভাবনা।
উপন্যাস সমগ্র পড়বার একটা সুবিধা আছে। বিভিন্ন সময়ে লেখকের বিভিন্ন রকম ভাবনা-চিন্তা গুলারে এক মলাটে পাওয়া যায়। তাতে লেখকের চরিত্র সম্পর্কেও মোটামুটি বেশ পরিষ্কার ধারণা জন্মায়। যাক এইসকল কথাবার্তা, পাঠ প্রতিক্রিয়ায় আসি।
ধন্য ধন্য।। বলি তারে......
ভ্রমণ কাহিনী
গত রোববার,ভোর বেলা চেপে বসলাম বাসে। গন্তব্য ইযু পেনিনসুলা।। । এটি জাপানের সিযুওকা আইল্যাণ্ডে অবস্থিত।।।। বাসে মজা করতে করতে ঘন্টা চারেক পর পৌঁছে গেলাম।, ইযুর দোগাসীমাতে।।। আকাশ ঝকঝকে থাকলেও, বিধি বাম। অতিরিক্ত বাতাসের কারণে,একটুর জন্য সমুদ্র ভ্রমণটা মিস হয়ে গেল। চললাম, কাওয়াজুতে। সেখানে আছে, সাতটা পাহাড়ি ঝর্ণা। ঝর্ণাকে এরা দারু বলে, আর সাত সংখ্যা জাপানিজে হল- নানা।। । নানাদারুর কাছে গিয়ে আমার বাকরুদ্ধ হয়ে গেল।াম। সাত ঝর্ণার সাতটা রূপ। একটা সাপের মত, তাই হেবি দারু।। একটা চিংড়ি মাছের মত, তাই নাম এবিদারু। একটা কেটলীর মত, তাই কামাদারু। একটা প্রথমেই চোখে পড়ে, তাি নাম প্রথম দর্শন মানে হাক্কেইদারু, একটার নাম দেআইদারুএটার মানে হল দেখা হওয়া বা সাক্ষাত। কাঁকড়ার মত যেটা সেটার নাম কানিদারু।
ব্যবচ্ছেদ
আমার এ পোষ্টের মধ্যে দিয়ে এবি সম্বন্ধে আমার ষড়যন্ত্রমূলক মনোভাব, আমার মন্দ রাজনৈতিক স্বভাব, কূটকাচালি চরিত্র বিশ্লেষনের জন্য সবাইকে সাদর আহবান জানানো হলো। যারা আমাকে অনেক অপছন্দ করেন, আমার পোষ্ট এড়িয়ে যান তারাও দয়া করে তাদের মূল্যবান মতামত এখানে জানিয়ে যাবেন, এইটুকু প্রার্থনা।
“আমরা বন্ধু” ব্লগটি অনেক দিক থেকে অন্য ব্লগের জন্যে উদাহরন হতে পারে।
এটাকে প্রায় ক্যাচাল বিহীন ব্লগ বলা চলে।
বিভিন্ন নিকের আড়ালে ছদ্ম আক্রমন নেই এখানে।
মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কিংবা সস্তা চটুল বিষয় নিয়ে অকারণে বাহারী পোষ্টও নেই খুব একটা।
ব্লগের বেশিরভাগ মানুষের চিন্তা ভাবনার মধ্যে একটা নৈতিক মিল আছে।
মডারেটেড ব্লগ হওয়া সত্বেও এখানে মডারেটরের ক্ষমতা দেখানোর মহড়া নেই।
প্রত্যকের বাক স্বাধীনতা আছে। সবাই যার যার বক্তব্য প্রকাশ করেন এখানে সেটা যতোই মডারেটর এর বিপক্ষে যাক না কেন।
সাংবাদিক বনাম সাংবাদিকতা: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রীক অভিজ্ঞতার কাটা ছেড়া
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তির পর প্রথম মাথায় এলো পত্রিকা বের করতে হবে। কি করা যায়, কিভাবে করা যায় ভাবতে ভাবতে সাজদার ভাইয়ের চায়ের দোকানের চা খেতে খেতে কখন যে বাকির খাতায় নাম উঠে গেছে টের পাইনি। যখন টের পেলাম তখনও সিদ্ধান্ত হয় নি। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হলো প্রথম বর্ষ থেকে একটি লিটলম্যাগ সাইজে ফটোকপির পত্রিকা বেরুবে। স্যারদের সাথে আলাপ হলো। অনেকে উৎসাহ দিলেন। একজন বললেন, মফস্বল থেকে এসেছো তো, এখনো মাথা ঠিক হয় নি। এরকম অনেক সিদ্ধান্ত নাকি ফিবছরই হয়। দুয়েকটা সংখ্যা বের হয়, তারপর বন্ধও হয়ে যায়। আর এধরনের ‘ফালতু ’ কাজে ডিপার্টমেন্টের নাম উল্লেখ করা যাবে না। পরের সংখ্যাই তিনিই অবশ্য একপাতার একটি বাণি দিয়েছিলেন।
ইফতারের রাজনীতি: আ'লীগ-বিএনপি-জামাত এবং আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের দেউলিয়াপনা!
