ফটুক টেস্টিং (সাময়িক পুস্ট)
ঢাকার কিছু ফটু দেখলে মনটা কেমন আনচান করে। শ্যায়ার করার করার কোন ইচ্ছাই
ছিলো না তবু মানুষ নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বহুত কাম কার্বার করে।
ফটু দুই
ফটু তিন
ইচ্ছে ঘুড়ি
ভীষণ মাথা ধরেছে। ইচ্ছা করছে জোরে মোটর সাইকেল চালাই যেন মনে হয় আকাশে উড়ে যাচ্ছি, কোন এক নদীর তীরে গিয়ে বসি , ফশ করে একটা দেয়াশলাই জ্বালাই, সিগারেটের ধোয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যাই, মাথাটা হাল্কা করি।
কেমতে দিমু ?
বেশ কয়ডা সেরাম ফটুক নেটে পাইছি। শেয়ার করতে মঞ্চায়। কেমতে দিমু ? জলদি কন, নৈলে কৈলাম অইন্য বলগে দিয়া দিমু...
সিগারেট
রাস্তার ওপার থেকে হাকিম সাহেব হাত নাড়তে লাগলেন। হাত নাড়ারও একটা ধরণ থাকে। উনি দুহাত তুলে এমন কিম্ভূতকিমাকার ভঙ্গিতে লাফাচ্ছেন, যেন স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে বসে ছিলেন আর এইমাত্র জায়ান্ট স্ক্রীনে উনার বদনখানি দেখানোতে লাফিয়ে উঠেছেন। আশেপাশের মানুষ কৌতূহলী দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। একবার তার দিকে তাকায়, আরেকবার আমার দিকে। আমি যারপরনাই বিরক্ত হলাম। ব্যাংক থেকে মাত্রই বেরিয়েছি। যাব সেগুনবাগিচা। সুরুজের মেসে। যে কয়জন বন্ধু এখনো সংসারজীবনে লটকাইনি, বৃহস্পতিবারগুলোয় তারা এসে জমায়েত হই সুরুজের মেসে। আড্ডা অনেক রাত পর্যন্ত জমে, সে আড্ডায় ধোঁয়ার আসর হয়, কিঞ্চিৎ তরল গলাধকরণ হয়...মধ্যে মধ্যে আদিরসাত্মক হাস্যরসের সঞ্চারও হয়।
কি হতো
কি হতো?
আকাশটা নীল না হয়ে গোলাপী হলে
ঘাসগুলো সবুজ না হয়ে লাল হলে
কি হতো?
বাতাসের রং থাকলে,
কিবা হতো?
পানি যদি রঙ্গিন হতো?
কি হতো?
টাকা না থেকে যদি সব পয়সা হতো,
কিবা হতো?
সূর্য আলো না দিয়ে যদি চাঁদ আলো দিতো?
কি হতো?
কল্পনা যদি বাস্তব হতো?
কিবা হতো?
আমাদের সকল ইচ্ছেগুলোর যদি ডানা থাকতো?
কি হতো?
রংধনুর যদি রং আটটি হতো,
কিবা হতো?
পাহাড় যদি সব সমতল হতো?
কি হতো?
আজমেরীর জন্যে আমরা কি কিছু করতে পারি না?
সামহোয়্যারে ঘুরতে গিয়ে একটা পোস্ট চকখে পড়ল। পড়ে চোখের কোনে একটু পানি জমে উঠলো নিজের অজান্তেই। আমি পুরা পোস্টটাই দিচ্ছি নিচে।
শেষ হয়েছে আজমেরীর অপারেশন, ডোনার ও আজমেরী দুজনে সুস্থ আছে..।আগামীকাল ওষুধ কেনার টাকাটাও নেই হাতে... টাকা উঠেছে ৪৬,৯৩৯। মঙ্গলবারের মধ্যে কমপক্ষে ৭৫০০০ টাকা লাগবে ইন্জেকশনের জন্য।
একখান প্রশ্ন ছেলো
কানু গ্রুপ জিনিস্টা কি ?
উদাহারন সহ সংজ্ঞা দ্যান
বৃষ্টির পুরানো কবিতা (এইডা ভুলেও কানু গুরুফ রে উৎসর্গ করুম্না...:P)
জানালার ধারে বৃষ্টি গুড়ি গুড়ি.
মনে পড়ে এমনই কোনো দিনে
মায়ের পাশে কাঁথা মুড়ি।
মন দিয়ে শোনা গল্প কোনো রুপকথার...
রাজকুমারীর দু:খ ব্যাথার।
চোখ বুঝে শুয়ে শুয়ে
কল্পনার পথে পথে ওড়ানো ঘুড়ি
একদম একদম অনেক দুরে
এই পরিচিত লোকালয় ছাড়ি.....
