কল্পনায় ৭১ - ২
ব্রিগেডিয়ার কাছে আসতে ওরা উঠে দাড়ালো।
- আরে বসো বসো। তোমাদের সাথে কথা বলতে এলাম।
মাহফুজ বলল, জ্বী স্যার। প্লীজ বসুন। ব্রিগেডিয়ার ইফতেখার চেয়ার টেনে বসলো।
- কি অবস্থা তোমাদের?
- জ্বী স্যার ভালো।
- যুদ্ধ নিয়ে কি ভাবছো?
- স্যার কিছুই না। দুঃখজনক ব্যাপারটা।
- কি রকম?
জামি বলল “ স্যার নিজেরা নিজেরা যুদ্ধ করাটা দুঃখজনক।”
আমার ধরা খাওয়া অথবা না খাওয়ার গল্প (এইটারও উৎস্বর্গ করলাম নুশেরা আর কাকনকে)
বিদ্যুৎ ভাই চমৎকার গান করেন। বিদ্যুৎ ভাই মানে সুজিত মোস্তফা, আবু হেনা মোস্তফা কামালের ছেলে। অনেকে যেটা জানেন না তা হল বিদ্যুৎ ভাই আসর জমাতে পারেন চমৎকার। সম্ভবত বাবার এই গুণটা তিনি ভালই পেয়েছেন। এই আড্ডা অবশ্য সুশীল না, বড়দের গল্প বলার ক্ষেত্রে এরকম দক্ষতা আমি অন্তত আর পাইনি। বড়দের গল্প না হয় অনেকে শুনুছেন, বড়দের গান? শুনতে হলে বিদ্যুৎ ভাইই ভরসা।
ধরা খাওয়ার কাহিনীনামা (নুশেরা'বু ও কাকনা'দিকে)
সবগুলো ঘটনাই মাতুলবাসের ঘটনা।
১) সে বছর প্রাইমারী থেকে নতুন হাই স্কুলে উঠছি মাত্র। কাঞ্চন ভারতচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র এটা ভাবতেই কেমন গর্বিত গর্বিত ফিল হইয়া সিনা কয়েক ইঞ্চি উঁচু হইয়া যাইতো। ক্লাস সিক্সের ঘটনা।
পিকনিক সংক্রান্ত ব্রেকিং নিউজ...
অবশেষে পোলাপাইনের বিশেষ অনুরোধে আমি ক্যাপ্টেনের দায়িত্ব নিলাম আবারো (প্রথমবার নিছিলাম সুর্য উৎসবে, সে প্রসঙ্গে আর কথা না বলি)। সব অকর্মার দল। কিয়ের বলে পিকনিক করবো ! মাগার কামে নাইমা দেখি সবতের বিয়াপক অভিজ্ঞতা এই ব্যাপারে !
সবতে সব কাম কৈরা দিছে। আমি খালী যা যা করছি :
১. আপন টাকা দিয়া কিনা অকটেন পোড়াইয়া, নিজের মটর সাইকলে লৈয়া মিরপুর দুয়ারিপাড়া গিয়া একখান বাস ঠিক করলাম
প্রসঙ্গতঃ ফকির লালন শাহ্ ও তার রচিত পদ
জাত গেল জাত গেল
নড়বড়ের সৌজন্যে আমরা বন্ধু এসো রান্না শিখি
সুধি ব্লগারবৃন্দ নড়বড়ের সৌজন্যে আমরাবন্ধু এসো রান্না শিখি অনুষ্ঠানে আপনাদের স্বাগতম। আজকে আমরা শিখবো কিভাবে চা রান্না করতে হয়। শুধু চা নয় যেকোন রান্নার জন্ই আপনার গরম পানি রান্নার সম্যক জ্ঞান থাকতে হবে; যেহেতু এখানে সাত ঘাটের পানি খাওয়া থুক্কু সাত ব্লগের পোস্ট পরা ব্লগার রা আছেন তাই আমি বাই ডিফল্ট ধরে নিচ্ছি আপনারা গরম পানি রান্না করতে পারেন। তারপরো যেসব ব্লগাধম গরম পানি রান্না করতে প
chobi koi ..chobi......( picnic 2010)
aami mori nai .....ekhono beche achi ...tomra sobai moja kore picnic khaiba ....aar amra jara jaite parmu na tader jonne to chobi tuku tule dhorte parba tomra..ei jono sommukhe...vai sob ashun jar kache je somosto picture machin ache '' amra bondhu group er picnic 2010''' e giye ...sundor sundor picture tuli ar amra sob picture gulo jatir sommukhe tule dho
কল্পনায় ৭১ - ১
আমি প্রায়ই স্বপ্নে দেখি যুদ্ধে গেছি, মুক্তিযুদ্ধে। আমার অবসেশন এটা। মাঝে মাঝে খুব দুঃখ হয় তখন কেন হলাম না। হইনি তো কি হয়েছে? গল্প লেখতে তো দোষ নাই। তাই এই গল্পের প্রয়াস। প্লট হবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেরই। কিন্তু মর্ডান টেকনোলজি থাকবে কিছু। আশা করি এটাকে কেউ খারাপ ভাবে নিবেন না। ও হ্যা, গল্পে আমি নিজের নামটাই ব্যাবহার করলাম। অন্তত গল্পে তো মুক্তিযুদ্ধ করতে পারবো।
বন্ধু হয়ে ওঠার গল্প: স্পেশাল পিকনিক পর্ব
আমরা বন্ধুর পিকনিক
পর্ব ১ http://www.amrabondhu.com/nazrul/212
পর্ব ২ http://www.amrabondhu.com/nazrul/236
তো সেই বৈঠকেই আসলে যা হবার তাই হলো। সব সিদ্ধান্ত পাক্কা। পিকনিকের আগে আরো অনেক অনেক মিটিং করা হইলেও সেগুলা আসলে আড্ডাই হইলো।
একটা পুতুপুতু রুমান্তিক কোব্তে....