(যুদ্ধাপরাধীর দায়ে গ্রেফতারকৃতদের মুক্তির জন্য মোনাজাতে খালেদা ও অলি)
গতকাল ০৬ আগষ্ট দিনটি আমার মনে হয় আরোও কিছু কিছু দিনের মত মনে রাখার মত দিন। এ জন্য মনে রাখার দিন বলছি যে, ঐ একই দিন জামাত ও আওয়ামী লীগের ইফতার পার্টি ছিল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অনেক বাঘা বাঘা রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবি, সাংবাদিক, সম্পাদক, স্ব-ঘোষিত সম্পাদক আরোও অনেকে। স্ব স্ব দলের নেতা কর্মীরা তো ছিলই। আজ যদিও বিএনপির নেত্রী খালেদার আমন্ত্রণ ছিল প্রধানমন্ত্রী হাসিনার ইফতার তথা রাজনৈতিক সভায়, কিন্তু তিনি সেখানে না গিয়ে দলবল শুদ্ধ সবাই গেলেন জামাতের ইফতার তথা রাজনৈতিক সভায়।
এক ছিলো গূড় আর অনেক ছিলো পির্ফা
তো একজন কইলো
: মনে হইতাছে, ___ ভাই আবারো কাঠির আগায় গুড় লাগাইয়া গেছেন! সব পিপড়া এক লগে হাজির হইতাছে এইখানে!!
ভাব্লাম, জুকার্বার্গের এত্তবড় একটা সাইট্রে কাঠি কইতেছে বেপার্টা কি?
জিগাইলাম কে গুড় আর কেডাইবা পির্ফা?
আসলেইতো???
আসল কাঠি কুনটা, গুড় কুন্টা আর পির্ফাই বা কারা...
আসলে ভেজাল হইছে কি, ইদানিং লুকজন খালি ঝিমায়।ঝিমায় আর জুকার্বার্গের সাইটে গিয়া একটা ঘরের ভিত্রে ঢুইকা ঝিমাইতে ঝিমাইতে আড্ডা মারে। এদিকে মাঠ খাখা করে। কেউ কস্ট কৈরা মাঠে আসে না, সবতে মিল্যা ঠিকঠাক মতো খেলাধুলাও করে না। এইটা আসলে ঠিক না। মাঠে নাম লেখাইয়া সেই মাঠে না আইসা ঘরের ভিত্রে বৈয়া বৈয়া আড্ডা দেওনটা আসলে একটু কেরাম কেরাম জানি লাগে।
যাই হৌক, ঘটনা হৈলো একজনে কইলো যে মাঠে না আইসা ঘরে বৈসা আড্ডা দেওন উচিত না, লগে লগে ঘরে ভিত্রে হাজির হয়া গেলাম আম্রা সবতে। পুলাপান সব খ্রাপৈয়া গেছেগা। কলিকাল ঘোর কলিকাল...