সেই রুপ কথা রুপ হারিয়েছে কবে.............
সুতা কেটে উড়ে গেছে ঘুড়ি।
লোকালয় আজ নিজের মাঝে।
কতদিন হয়না মায়ের পাশে বসা,
নেই কাঁথার যুগ, কাঁথামুড়ি।
পিকনিক কৃতজ্ঞতা :: সকল অংশগ্রহণকারীদের
সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ব্যপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আমরাবন্ধুর পিকনিক সুসম্পন্ন হইল। পিকনিক আয়োজনের টেনশন... লোকজনের সুবিধার দিকে লক্ষ্য রাখা .. এরম অনেক কিছুই দেখা/করা নিয়ে ম্যানেজমেন্টের টেনশিত ভাব শেষ :)।
কক্সবাজার কাহানী- সাথে ব্যাড বয়ের ব্লগিং যাত্রার শুরু
দেশে আইসা বন্ধুবান্ধবরা সব জব-টব জুটায়া চুটায়া জব করতাছে আর আমি গায়ে বাতাস লাগাইয়া ঘুইরা বেড়াইতাছি... কেউ জিগাইলে বিটিশ অ্যাক্সেন্টে ভাবলয়া কওয়ার চেষ্টা করি ''আ'ম হ্যাভিং ফান''... কিন্তু এই ফান টা কপালে সইল না...
অস্কার বিজয়ী “আভাতার” ও ঢাকাই ঢিষ্টিং ঢিষ্টিং ফ্লিমের সাদৃশ্যসমূহ
অনেক কষ্টে পকেটের টাকা গুনিয়া দিয়া অত্যাধুনিক থিয়েটারে বসিয়া চোখে কালো চশমা পরিধান করিয়া তিন মাত্রায় বিস্তৃত (3D) অস্কার তথা সারা পৃথিবী বিজয়ী চলচিত্র “আভাতার” দেখিয়া আসিলাম। অনলাইনে ফ্রীতে দেখি নাই মজা নষ্ট হইয়া যাইবে বিধায়। সাধারন সিনেমার টিকিটের থেকে বেশি মূল্যে তিন মাত্রায় বিস্তৃত সিনেমার টিকিট কিনিয়া হলে বসিয়া বসিয়া আমি পাপিষ্ঠা ভাবছিলাম ঢাকাই ফ্লিমের সাথে এটার এতো মিল মিল লাগে ক্যান?
আমিও একটু ধরাধরি করি [উৎসর্গ কানু গ্রুপ]
প্রচণ্ড ক্লান্ত। ঘুমাতে যাবার আগে আমার একটা ধরা খাওয়ার কাহিনী বলে যাই।
তখন স্কুলে পড়ি। সিদ্ধান্ত নিলাম পাড়ায় একটা অনুষ্ঠান করবো। মহল্লাবাজী আরকী। এসব সাধারণত বড়ভাইরা করে, কিন্তু স্কুলের শেষকালে নিজেরে তো বিরাট মনে হয়, আমরা কী করবো? তাই আমরাও একটা বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর নাটকের আয়োজন করে ফেললাম।
এ কোন বিপাকঃ
খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। আমার ভাইয়ের ছেলের (৩ বছর) সহিত শুরু হইতেই আমার সম্পর্ক ও ভালবাসা বেশ প্রবল। আমাকে দেখিলেই কোলে উঠিয়া প্রথম যে প্রশ্নটি করিবে তাহা হইতেছে, আমার জন্য কি আনিয়াছো? সেই দিন কাজে বাহির হইবো বলিয়া রেডি হইয়া যেই না দরজা পর্যন্ত গিয়াছি, অকস্যাৎ সে সামনে পড়িল এবং যথারীতি তাহার ঐ প্রশ্ন। কি করি?
প্রসঙ্গতঃ ফকির লালন শাহ্ ও তার রচিত পদ
জাত গেল জাত গেল বলে
একি আজব কারখানা
সত্য কাজে কেউ নয় রাজী
সবই দেখি তানা না না।।
ধরাকে সরা
সবাই যার যার ধরা খাওয়ার গল্প বলে যাচ্ছে, আমিও বাদ থাকি কেন? যথারীতি উৎসর্গ কানু গ্রুপকে।
আমার এই ক্ষুদ্র জীবদ্দশায় ধরা খাওয়ার কাহিনী অল্পই, এতেই প্রমাণ হয় আমি কতটা চামবাজ ছিলাম - তারমানে কাহিনী ঘটায়েও ধরা না খাওয়ায় পারদর্শী ছিলাম আরকি ;-)। যেমন-