দু-স্বপ্ন দেখে কোনো তড়িঘড়ি ঘুম ভেঙ্গে
চুল আলুথালু, আমার কাছে ছুটে আসো....
তোমার চোখের কোনে জমে থাকে গুড়ো গুড়ো ঘুম---
তকহনও তোমায় ভালো লাগে।
দুপুরের গরমে আঁটো শাড়ীতে হাঁসফাঁস
নিমীলিত মলিন চোখ, পাপড়ি গুলো ঘামে ভেজা,
রাস্তার পাশ ঘেষে ক্লান্ত পায়ে ধীরে পথ চলো যখন....
তোমায়, লোকালয়ের ভীড়ে লুকিয়া থাকা মধ্যহ্ন দেবী মনে হয়।
শুভ্র বসনে, পরিপাটি খোলাচুলে
ডঃ স্ট্রেঞ্জলাভ একটি যুদ্ধবাজী বিরোধী সিনেমা।
স্ট্যানলি কুবরিক তখন মার্কিনী চলচ্চিত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে শুরু করেছেন। তার সিনেমাটিক পরিভাষা তৎকালীন আমেরিকান গড়পড়তা ছবির বাইরে দর্শকদের নতুন করে ভাবনার উদ্রেক করছিলো। কেবল তার সিনেমার কাহিনী চিত্রনাট্য নয় প্রযুক্তির ব্যবহারেও তিনি অনেক এক্সপেরিমেন্টের মধ্যদিয়ে গিয়েছেন তার প্রারম্ভিক সময়ে। কিন্তু ৫০ দশকের সময় থেকেই কুবরিক তার সিনেমায় যুদ্ধবিরোধী বক্তব্য এবং প্রযুক্তির ব্যবহারে পরিমিতি নিয়ে
বিচ্ছিন্ন ভাবনা ১ : মাসুম ভাইয়ের টক শো, সার্কের খেলা, জাতির লজ্জা
অফিসে সারাদিন কারেন্ট নাই। একঘন্টা জেনারেটর চলে একঘন্টা বন্ধ। কী করা যায়! সার্কের খেলা দেখার ইরাদা নিয়া মিরপুর ইনডোরে গেলাম। ভলিবল খেলা, শ্রিলংকা বনাম আফগানিস্থান। আফগানিরা লম্বা ঢ্যাংগা কিন্তু খেলায় বাঙালিদের মতই অবস্থা। দুর্ভাগা জাতি খেলবে কি বোমা খেতে খেতেই জান কাবার। ওদের তো আল্লা শরীর দিছে আমাদের তাও দেয় নাই। একতরফা খেলা, শ্রিলংকা ধুইয়ে দিচ্ছে। না দেখেই ভাগলাম।
'আনুকা'র পক্ষ থেকে আমরাবন্ধুর সবাইকে শুভেচ্ছা
'আনুকা' গ্রুপের পক্ষ থেকে আমরাবন্ধুর সবাইকে শুভেচ্ছা ও কুঁইয়রের স্বাদ জানাই।
আমরাবন্ধুর উৎকর্ষতা জন্য 'আনুকা' গ্রুপ গঠন করা হলো। গ্রুপে নির্দিষ্ট পদ নেই। সবাই সমান। আনুকা এসেছে আ-শরাফ, কা-কন, ও নু-শেরা নামাংশ থেকে। শ্রুতিমধুরতার জন্য কানুআ, আকানু ইত্যাদি না গ্রহণ করে আনুকা নামকরণ করা হয়েছে।
গ্রুপের কিছু কাজ:
*নবীন ব্লগারদের ব্লগিঙ বিষয়ে সাহায্য করা।