প্রধানমন্ত্রী, আপনার কথা শুনলাম, এবার আমাদের ডিমের গল্পটি আপনাকে শুনতেই হবে
মাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি খুবই কড়া লেখা বিডি নিউজে প্রকাশিত হয়েছে। সেই লেখার পাঠপ্রতিক্রিয়া এটি।
দেশপ্রেম
প্রতিবেশী দেশ ভারতে ইঁদুর হত্যার জন্য ৫ বছর করাদণ্ডের আইন করা হয়েছে। অথচ, আমাদের দেশে মানুষ হত্যা করেও অধিকাংশ খুনি কোনো রকম দণ্ডের আওতায় আসে না। আমার এমন মন্তব্যে প্রতিবাদী সুরে সহকর্মী ‘রশীদা আপা’ বলে উঠলেন, ‘নিজের দেশকে এতোটা অবহেলা করবেন না। দেশকে ভালোবাসুন।’ নিজের দেশ, নিজের সংস্কৃতিকে কে না ভালোবাসে। আমার মধ্যেও এর কমতি নেই। তবে এর ঘাটতি আছে আমাদের রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি ও মন্ত্রীদের। তাইতো প্রতিবেশী দেশের কাছ থেকে তাদের শিক্ষা নেয়া উচিত। অন্যায় কাজের স্বীকৃতি দেয়া মানে দেশপ্রেম নয়। অন্য দেশের ভালো কাজের প্রশংসা করলে নিজের দেশকে খাটো করা হয়- এমনটি ভাবার অবকাশ নেই। বরং অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়ে ন্যায় প্রতিষ্ঠাই হচ্ছে প্রকৃত দেশপ্রেম। যা দেশকে মনে-প্রাণে ভালোবাসার শামিল। তাই অন্যায়কে ‘না’ এবং শাস্তিকে ‘হ্যাঁ’ বলুন।
ছাগল জাতির কেচ্ছা
অনেক আগে "ইত্যাদি"র একটা সেগমেন্টে দেখাইছিলো যে পল্টনের ফুটপাথে বইয়ের পসরা সাজায়া বসে আছে দোকানীরা। পথ চলতে চলতে মানুষজন সেই বইয়ের পসরার সামনে দাঁড়ায় পড়তাছে। প্রতিটা বইয়ের ঝাঁপির সামনে ভিড়। ইত্যাদির সেগমেন্টটার সারমর্ম ছিল এই যে, ঢাকার মানুষের খেয়ে দেয়ে কাজ নাই, কোন কারণ ছাড়াই তামশা দেখতে ভিড় জমায়। এই আলসেমির কনটেক্সটে বই ঘেঁটে দেখা কিভাবে আসে তা হানিফ সংকেত ভাল বলতে পারবেন, তবে সারমর্মের কথাটুকু পুরাপুরি মিথ্যাও না। শাহজাহানপুরে যখন দেশের প্রথম ফ্লাইওভার বানানো হচ্ছিল, মানুষ গর্ত দেখতে গোল হয়ে জমা হতো। ফ্লাইওভারের কাজ চালায় যাবার জন্য পরে নির্মাতাদের মানুষ খেদানোর জন্য গার্ড ভাড়া করতে হইছে। একই ঘটনা ঘটতাছে এখন যাত্রবাড়ি-গুলিস্তান ফ্লাইওভারের বেলায়ও। ওইখানকার স্থানীয় এক বন্ধুর ফেসবুক স্ট্যাটাসঃ
এক্সট্রা ম্যারাইটাল এফেয়ার্স
হিন্দী সিনেমার কাহিনীকারদের জন্য এক্সট্রা ম্যরাইটাল অ্যাফেয়ার এখন সবচেয়ে সহজ লভ্য উপজীব্য বিষয়। গত কয়েক বছর ধরে নানা ছবিতে বেশ তড়িৎকর্মা হিরোদের অভিনয়ে সেই বিবাহ বহির্ভুত প্রেম , মিলন , সঙ্গম বারংবার উঠে এসেছে। এই মুহূর্তে কয়কেটি মুভি যেমন মাস্তি , নো এন্ট্রি, হাই বেবী এগুলোর কথা মনে আসছে। প্রায় ক্ষেত্রে দেখা যাবে কযেকজন হিরো থাকবে। তাদের সুন্দরী স্ত্রীও থাকবে অনেকক্ষেত্রে এবং সেই হিরোগুলোর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্ম হচ্ছে সুন্দরী মিস কিংবা মিজ কিংবা বিধবা যাই হোক মোট কথা পরস্ত্রী পটিয়ে তাদের সাথে আনন্দ ফুর্তি এবং শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন।
ক্ষমা করো হে নারী
আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস । এদিনে তোমাদের নিয়ে টিভিমিডিয়া টক শো করবে,পত্রিকায় বিশেষ পাতা বেরুবে , ব্লগাস্ফিয়ারে প্রচুর পোস্ট আসবে (নারীর সম্মানে পোস্ট স্টিকি হবে কোথাও ), ফেসবুকে ষ্ট্যাটাসের বন্যা বইবে কিন্তু তুমি নারীই থেকে যাবে বেলা শেষে । বস্তুত:দুনিয়ার সমস্ত আবিস্কারে
ইতিহাস বিনির্মানে
অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তথা মুক্তির লড়াইয়ে
সাহিত্যে ধর্ম দর্শনে বিজ্ঞানে সংস্কৃতিতে
যুগে যুগে তোমরা রেখেছে অবদান
কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক ইতিহাস তোমাদের কথা চেপে গেছে
সমাজ তোমাদের কথা ভুলিয়ে দিতে চেয়েছে
আর শিশ্নকেন্দ্রীক সাহিত্য সমালোচনা তোমাদের অস্বীকার করেছে ।
আজ আমাদের এ দীনতা ও অপরাধ ক্ষমা করো হে নারী ।
কাবজাব - ৫
আমার মাঝে মাঝেই খুব অর্থহীন লাগে জীবন। জীবন জীবনের মানে সবই অর্থহীন লাগে। শূন্যতা ঘিরে ধরে নিজেকে। দার্শনিক একটা ধাচ চলে আসে নিজের মাঝে। অর্থহীনতার মাঝেই হাতড়ে বেড়াই, অর্থ খুজি। প্রিয় কোন মানুষের মুখের দিকে তাকিয়ে, কথা বলে যখন নিজেকে অপরাধী লাগে বা নিজের কোন কৃতকর্মের কথা চিন্তা করে থই খুজে পাই না। কেমন যেন সব খালি হয়ে যায়। মনে হয় হয়ত বুদ্ধই ঠিক করেছিলেন, সংসার ধর্ম ছেড়ে মানব ধর্ম আকড়ে ধরেছিলেন। শূন্যতার মাঝেই খুজে পাওয়ার চেষ্টাই হয়ত তাকে ঘর থেকে বের করে নিয়ে গেছে। হয়ত লালনই ঠিক, এ জীবনের মানে শুধুই তিন পাগলের মেলা। বাউল সন্নাসীরা কেন ঘর ছাড়ে হয়ত একটু একটু বুঝতে পারছি আজকাল।
খাও দাও ফুর্তি করো
আর একদিন বাদে পরশু কাক ডাকা ভোরে রাজশাহী ছাড়বো আবার কবে আসবো ঠিক নাই।যেয়ে শুরু হবে সেই একঘেয়েমি জীবন ল্যাব টু বাসা দিয়ে আবার ল্যাব মাঝে মাঝে সুপারম্যানের রামডলা কোনদিন আলহাদের শুরে চিকন ডলা।তা যাই হোক।যা হবে সেটা পরে দেখা যাবে।
আজ অনেক দিন পর রাজশাহী শহর চক্কর দিলাম।সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আমাদের কিছু প্রিয় জায়গার বিকালের খাবার খেলাম।গত পোস্টে ছবি দেই নাই দেখে অনেকেই বকাবকি করলো তাই আজ আর সেই ভুল করছি না।
আমরা আগে মাঝে মাঝে সন্ধ্যার খাওয়া শুরু করতাম নবরূপের দই আর রসমালাই দিয়ে আজ ও তাই করলাম।খেয়ে দেয়ে বিল দিতে গিয়ে দেখলাম দাম আগের চাইতে অনেক বেড়েছে কিন্তু টেস্ট আগের মতোই আছে।
রসমালাই
মেহেরজানঃ একাধিক বিয়েপাগলের সমাহার ও একটি প্রেমের ফোক ফ্যান্টাসি (মুক্তিযুদ্ধের গোলমরিচের গুড়া ফ্রি)
পরিচালকের দাবী এইটা একটা ফোক ফ্যান্টাসী।
.
তইলে আমরা সিনেমার ভিত্রে ঢুকনের আগে টিপিকাল ফোক ফ্যান্টাসীগুলানের মোটামুটি টেমপ্লেটটা দেইখা লই-
১. নায়কের বাপ অত্যাচারী সামন্ত প্রভু।
২. নায়কে আদর্শবাদী, প্রজাগো উপ্রে বাপের অত্যাচারে ত্যাক্ত; চান্স পাইলেই বাপের বিরোধীতা করে।
৩. নায়কে নাইকারে বাপের পুষা গুন্ডাগো আক্রমণের থিকা বাঁচায়। ফলশ্রুতিতে নাইকার লগে পেরেম।
৪. নাইকার বাপ/চাচা এলাকার প্রজাগো লিডার টাইপের, যার নায়কের বাপের লগে বনেনা। আবার সেয় অই অত্যাচারের এগেইন্সটেও অ্যাকশনে যাইবার চায় না তার ফলোয়ারগো কথা ভাইবা।
৫. দুই মুরুব্বীরে ফাকি দিয়া বিদ্রোহী নায়কের লগে নাইকার আগানে বাগানে পেরেম চলে। তাতে হেল্প করে এক/দুইজন ভাঁড় টাইপের লোক। যেইটা আবার নাইকার “জেনুইন” প্রেমিকের চউখে ধরা পইরা যায়।